১ম জন : বাড়িতে শান্তি নেই। গিন্নি খালি টাকা চায়।
২য় জন : কত টাকা ?
১ম জন : কোনো ঠিক আছে ? ১০০, ২০০, ৫০০, যখন যা ইচ্ছে।
২য় জন : বাপ্ রে !! এত টাকা নিয়ে কি করে ?
১ম জন : কি জানি, জানি না। দিই নি তো কখনো।
Sunday, June 15, 2014
টর্চ জ্বালিয়ে
ত্রী: ওগো, শুনছ? তোমার না আজ চোখের ডাক্তারের কাছে যাওয়ার কথা, গিয়েছিলে?
স্বামী: গিয়েছিলাম তো।
স্ত্রী: ডাক্তার কী বলল?
স্বামী: দূর দূর! ডাক্তারের নিজের চোখ আমার চেয়ে খারাপ!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: দিনের বেলায়ও ব্যাটা টর্চ জ্বালিয়ে আমার চোখ দেখছিল!
স্বামী: গিয়েছিলাম তো।
স্ত্রী: ডাক্তার কী বলল?
স্বামী: দূর দূর! ডাক্তারের নিজের চোখ আমার চেয়ে খারাপ!
স্ত্রী: কেন?
স্বামী: দিনের বেলায়ও ব্যাটা টর্চ জ্বালিয়ে আমার চোখ দেখছিল!
আব্বাস.....।
পথিক: এই মেয়ে, তোমার নাম কী????
মেয়ে: আই নট.....।
পথিক: এ আবার কেমন নাম?
মেয়ে: বুঝলেন না, আমার নাম আমিনা.......
পথিক: ও । তুমি তো খুব বুদ্ধিমতী মেয়ে!!!
তা, তোমার বাবা কে.....?
কার মেয়ে তুমি......?
মেয়ে: ফাদারস.....।
পথিক: ফাদারস? সে আবার কে?......
এ গ্রামে তো এমন অদ্ভূত নামের কেউ নেই.......।
মেয়ে: এবারও বুঝলেন না !
আমার আব্বুর নাম আব্বাস.....।
মেয়ে: আই নট.....।
পথিক: এ আবার কেমন নাম?
মেয়ে: বুঝলেন না, আমার নাম আমিনা.......
পথিক: ও । তুমি তো খুব বুদ্ধিমতী মেয়ে!!!
তা, তোমার বাবা কে.....?
কার মেয়ে তুমি......?
মেয়ে: ফাদারস.....।
পথিক: ফাদারস? সে আবার কে?......
এ গ্রামে তো এমন অদ্ভূত নামের কেউ নেই.......।
মেয়ে: এবারও বুঝলেন না !
আমার আব্বুর নাম আব্বাস.....।
পাচ জনই থাকবো?
নাতি :- ঘুম আসছে না !!! চলো কথা বলি
দাদি :- ঠিক আছে
নাতি :- আচ্ছা দাদি আমরা কি পাচ জনই থাকবো?
মা-বাবা-তুমি-আমি আর আমার ছোট বোন?
দাদি :- না ছয়জন হবো যখন তুই বিয়ে করবি!
নাতি :- তাহলে যখন ছোট বোনের বিয়ে হবে? আবার তো পাচজন হয়ে যাবো
দাদি :- তাহলে তোর আবার মেয়ে হবে! তখন ছয়জন হয়ে যাবো!
নাতি :- তাহলে তুমি তখন মারা যাবে!
দাদি :- যা ঘুমা বান্দর পোলা কোথা থেকে এইসব ফালতু কথা শিখে আসে? তুই আর আমার সাথে কথা বলবি না!
দাদি :- ঠিক আছে
নাতি :- আচ্ছা দাদি আমরা কি পাচ জনই থাকবো?
মা-বাবা-তুমি-আমি আর আমার ছোট বোন?
দাদি :- না ছয়জন হবো যখন তুই বিয়ে করবি!
নাতি :- তাহলে যখন ছোট বোনের বিয়ে হবে? আবার তো পাচজন হয়ে যাবো
দাদি :- তাহলে তোর আবার মেয়ে হবে! তখন ছয়জন হয়ে যাবো!
নাতি :- তাহলে তুমি তখন মারা যাবে!
দাদি :- যা ঘুমা বান্দর পোলা কোথা থেকে এইসব ফালতু কথা শিখে আসে? তুই আর আমার সাথে কথা বলবি না!
আমি গিয়া খাইয়া আসি।
জামাই গেছে শ্বশুরবাড়ি। অনেকদিন বাদে আসছে তাই শাশুড়ি ভালো ভালো রান্না করছে। পোলাও, মাংস, রুই মাছ, কোপ্তা,
কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক। তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল। জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল। এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই? বলতে বলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি। জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল। খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল। জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন, বাবা আরো একটু দেব? জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা, পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি।
কালিয়া, দই, বেগুনভাজি এবং পাটশাক। তো শাশুড়ি প্রথমে জামাইর প্লেটে একগাদা পাটশাক তুলে দিল। জামাই তাড়াতাড়ি সেটুকু খেয়ে ফেলল। এদেখে শাশুড়ি বলে উঠলেন বাবা তোমার বুঝি পাটশাকটা খুব ভালো লেগেছে, আরেকটু দেই? বলতে বলতে আরেকগাদা পাটশাক জামাইয়ের প্লেটে তুলে দিলেন তিনি। জামাই একটু মনক্ষুণ্ন হল। খাওয়ার এতো আইটেম; বড় বড় মাংসের টুকরা, মাছের পেটি তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। এখন তো শুধু পাটশাক খেয়েই পেট ভরে গেল। জামাই ঐটুকুও খেয়ে শেষ করতেই শাশুড়ি বললেন, বাবা আরো একটু দেব? জামাই তখন খাওয়া ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আম্মা আপনার আর কষ্ট করে প্লেটে শাক তুলে দেয়া লাগবেনা, পাটক্ষেতটা দেখাইয়া দেন, আমি গিয়া খাইয়া আসি।
আমি একটা গাধা।
এক মহিলা রাতে একা বাড়ি ফিরছিলো। এক ছেলে রাতে একা মহিলা'কে দেখে লোভে বললঃ আমি আপনাকে বাড়িতে এগিয়ে দিয়ে আসি?
মহিলা বললঃ ঠিক আছে।
বাড়িতে গিয়ে মহিলা বললঃ অনেক রাত হয়েছে তুমি বরং বিট্টুর ঘরে গিয়ে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাও।
ছেলেঃ না আমি এখানেই সোফাতে ঘুমাতে পারবো।
মহিলাঃ অনেক request করলেন ছেলেটি'কে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে।
ছেলেঃ না আমি এখানে ই ঘুমাবো।
মহিলাঃ ঠিক আছে তুমি এখানে ঘুমাও আমিই বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে গেলাম। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেটি ঐ বাড়িতে একটি খুব সুন্দরি মেয়ে'কে দেখে অবাক হয়ে মেয়ে'কে জিজ্ঞাসা করলো...
