Sunday, June 15, 2014

১০০, ২০০, ৫০০,

১ম জন : বাড়িতে শান্তি নেই। গিন্নি খালি টাকা চায়।
২য় জন : কত টাকা ?
১ম জন : কোনো ঠিক আছে ? ১০০, ২০০, ৫০০, যখন যা ইচ্ছে।
২য় জন : বাপ্ রে !! এত টাকা নিয়ে কি করে ?
১ম জন : কি জানি, জানি না। দিই নি তো কখনো।

টর্চ জ্বালিয়ে

ত্রী: ওগো, শুনছ? তোমার না আজ চোখের ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কথা, গিয়েছিলে?

স্বামী: গিয়েছিলাম তো।

স্ত্রী: ডাক্তার কী বলল?

স্বামী: দূর দূর! ডাক্তারের নিজের চোখ আমার চেয়ে খারাপ!

স্ত্রী: কেন?

স্বামী: দিনের বেলায়ও ব্যাটা টর্চ জ্বালিয়ে আমার চোখ দেখছিল!

আব্বাস.....।

পথিক: এই মেয়ে, তোমার নাম কী????
মেয়ে: আই নট.....।
পথিক: এ আবার কেমন নাম?
মেয়ে: বুঝলেন না, আমার নাম আমিনা.......
পথিক: ও । তুমি তো খুব বুদ্ধিমতী মেয়ে!!!
তা, তোমার বাবা কে.....?
কার মেয়ে তুমি......?
মেয়ে: ফাদারস.....।
পথিক: ফাদারস? সে আবার কে?......
এ গ্রামে তো এমন অদ্ভূত নামের কেউ নেই.......।
মেয়ে: এবারও বুঝলেন না !
আমার আব্বুর নাম আব্বাস.....।

পাচ জনই থাকবো?

নাতি :- ঘুম আসছে না !!! চলো কথা বলি
দাদি :- ঠিক আছে
নাতি :- আচ্ছা দাদি আমরা কি পাচ জনই থাকবো?
মা-বাবা-তুমি-আমি আর আমার ছোট বোন?
দাদি :- না ছয়জন হবো যখন তুই বিয়ে করবি!
নাতি :- তাহলে যখন ছোট বোনের বিয়ে হবে? আবার তো পাচজন হয়ে যাবো
দাদি :- তাহলে তোর আবার মেয়ে হবে! তখন ছয়জন হয়ে যাবো!
নাতি :- তাহলে তুমি তখন মারা যাবে!
দাদি :- যা ঘুমা বান্দর পোলা কোথা থেকে এইসব ফালতু কথা শিখে আসে? তুই আর আমার সাথে কথা বলবি না!

আমি গিয়া খাইয়া আসি।

জামাই গেছে শ্বশুরবাড়ি। অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে। পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা,
কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক। তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল। জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল। এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই? বলতে বলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি। জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল। খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল। জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন, বাবা আরো একটু দেব? জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা, পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি।

আমি একটা গাধা।

এক মহিলা রাতে একা বাড়ি ফিরছিলো। এক ছেলে রাতে একা মহিলা'কে দেখে লোভে বললঃ আমি আপনাকে বাড়িতে এগিয়ে দিয়ে আসি?
মহিলা বললঃ ঠিক আছে।
বাড়িতে গিয়ে মহিলা বললঃ অনেক রাত হয়েছে তুমি বরং বিট্টুর ঘরে গিয়ে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাও।
ছেলেঃ না আমি এখানেই সোফাতে ঘুমাতে পারবো।
মহিলাঃ অনেক request করলেন ছেলেটি'কে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে।
ছেলেঃ না আমি এখানে ই ঘুমাবো।
মহিলাঃ ঠিক আছে তুমি এখানে ঘুমাও আমিই বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে গেলাম। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেটি ঐ বাড়িতে একটি খুব সুন্দরি মেয়ে'কে দেখে অবাক হয়ে মেয়ে'কে জিজ্ঞাসা করলো...
ছেলেঃ এই কে তুমি?
মেয়েঃ আমি বিট্টু………. আপনি কে?
ছেলেঃ আমি একটা গাধা।

passive voice

বাবা ছেলেকে অনেকক্ষণ ইংরেজির গ্রামারের ভয়েস চ্যাঞ্জ করা শেখানো পর……
বাবাঃ বলতো I make a mistake এর passive voice কী হবে?
/
/
/
/
/
/
/
/
/
ছেলেঃ I was made by a mistake.

তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা

এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে । অপূর্ব সুন্দরী কিন্তু তাদের প্রত্যোকের একটি মুদ্রাদোষ আছে । সেটা ট মাত্রা উচ্চারন করে কথা বলার। যেমন টুমি কোঠায়?

পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে ঠিক করেছে। তাদের মা বললেন পাত্রপক্ষ দেখার সময় তারা কেউ যেন কোনো কথা না বলে যা জবাব দেবার মাই দেবেন। যথাসময় পাত্রপক্ষ হাজির । মেয়ে তিনটি দেখার পর বললেন – আহা কি সুন্দর মেয়েগুলো । যেমন নাক , চোখ , তেমনি মেঘবরন চুল।

পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ একটি মেয়ে ফস করে বললেন – টবু টো টুলে টেল দিইনি।

দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই যে বললি যে ?
তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।