ছেলেঃ এই কে তুমি?
মেয়েঃ আমি বিট্টু………. আপনি কে?
ছেলেঃ আমি একটা গাধা।
মহিলা বললঃ ঠিক আছে।
বাড়িতে গিয়ে মহিলা বললঃ অনেক রাত হয়েছে তুমি বরং বিট্টুর ঘরে গিয়ে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাও।
ছেলেঃ না আমি এখানেই সোফাতে ঘুমাতে পারবো।
মহিলাঃ অনেক request করলেন ছেলেটি'কে বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে।
ছেলেঃ না আমি এখানে ই ঘুমাবো।
মহিলাঃ ঠিক আছে তুমি এখানে ঘুমাও আমিই বিট্টুর সঙ্গে ঘুমাতে গেলাম। পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ছেলেটি ঐ বাড়িতে একটি খুব সুন্দরি মেয়ে'কে দেখে অবাক হয়ে মেয়ে'কে জিজ্ঞাসা করলো...
ছেলেঃ এই কে তুমি?
মেয়েঃ আমি বিট্টু………. আপনি কে?
ছেলেঃ আমি একটা গাধা।
passive voice
বাবা ছেলেকে অনেকক্ষণ ইংরেজির গ্রামারের ভয়েস চ্যাঞ্জ করা শেখানো পর……
বাবাঃ বলতো I make a mistake এর passive voice কী হবে?
/
/
/
/
/
/
/
/
/
ছেলেঃ I was made by a mistake.
বাবাঃ বলতো I make a mistake এর passive voice কী হবে?
/
/
/
/
/
/
/
/
/
ছেলেঃ I was made by a mistake.
তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা
এক ভদ্রমহিলা তিন তিনটে বিবাহযোগ্য কন্যা আছে । অপূর্ব সুন্দরী কিন্তু
তাদের প্রত্যোকের একটি মুদ্রাদোষ আছে । সেটা ট মাত্রা উচ্চারন করে কথা
বলার। যেমন টুমি কোঠায়?
পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে ঠিক করেছে। তাদের মা বললেন পাত্রপক্ষ দেখার সময় তারা কেউ যেন কোনো কথা না বলে যা জবাব দেবার মাই দেবেন। যথাসময় পাত্রপক্ষ হাজির । মেয়ে তিনটি দেখার পর বললেন – আহা কি সুন্দর মেয়েগুলো । যেমন নাক , চোখ , তেমনি মেঘবরন চুল।
পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ একটি মেয়ে ফস করে বললেন – টবু টো টুলে টেল দিইনি।
দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই যে বললি যে ?
তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।
পাত্রপক্ষ দেখতে আসবে বলে ঠিক করেছে। তাদের মা বললেন পাত্রপক্ষ দেখার সময় তারা কেউ যেন কোনো কথা না বলে যা জবাব দেবার মাই দেবেন। যথাসময় পাত্রপক্ষ হাজির । মেয়ে তিনটি দেখার পর বললেন – আহা কি সুন্দর মেয়েগুলো । যেমন নাক , চোখ , তেমনি মেঘবরন চুল।
পাত্রপক্ষ চুলের প্রসংশা করতে হঠাৎ একটি মেয়ে ফস করে বললেন – টবু টো টুলে টেল দিইনি।
দ্বিতীয়জন বলল- এই ডি ডি টুই যে বললি যে ?
তৃতীয়জন বললেন- আমি বেশ টুপটাপ।
Monday, May 26, 2014
টেনশন
আপনি সুন্দর লালগাড়ী নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন, পথে এক সুন্দরী মহিলা লিফট চাইল,আপনি খুশী মনে লিফট দিলেন,
রাস্তায় বেচারী মহিলার শরীর খারাপ হল,
শুরু হল আপনার টেনশন------------
যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার বলল - জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন..
আপনার শুরু হল আরেক টেনশন....................
আপনি বললেন আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না।
কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে - না আপনিই তার বাচ্চার বাপ।
আহারে আরেক টেনশন...........
অবশেষে পুলিশ আসলো। আপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল।
রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।
কি মারাত্নক টেনশন..............
আপনি আল্লাহর হাজার শুকরিয়া আদায় করলেন বিপদ থেকে বাঁচার জন্য। অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশান।
মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।
তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো?
আহারে টেনশন... বড়ই টেনশন.... এক টেনশন থেকে আরেক টেনশন - টেনশনের আর শেষ নাই
রাস্তায় বেচারী মহিলার শরীর খারাপ হল,
শুরু হল আপনার টেনশন------------
যাক এত সুন্দর গাড়ীকে এম্বুলেন্স বানিয়ে মহিলারে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার বলল - জনাব আপনি বাবা হতে চলেছেন..
আপনার শুরু হল আরেক টেনশন....................
আপনি বললেন আপনি এ সুন্দরী মহিলার বাচ্চার বাপ না।
কিন্তু সুন্দরী মহিলা বলে - না আপনিই তার বাচ্চার বাপ।
আহারে আরেক টেনশন...........
অবশেষে পুলিশ আসলো। আপনার মেডিকেল চেকআপ করা হল।
রিপোর্ট এলো আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।
কি মারাত্নক টেনশন..............
আপনি আল্লাহর হাজার শুকরিয়া আদায় করলেন বিপদ থেকে বাঁচার জন্য। অবশেষে ঘরে এলেন, কিন্তু আপনার মাথায় ঢুকল আরেক টেনশান।
মেডিকেল রিপোর্ট কয় আপনার বাবা হবার ক্ষমতাই নাই।
তাহলে ঘরে এত বাচ্চা কই থাইকা আসলো?
আহারে টেনশন... বড়ই টেনশন.... এক টেনশন থেকে আরেক টেনশন - টেনশনের আর শেষ নাই

বিয়ে করলে
৯০০ সাল, মায়েরা নিজেদের মেয়েদেরকে বলতো, "আর যাই করিস মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের রাষ্ট্রের মধ্যে করিস।"
১৯২৫ সাল, মায়েরা মেয়েদেরকে বলতো, "আর যাই কর মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের লেভেলের মধ্যে করিস।।"
১৯৫০ সাল, মা বলতো, "মা, অন্তত নিজের ধর্মের মধ্যে করিস।।।"
১৯৭৫ সাল, মা বলতো, "অন্তত নিজের দেশের মধ্যে করিস।"
আর এখন মায়েরা বলছে, "বিয়ে করলে অন্তত একটা ছেলেকে করিস !!!
১৯২৫ সাল, মায়েরা মেয়েদেরকে বলতো, "আর যাই কর মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের লেভেলের মধ্যে করিস।।"
১৯৫০ সাল, মা বলতো, "মা, অন্তত নিজের ধর্মের মধ্যে করিস।।।"
১৯৭৫ সাল, মা বলতো, "অন্তত নিজের দেশের মধ্যে করিস।"
আর এখন মায়েরা বলছে, "বিয়ে করলে অন্তত একটা ছেলেকে করিস !!!



বোতামের দরকারই হতো না
প্রেমিকাঃ তোমরা ছেলেরা কোন কাজই নিজেরা করতে পার না। একটা বোতাম সেলাই করার জন্যও তোমাদের মেয়েদের দরকার হয়।
প্রেমিকঃ আরে মেয়েরা না থাকলে তো বোতামের দরকারই হতো না।
প্রেমিকঃ আরে মেয়েরা না থাকলে তো বোতামের দরকারই হতো না।
উকিল
উকিল : আপনি আপনার বউকে কেন ডিভোর্স দিতে চান?
স্বামী : বিছানায় সে আমাকে খুসি করতে পারে না.....
স্ত্রী : সারা এলাকা খুসি সুধু উনি খুশি না....
স্বামী : বিছানায় সে আমাকে খুসি করতে পারে না.....
স্ত্রী : সারা এলাকা খুসি সুধু উনি খুশি না....
আমাদের ছাপায় ভুল ছিল
কোন এক দৈনিক পত্রিকার একটি খবরের হেডিং সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। সেটা হলঃ
“পুলিশের গু খাইয়া বকের মৃত্যু।“ পরদিনের সংখ্যায় সেই হেডিং সম্পর্কে লেখা
হলঃ “হেডিংটি আসলে হইবেঃ পুলিশের গুলি খাইয়া যুবকের মৃত্যু।“ এরপরের লাইনে
পত্রিকাটি আবারও ভুল করল। সেখানে লেখা হলঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের
পাছায় চুল ছিল।“ আসলে হবেঃ “আমরা অত্যন্ত দুঃখিত, আমাদের ছাপায় ভুল ছিল।

ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা
বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।
বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।
জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা |
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা,
যেভাবে আছে সেভাবে থাক।
বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।

জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা |
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা,

বাসর রাতের আগের দিন
মেয়ের বান্ধবীরা মেয়েরদের বাসর রাতের আগের দিন যা বলতো এবং এখন যা বলে . . .
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
১৯৮০ সাল : বেশি লজ্জা পাইস না, তোর ই তো স্বামী...!!
১৯৯০ সাল : ও যা করতে চায় তাই করতে দিস্, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না...!!
২০০০ সাল : আসতে আসতে করতে বলিস্,বেশি উতলা হইতে মানা করিস্,না হইলে ব্যথা লাগতে পারে...!!
২০১১ সাল : করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিশ যাতে তোর স্বামী বুঝতে পারে যে এটাই তোর প্রথম.....!!
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
⇓
১৯৮০ সাল : বেশি লজ্জা পাইস না, তোর ই তো স্বামী...!!
১৯৯০ সাল : ও যা করতে চায় তাই করতে দিস্, কষ্ট লাগলেও তা স্বীকার করবি না...!!
২০০০ সাল : আসতে আসতে করতে বলিস্,বেশি উতলা হইতে মানা করিস্,না হইলে ব্যথা লাগতে পারে...!!

২০১১ সাল : করার সময় জোরে জোরে চিৎকার দিশ যাতে তোর স্বামী বুঝতে পারে যে এটাই তোর প্রথম.....!!
BRA
প্রশ্নঃ ডোরাকাটা "BRA" কি?
উত্তর্ঃ "zeBRA"
প্রশ্নঃ বিষাক্ত "BRA" কি?
উত্তর্ঃ "coBRA"
প্রশ্নঃ অঙ্কের "BRA" কি?
উত্তর্ঃ"algeBRA"
এন্জেলিনা জোলির "BRA" কি?
উত্তর্ঃ "BRAd pit

উত্তর্ঃ "zeBRA"
প্রশ্নঃ বিষাক্ত "BRA" কি?
উত্তর্ঃ "coBRA"
প্রশ্নঃ অঙ্কের "BRA" কি?
উত্তর্ঃ"algeBRA"
এন্জেলিনা জোলির "BRA" কি?
উত্তর্ঃ "BRAd pit

ম্যাডাম
রোমেল আর তার বউ গলফ খেলা শিখতে গেছে এক পোড়খাওয়া গলফারের কাছে। প্রথমে
রোমেলের পালা। কষে বলের ওপর ক্লাব চালালো সে। বল গিয়ে পড়লো ১০০ গজ দূরে।
“উঁহু, এভাবে নয়।” এদিক ওদিক মাথা নাড়লো গলফার। “এমনভাবে ক্লাবটাকে আঁকড়ে ধরুন, যেন স্ত্রীর বুক চেপে ধরেছেন।”
এই পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ক্লাব হাঁকালো রোমেল। এবার বল গিয়ে পড়লো ৩০০ গজ দূরে। সন্তুষ্ট হয়ে এবার রোমেলের বউকে শেখাতে বসলেন গলফার।
“কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম, ক্লাবটাকে এমনভাবে পাকড়াও করুন, যেন আপনার স্বামীর ঐ প্রত্যঙ্গটি চেপে ধরেছেন।
তারপর কষে হিট করুন।”
রোমেলের বউ হিট করলো, বল গিয়ে পড়লো ১০ গজ দূরে।
গলফার বললেন, “হুম, মন্দ নয়। এবার এক কাজ করুন, ক্লাবটাকে মুখ থেকে নামিয়ে হাত দিয়ে ধরে আবার মারুন তো দেখি!”
“উঁহু, এভাবে নয়।” এদিক ওদিক মাথা নাড়লো গলফার। “এমনভাবে ক্লাবটাকে আঁকড়ে ধরুন, যেন স্ত্রীর বুক চেপে ধরেছেন।”
এই পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ক্লাব হাঁকালো রোমেল। এবার বল গিয়ে পড়লো ৩০০ গজ দূরে। সন্তুষ্ট হয়ে এবার রোমেলের বউকে শেখাতে বসলেন গলফার।
“কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম, ক্লাবটাকে এমনভাবে পাকড়াও করুন, যেন আপনার স্বামীর ঐ প্রত্যঙ্গটি চেপে ধরেছেন।


রোমেলের বউ হিট করলো, বল গিয়ে পড়লো ১০ গজ দূরে।
গলফার বললেন, “হুম, মন্দ নয়। এবার এক কাজ করুন, ক্লাবটাকে মুখ থেকে নামিয়ে হাত দিয়ে ধরে আবার মারুন তো দেখি!”
কনডম
বাপ পনেরো বছরের ছেলের ব্যাগে কনডম পাইয়া সেইটা দেখে বললো :
তোর লজ্জা করেনা এই বয়সে ব্যাগে কনডম
রাখোস
ছেলে : তাইলে কি করুম ? এই বয়সে বাপ হইয়া যামু ?
তোর লজ্জা করেনা এই বয়সে ব্যাগে কনডম
রাখোস

ছেলে : তাইলে কি করুম ? এই বয়সে বাপ হইয়া যামু ?


নব বিবাহিত দম্পতি
নব বিবাহিত দম্পতি। বাসর রাত্রেই জামাই তো সেক্স করার জন্য্ পাগল হয়ে
গেছে। কিন্তু বউ অনেক ধারমিক, কিছু করতে দেয়না। জামাই অনেক চিন্তা করে একটা
বুদ্ধি বের করল। সেয় তার বউকে বলল যে, জানো মুস্লিমরা সেক্স করলে প্রতিবার
একটা করে ইহুদি মরে? ধারমিক বউ তো তা শুনে খুব খুশি। বউ বলে ঠিক আছে তাহলে
চলো করি। তারা সেক্স করলো। বউ তো মজা পেয়ে গেছে।
পরের দিন সকালে জামাই অফিস যাচ্ছে,বউ বলে আজকে অফিস যেও না, চল একটা
ইহুদি মারি। জামাই তো খুশি হয়ে গেল,আর সেক্স করল। পরে দুপুরে জামাই খেতে
বসবে,বউ বলে প্রতিদিনই ত খাও। চল একটা ইহুদি মারি। রাত্রে বেলা ঘুমানোর
টাইম-ও একি কথা। পরের দিন জামাই অফিস গেল। অফিস থেকে আসার সাথে সাথে বউ এর
একি বায়না। জামাই বলল, তুমি কাপড় খুলে রেডি হউ আমি আসছি। জামাই এসে ঘরে
ঢুকেই বউ এর pussy-তে পেট্রল ঢালতে লাগলো। বউ বলে, কি করছ? জামাই বলে
ইহুদির পুরা কেম্প ই জালায় দিচ্ছি



৪০ টাকা কেজি।
বাজারে গিয়ে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই?
-
-
-
-
-
-
দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই?


-
-
-
-
-
-
দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?



Wednesday, May 21, 2014
মফিজ
মফিজ গেল তার জ্যোতিষ বাবার কাছে। ডান হাত বাড়িয়ে বলল, বাবা! আমার ডান হাত চুলকায়। কী আছে সামনে বলেন?
জ্যোতিষ বাবা বলল, তোর অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!
মফিজ বলল, বাবা বাম হাতও চুলকায়!
বাবা বলে, কী বলিস! তোর আরও অর্থ আসবে।
মফিজ আনন্দিত গলায় বলল, বাবা বাবা, আমার ডান হাঁটু চুলকায়।
জ্যোতিষ বলল, তোর বিদেশ যাত্রা হবে।
খুশিতে গদগদ আবুল মহা উৎসাহের সাথে বলল, আমার বাম হাঁটুও চুলকায়!!
বিরক্ত হয়ে জ্যোতিষী বলল, ধুরু হারামজাদা, তোর তো চুলকানি হয়েছে যা ডাক্তার দেখা!!!
জ্যোতিষ বাবা বলল, তোর অর্থ প্রাপ্তি সুনিশ্চিত!
মফিজ বলল, বাবা বাম হাতও চুলকায়!
বাবা বলে, কী বলিস! তোর আরও অর্থ আসবে।
মফিজ আনন্দিত গলায় বলল, বাবা বাবা, আমার ডান হাঁটু চুলকায়।
জ্যোতিষ বলল, তোর বিদেশ যাত্রা হবে।
খুশিতে গদগদ আবুল মহা উৎসাহের সাথে বলল, আমার বাম হাঁটুও চুলকায়!!
বিরক্ত হয়ে জ্যোতিষী বলল, ধুরু হারামজাদা, তোর তো চুলকানি হয়েছে যা ডাক্তার দেখা!!!
৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল!
জঙ্গলে এক চিতা বিড়ি খাচ্ছিল তখন এক ইঁদুর আসলো আর বলেঃ “ভাই নেশা ছাইড়া
দেও, আমার সাথে আস দেখ জঙ্গল কত সুন্দর” চিতা ইদুরের সাথে যাইতে লাগলো
সামনে হাতি ড্রাগ নিচ্ছিল ইঁদুর হাতিকেও এক ই কথা বলল এর পর হাতিও ওদের
সাথে চলতে শুরু করলো কিছুদুর পর তারা দেখল বাঘ হুইস্কি খাচ্ছে ইঁদুর যখন
তাকেও এক ই কথা বলল সাথে সাথে বাঘ হুইস্কির গ্লাস রেখে ইদুরকে দিল কইসা
একটা থাপড়!! হাতিঃবেচারাকে কেন মারতাছ??
বাঘঃ এই শালা কালকেও গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল!
বাঘঃ এই শালা কালকেও গাজা খাইয়া আমারে জঙ্গলে ৩ ঘণ্টা ঘুরাইছিল!
"বান্দর"
শিক্ষকঃ কোন পাখি সবচেয়ে দ্রুত উড়তে পারে ???
ছাত্রঃ "বান্দর"
শিক্ষকঃ অপদার্থ; তোর বাপ কি করে রে??
ছাত্রঃ ট্যারা-মকলেস gang-এর shooter
শিক্ষকঃ সাবাশ ব্যাটা !!! সঠিক উত্তর সঠিক উত্তর!
ছাত্রঃ "বান্দর"
শিক্ষকঃ অপদার্থ; তোর বাপ কি করে রে??
ছাত্রঃ ট্যারা-মকলেস gang-এর shooter
শিক্ষকঃ সাবাশ ব্যাটা !!! সঠিক উত্তর সঠিক উত্তর!
শিক্ষাব্যবস্থা
রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে......
এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নারীজাতিকে একদম রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে।
—মানে?
—মানে, দেখিস না, প্রতিটি স্কুলের সামনে মায়েরা কেমন রাস্তায় বসে থাকে!
এ দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নারীজাতিকে একদম রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছে।
—মানে?
—মানে, দেখিস না, প্রতিটি স্কুলের সামনে মায়েরা কেমন রাস্তায় বসে থাকে!
"kiss"
চলন্ত প্লেন এ ঘোষনা দেওয়ার পর পাইলট মাইক অফ করতে ভুলে যায়্।
একটু পর পাইলট তার কো-পাইলট কে বলতেছেঃ আমি এখোন কফি খাবো, কফি খেয়ে এয়ার হোস্টেস কে "kiss" করবো।
মাইক এ এটা সবাই শুনতে পারলো, এয়ার হোস্টেস সেটা শুনে মাইক অফ করার জন্য দৌড় দিলো। কিন্তু দৌড়াতে যেয়ে হোচট খেয়ে পড়ে গেলো।
তখন পাশের এক লোক বলতেছেঃ আরেহ মেয়ে , এতো অস্থির হইয়ো না, পাইলোট এর কফি খাইতে এখোনো দেরি আছে
একটু পর পাইলট তার কো-পাইলট কে বলতেছেঃ আমি এখোন কফি খাবো, কফি খেয়ে এয়ার হোস্টেস কে "kiss" করবো।
মাইক এ এটা সবাই শুনতে পারলো, এয়ার হোস্টেস সেটা শুনে মাইক অফ করার জন্য দৌড় দিলো। কিন্তু দৌড়াতে যেয়ে হোচট খেয়ে পড়ে গেলো।
তখন পাশের এক লোক বলতেছেঃ আরেহ মেয়ে , এতো অস্থির হইয়ো না, পাইলোট এর কফি খাইতে এখোনো দেরি আছে
Discovery Channel
বাঘ বাঘিনিকে kiss করতে চাচ্ছিলো...
বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদিক ওদিক তাকাচ্ছিলো ..
বাঘ জিজ্ঞেস করলো : কি খুঁজছ?
বাঘিনি : দেখতিছি, Discovery Channel আছে কিনা ; ব্যাটারা একটুও Privacy রাখে নাই
বাঘিনি অতি সন্তর্পনে এদিক ওদিক তাকাচ্ছিলো ..
বাঘ জিজ্ঞেস করলো : কি খুঁজছ?
বাঘিনি : দেখতিছি, Discovery Channel আছে কিনা ; ব্যাটারা একটুও Privacy রাখে নাই
বাসের ড্রাইভার।
বাসে প্রচন্ড ভিড়। একজন লোক উঠারচেষ্টা করতেই বাসের ভেতরের সবাই চিতকার করে, "খবরদার আর একটা লোকও উঠতে পারবে না।"
__ কিন্তু আমাকে যে উঠতেই হবে।
__তুমি কোন নবাবের বাচ্চা যে তোমাকে উঠতেই হবে?
__নবাবের বাচ্চা না, আমি এই বাসের ড্রাইভার।
__ কিন্তু আমাকে যে উঠতেই হবে।
__তুমি কোন নবাবের বাচ্চা যে তোমাকে উঠতেই হবে?
__নবাবের বাচ্চা না, আমি এই বাসের ড্রাইভার।
আপনারা জানেন জেমস বন্ড তার নিজেস্ব স্টাইলে হিরো।
কেউ যখন তাকে তার নাম জিজ্ঞাসা করে, তখন সে তার নিজেস্ব স্টাইলেই বলে, “বন্ড, জেমস বন্ড”।
গত বছর যখন সে বাংলাদেশে এসে উঠেছিল সোনারগা হোটেলে। হোটেল ম্যানেজার মি. পাশা এর সাথে তার কথা হচ্ছে.....
মি. পাশা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন: হ্যালো, আপনার নাম?
জেমস বন্ড জবাব দিল: বন্ড, জেমস বন্ড.
তারপর জেমস বন্ড তাকে জিজ্ঞাসা করল: আপনার নাম?
মি. পাশা বললেন:
পাশা, চৌধুরী পাশা,
রহমান চৌধুরী পাশা,
সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
আবুল কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
সেই দিন থেকে, কেউ যদি তার নাম জিজ্ঞেস করে,
সে শুধু বলে, জেমস বন্ড.
কেউ যখন তাকে তার নাম জিজ্ঞাসা করে, তখন সে তার নিজেস্ব স্টাইলেই বলে, “বন্ড, জেমস বন্ড”।
গত বছর যখন সে বাংলাদেশে এসে উঠেছিল সোনারগা হোটেলে। হোটেল ম্যানেজার মি. পাশা এর সাথে তার কথা হচ্ছে.....
মি. পাশা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন: হ্যালো, আপনার নাম?
জেমস বন্ড জবাব দিল: বন্ড, জেমস বন্ড.
তারপর জেমস বন্ড তাকে জিজ্ঞাসা করল: আপনার নাম?
মি. পাশা বললেন:
পাশা, চৌধুরী পাশা,
রহমান চৌধুরী পাশা,
সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা,
আবুল কালাম মোহাম্মদ ফজলুর রহমান খান ইবনে সাইদুর রহমান চৌধুরী পাশা
সেই দিন থেকে, কেউ যদি তার নাম জিজ্ঞেস করে,
সে শুধু বলে, জেমস বন্ড.
ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে।
ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে। এমন সময় তিনজন লোক ট্রেনের দিকে দৌড়ে আসছে দেখে
করিত্কর্মা গার্ড টেনে-হিঁচড়ে তাদের মধ্য থেকে দু’জনকে তুলতে পেরেছে।
ট্রেনের গতি বেড়ে যাওয়ায় বাকিজনকে তুলতে পারেনি।
গার্ড : ব্যাপার কী! এত কষ্ট করে তিনজনকে তুলতে না পারলেও দুজনকে তো তুলেছি, অথচ আপনারা একটুও ধন্যবাদ দিচ্ছেন না যে?
.
.
.
.
.
.
লোক দু’জন : ধন্যবাদ দিই কী করে! যেইজনকে ফেলে এসেছেন, আসলে উনিই ছিলেন যাত্রী। আর আমরা এসেছিলাম ওনাকে ট্রেনে উঠিয়ে দিতে।
গার্ড : ব্যাপার কী! এত কষ্ট করে তিনজনকে তুলতে না পারলেও দুজনকে তো তুলেছি, অথচ আপনারা একটুও ধন্যবাদ দিচ্ছেন না যে?
.
.
.
.
.
.
লোক দু’জন : ধন্যবাদ দিই কী করে! যেইজনকে ফেলে এসেছেন, আসলে উনিই ছিলেন যাত্রী। আর আমরা এসেছিলাম ওনাকে ট্রেনে উঠিয়ে দিতে।
গোপাল ভাড়
রাজা গোপাল ভাড় কে প্রশ্ন করল,গাধা আর তোমার মধ্যে ব্যবধান কতটুকু?
গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |
গোপাল রাজা থেকে নিজের দুরত্ব টা মেপে তারপর জবাব দিল,বেশি না ,মাত্র সাড়ে চার হাত ব্যবধান |
বিয়ে
দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: জানিস, আমার আর তমার বিয়ে হয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু: তাই নাকি রে! আগে তো বলিসনি। এত দিন প্রেম করলি। তা কবে তোদের বিয়ে হলো?
প্রথম বন্ধু: আমার বিয়েটা হয়েছে এ মাসের ১৬ তারিখ। আর তমার ২৫ তারিখ।
প্রথম বন্ধু: জানিস, আমার আর তমার বিয়ে হয়ে গেছে।
দ্বিতীয় বন্ধু: তাই নাকি রে! আগে তো বলিসনি। এত দিন প্রেম করলি। তা কবে তোদের বিয়ে হলো?
প্রথম বন্ধু: আমার বিয়েটা হয়েছে এ মাসের ১৬ তারিখ। আর তমার ২৫ তারিখ।
লিস্টের নিচ থেকে
বল্টুর কাছে একবার যমদূত আসলো,
বলল, “তোমার পরপারে যাওয়ার সময় হয়েছে”
বল্টুঃ কিন্তু আমি এখন যেতে চাই না!!
যমদূত: কিন্তু আমার লিস্টের সবার
উপরে তোমার নাম লেখা আছে”
বল্টুঃ ঠিক আছে। তুমি একটু খেয়ে দেয়ে আরাম করো ,
এরপর আমাকে নিয়ে যেও”
তো যমদূত খেয়ে দেয়ে আরামের একটা ঘুম দিলো।
বল্টু তখন যমদূতের লিস্ট থেকে উপরের নিজের
নামটা কেটে দিয়ে সবার শেষে লিখে দিলো।
যমদূত যখন ঘুম থেকে উঠলো; বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
”তোমার ব্যাবহারে আমি
খুশি হয়েছি,এখন আমি লিস্টের নিচ থেকে শুরু করবো
বলল, “তোমার পরপারে যাওয়ার সময় হয়েছে”
বল্টুঃ কিন্তু আমি এখন যেতে চাই না!!
যমদূত: কিন্তু আমার লিস্টের সবার
উপরে তোমার নাম লেখা আছে”
বল্টুঃ ঠিক আছে। তুমি একটু খেয়ে দেয়ে আরাম করো ,
এরপর আমাকে নিয়ে যেও”
তো যমদূত খেয়ে দেয়ে আরামের একটা ঘুম দিলো।
বল্টু তখন যমদূতের লিস্ট থেকে উপরের নিজের
নামটা কেটে দিয়ে সবার শেষে লিখে দিলো।
যমদূত যখন ঘুম থেকে উঠলো; বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
”তোমার ব্যাবহারে আমি
খুশি হয়েছি,এখন আমি লিস্টের নিচ থেকে শুরু করবো
ঘুমের ওষুধ
ভোলাবাবু রাতে বেঘোরে ঘুমোচ্ছেন এমন সময় স্ত্রীর ভীষণ ডাকাডাকিতে ধড়মড়িয়ে উঠলেন।
বললেনঃ কি হয়েছে, বেশ তো ঘুমোচ্ছিলাম,আবার ডাকাডাকি কেন?
স্ত্রীঃ কেন আবার তোমাকে যে ঘুমের ওষুধ দেওয়া হয়নি।
বললেনঃ কি হয়েছে, বেশ তো ঘুমোচ্ছিলাম,আবার ডাকাডাকি কেন?
স্ত্রীঃ কেন আবার তোমাকে যে ঘুমের ওষুধ দেওয়া হয়নি।
পাগলাগারদের ডাক্তার
পাগলাগারদের ডাক্তার এক পাগলের
কাছে গিয়ে বললঃ
আপনার জন্য একটা সুসংবাদ আর একটা দুঃসংবাদ
আছে। কোনটা আগে শুনতে চান?
পাগল ফিচ করে হেসেঃ সুসংবাদটাই আগে বলেন।
ডাক্তারঃ সুসংবাদটা হলো, আপনি আজ যে দুঃসাহসিক কাজ করেছেন,হাসপাতালের পুকুরে ডুবন্ত আরেক পাগলকে যেভাবে ঝাপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেছেন, তাতে আমরা নিশ্চিত আপনি আর পাগল নন। আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন। এবার আপনি নিশ্চিন্তে বাড়ি যেতে পাড়েন।
পাগলঃআর দুঃসংবাদটা কি?
ডাক্তারঃ দুঃসংবাদটা হচ্ছে, আপনি যে পাগলকে পানি থেকে উদ্ধার করেছিলেন, সে পরবর্তিতে আত্মহত্যা করেছে পুকুরের পাশের আমগাছের সাথে গলায় দড়ি দিয়ে।
পাগল আবারো ফিচ করে হেসেঃ
.
.
.
.
.
.
.
“আরে না! ও তো নিজে গলায় দড়ি দেয় নাই। পুকুর থিকা উঠানোর পর দেখলাম ব্যাটা ভিজা পুরা চুপচুপা হইয়া রইছে, তাই আমিই ওরে আম গাছের লগে লটকাইয়া শুকাইতে দিছিলাম”
কাছে গিয়ে বললঃ
আপনার জন্য একটা সুসংবাদ আর একটা দুঃসংবাদ
আছে। কোনটা আগে শুনতে চান?
পাগল ফিচ করে হেসেঃ সুসংবাদটাই আগে বলেন।
ডাক্তারঃ সুসংবাদটা হলো, আপনি আজ যে দুঃসাহসিক কাজ করেছেন,হাসপাতালের পুকুরে ডুবন্ত আরেক পাগলকে যেভাবে ঝাপিয়ে পড়ে উদ্ধার করেছেন, তাতে আমরা নিশ্চিত আপনি আর পাগল নন। আপনি সুস্থ হয়ে গেছেন। এবার আপনি নিশ্চিন্তে বাড়ি যেতে পাড়েন।
পাগলঃআর দুঃসংবাদটা কি?
ডাক্তারঃ দুঃসংবাদটা হচ্ছে, আপনি যে পাগলকে পানি থেকে উদ্ধার করেছিলেন, সে পরবর্তিতে আত্মহত্যা করেছে পুকুরের পাশের আমগাছের সাথে গলায় দড়ি দিয়ে।
পাগল আবারো ফিচ করে হেসেঃ
.
.
.
.
.
.
.
“আরে না! ও তো নিজে গলায় দড়ি দেয় নাই। পুকুর থিকা উঠানোর পর দেখলাম ব্যাটা ভিজা পুরা চুপচুপা হইয়া রইছে, তাই আমিই ওরে আম গাছের লগে লটকাইয়া শুকাইতে দিছিলাম”
নিউটন
একটা ছাগল হাঁটছিল ,নিউটন এটাকে ধরে থামালেন আর তখন ১ম সুত্র আবিস্কার হল "
একটি বস্তু কে যতক্ষণ পর্যন্ত থামান না হয় তা চলতে থাকে "
এর পর নিউটন ছাগলটিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন ছাগল বলে উঠলো "ম্যা" ( MA) আবিস্কার হল দ্বিতীয় সুত্র F=MA .
এর পর ই ছাগলটি নিউটন কে কষে একটা লাথি দিল আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র " সকল ক্রিয়ার সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে।
এর পর নিউটন ছাগলটিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন ছাগল বলে উঠলো "ম্যা" ( MA) আবিস্কার হল দ্বিতীয় সুত্র F=MA .
এর পর ই ছাগলটি নিউটন কে কষে একটা লাথি দিল আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র " সকল ক্রিয়ার সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে।
আমার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে
এক নাপিতনী তার প্রতিবেশী এক মেয়েলোককে নাকের নথ খুলে মুখ ধুতে দেখছিল। নথ
খুলতে দেখে ভাবল মেয়েটি বিধবা হয়ে গেছে। দৌড়ে গিয়ে তার নাপিতকে বললো, “
বসে দেখছো কি? শিগগির গিয়ে মেয়েটির স্বামীকে খবর দাও.. তার স্ত্রী বিধবা
হয়ে গেছে।”
নাপিত তাড়াতাড়ি উঠি-পড়ি করে মেয়েটির স্বামীর কাছে গিয়ে বলতে লাগলো, “হুজুর বরবাদ হয়ে গেছে! আপনার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে।”
এই খবর শোনা মাত্র লোকটি ডুকরিয়ে কাঁদতে লাগলো, “হায় আমার কি হবে?”
বন্ধুরা সব ছুটে আসলো। জিজ্ঞাসা করলো, “কাদঁছো কেন? খুলে বল কি হয়েছে?”
বললো, “সর্বনাশ! আমার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে।”
বন্ধু বললো, “জ্ঞান বুদ্ধি লোপ পেয়েছে নাকি তোমার? তুমি স্বশরীরে জীবন্ত বসে আছ আর তোমার স্ত্রী বিধবা হয়েছে?”
হাঁ তা তো ঠিকই। জীবিতই তো আছি। কিন্তু খবর যে নির্ভরযোগ্য লোক দিয়েছে! না কেঁদে পারি না। ”
নাপিত তাড়াতাড়ি উঠি-পড়ি করে মেয়েটির স্বামীর কাছে গিয়ে বলতে লাগলো, “হুজুর বরবাদ হয়ে গেছে! আপনার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে।”
এই খবর শোনা মাত্র লোকটি ডুকরিয়ে কাঁদতে লাগলো, “হায় আমার কি হবে?”
বন্ধুরা সব ছুটে আসলো। জিজ্ঞাসা করলো, “কাদঁছো কেন? খুলে বল কি হয়েছে?”
বললো, “সর্বনাশ! আমার স্ত্রী বিধবা হয়ে গেছে।”
বন্ধু বললো, “জ্ঞান বুদ্ধি লোপ পেয়েছে নাকি তোমার? তুমি স্বশরীরে জীবন্ত বসে আছ আর তোমার স্ত্রী বিধবা হয়েছে?”
হাঁ তা তো ঠিকই। জীবিতই তো আছি। কিন্তু খবর যে নির্ভরযোগ্য লোক দিয়েছে! না কেঁদে পারি না। ”
‘তুমি কি ভাব,
এক ভদ্রলোক তাঁর স্ত্রীকে জোরে একটা চড় মেরে বললেন, ‘যাকে মানুষ ভালোবাসে তাকেই মারে।’
তাঁর স্ত্রী তাঁর গালে দ্বিগুণ জোরে এক চড় মেরে বললেন, ‘তুমি কি ভাব, আমি তোমাকে ভালোবাসি না?
তাঁর স্ত্রী তাঁর গালে দ্বিগুণ জোরে এক চড় মেরে বললেন, ‘তুমি কি ভাব, আমি তোমাকে ভালোবাসি না?
বুইঝেন কিন্তু….
এক ব্যক্তি টেকনিক্যাল সাপোর্টে চিঠি লিখেছে-
ডিয়ার টেকনিক্যাল সাপোর্ট,
গত বৎসর আমি গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করেছিলাম। তার কিছুদিনের মাঝেই আমি বুঝতে পারলাম এটি অযাচিত ভাবে একটি চাইল্ড প্রসেসিং শুরু করেছে যা অনেক জায়গা এবং রিসোর্স নিয়ে নিচ্ছে।
শুধু তাই নয়, ওয়াইফ ১.০ ইনষ্টল হওয়ার সাথে সাথে অন্য প্রোগ্রামগুলোর সাথে ইন্টিগ্রেটেড হতে শুরু করেছে এবং বর্তমানে এটি সব ধরনের সিস্টেম একটিভিটি মনিটর করতে শুরু করেছে। ওয়াইফ ১.০ যেসকল প্রোগ্রামের সাথে কনফ্লিক্ট শুরু করেছে তার কয়েকটি- পোকার নাইট ৭.১, ফুটবল ৫.০, হান্টিং এন্ড ফিসিং ৭.৫ এবং গলফিং ৩.৬।
আমি ওয়াইফ ১.০ কে কিছুতেই ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসে পাঠিয়ে আমার প্রিয় এপ্লিকেশনগুলো রান করাতে পারছি না। তাই আমি ঠিক করেছিলাম আমার আগের গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে যাওয়ার ব্যপারে। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য ওয়াইফ ১.০ তে কোনরকম আনইনস্টল প্রসিডিউর নাই। দয়া করে আমাকে উদ্ধার করুন।
ধন্যবাদ
সমস্যাগ্রস্থ গ্রাহক।
–
পরের দিন টেকনিক্যাল সাপোর্ট থেকে জবাব এসে হাজির-
জনাব সমস্যাগ্রস্থ ব্যবহারকারী,
এটা খুবই কমন একটি সমস্যা যেটির বিষয়ে প্রায়ই লোকজন অভিযোগ করে থাকে। বেশীরভাগ লোকই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করে এটিকে একটি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম ভেবে যা তাদের এন্টারটেইনমেন্টের জন্য কাজে আসবে। কিন্তু আসল সত্যটা হচ্ছে ওয়াইফ ১.০ একটি অপারেটিং সিস্টেম যা ডিজাইন করাই হয়েছে সবকিছুর নিয়ন্ত্রন ভার নিজের কাছে নিয়ে নেয়ার মত করে। এবং এটিকে ডিলিট করার কোন উপায় নেই… এমনকি আনইষ্টল করারও কোন ব্যবস্থা নেই। এটি একবার যেখানে সেটাপ হয়ে যায় সেখানের সমস্ত সিষ্টেম ও প্রোগ্রাম ফাইলকে সরিয়ে জাঁকিয়ে হয়ে বসে। যাকে বলা যেতে পারে উড়ে এসে জুড়ে বসা!
আপনাকে আমরা দুঃখের সাথে জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে আপনি ওয়াইফ ১.০ থেকে আর কোনদিনই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে ফেরত যেতে পারবেন না… কারন এটি আপনাকে তা করতে দিবে না। আপনি দয়া করে ওয়াইফ ১.০ এর সাথে দেয়া সতর্কতাবাণী-মেইনটেনেন্স/চাইল্ড সাপোর্ট ম্যানুয়্যালটা পড়ে নিবেন। আপনার জন্য আমাদের পরামর্শ হলো আপনি ওয়াইফ ১.০ তেই থাকুন এবং চেষ্টা করুন পরিস্থিতি কিভাবে উন্নতি করা যায়। আমরা আপনাকে আরো উপদেশ দেব একটি ব্যাকগ্রাউন্ড এপ্লিকেশন সেটাপ করে নেয়ার ব্যপারে যা এটির যেকোন আর্গুমেন্টে “ইয়েস ডিয়ার” রিটার্ন করবে।
এটি নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য আপনি সবসময়ই প্রথমে C:\APOLOGIZE! কমান্ডটি ব্যবহার করবেন। কারন শেষ পর্যন্ত আপনাকে ‘APOLOGIZE’ কমান্ডটাই ব্যবহার করতে হবে সিষ্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরত আনার জন্য।
তবে আমরা আপনাকে পুরোপুরি নিরাশ করতে চাই না..। বস্তুত ওয়াইফ ১.০ একটি চমৎকার প্রোগ্রাম কিন্তু এটিকে অনেক যত্নের সাথে রাখতে হয়। ওয়াইফ ১.০ অবশ্য বেশ কিছু সাপোর্ট প্রোগ্রাম সহকারে সেটাপ হয়ে থাকে, যেমন ক্লিন এন্ড সুইপ ৩.০, কুক ইট ১.৫ এবং ডু বিল ৪.২।
তবে এসব প্রোগ্রাম ব্যবহারের সময় আপনাকে খুবই সচেতন থাকতে হবে। কারন এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে গিয়ে একটু উনিশ বিশ হলেই কিছু থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম ‘ক্যাট ক্যাট ১.৯’, ‘কাউ কাউ ৪.৯’ এক্সিকিউটেড হয়ে যাবে। আর একবার যদি তা হয়ে যায়.. তাহলেই সারছে! সিষ্টেমের বারোটা বেজে যাবে। তখন সিষ্টেমের আগের পারফরমেন্স ফেরত আনতে আপনাকে আরো বেশ কিছু ইউটিলিটি টুল কিনতে হবে। আমরা এক্ষেত্র আপনাকে ফ্লাওয়ার ২.১ ও ডায়মন্ড ৫.০ কেনার পরামর্শ দেব।
বিশেষ সতর্কতা: কোন রকমেই.. কোন অবস্থাতেই কোনরকম স্যাক্রেটারী উইথ শর্ট স্কার্ট ৩.৩ সেটাপ করতে যাবেন না। এই ধরনের এপ্লিকেশগুলো ওয়াইফ ১.০ এর সাথে একদমই ম্যাচ করে না এমনকি ফাইবার অপটিক লাইন কেটে গেলেও ৯০০ মেগাবাইট সাইজের অশান্তি ৯.৯ মূহুর্তের মাঝেই ডাউনলোড করে সিষ্টেমে বড় ধরনের ড্যামেজ করে দিতে পারে। বুইঝেন কিন্তু….
আপনার মঙ্গল কামনা করছি
টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার।
ডিয়ার টেকনিক্যাল সাপোর্ট,
গত বৎসর আমি গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করেছিলাম। তার কিছুদিনের মাঝেই আমি বুঝতে পারলাম এটি অযাচিত ভাবে একটি চাইল্ড প্রসেসিং শুরু করেছে যা অনেক জায়গা এবং রিসোর্স নিয়ে নিচ্ছে।
শুধু তাই নয়, ওয়াইফ ১.০ ইনষ্টল হওয়ার সাথে সাথে অন্য প্রোগ্রামগুলোর সাথে ইন্টিগ্রেটেড হতে শুরু করেছে এবং বর্তমানে এটি সব ধরনের সিস্টেম একটিভিটি মনিটর করতে শুরু করেছে। ওয়াইফ ১.০ যেসকল প্রোগ্রামের সাথে কনফ্লিক্ট শুরু করেছে তার কয়েকটি- পোকার নাইট ৭.১, ফুটবল ৫.০, হান্টিং এন্ড ফিসিং ৭.৫ এবং গলফিং ৩.৬।
আমি ওয়াইফ ১.০ কে কিছুতেই ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেসে পাঠিয়ে আমার প্রিয় এপ্লিকেশনগুলো রান করাতে পারছি না। তাই আমি ঠিক করেছিলাম আমার আগের গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে যাওয়ার ব্যপারে। কিন্তু দু:খজনক হলেও সত্য ওয়াইফ ১.০ তে কোনরকম আনইনস্টল প্রসিডিউর নাই। দয়া করে আমাকে উদ্ধার করুন।
ধন্যবাদ
সমস্যাগ্রস্থ গ্রাহক।
–
পরের দিন টেকনিক্যাল সাপোর্ট থেকে জবাব এসে হাজির-
জনাব সমস্যাগ্রস্থ ব্যবহারকারী,
এটা খুবই কমন একটি সমস্যা যেটির বিষয়ে প্রায়ই লোকজন অভিযোগ করে থাকে। বেশীরভাগ লোকই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ থেকে ওয়াইফ ১.০ তে আপগ্রেড করে এটিকে একটি ইউটিলিটি প্রোগ্রাম ভেবে যা তাদের এন্টারটেইনমেন্টের জন্য কাজে আসবে। কিন্তু আসল সত্যটা হচ্ছে ওয়াইফ ১.০ একটি অপারেটিং সিস্টেম যা ডিজাইন করাই হয়েছে সবকিছুর নিয়ন্ত্রন ভার নিজের কাছে নিয়ে নেয়ার মত করে। এবং এটিকে ডিলিট করার কোন উপায় নেই… এমনকি আনইষ্টল করারও কোন ব্যবস্থা নেই। এটি একবার যেখানে সেটাপ হয়ে যায় সেখানের সমস্ত সিষ্টেম ও প্রোগ্রাম ফাইলকে সরিয়ে জাঁকিয়ে হয়ে বসে। যাকে বলা যেতে পারে উড়ে এসে জুড়ে বসা!
আপনাকে আমরা দুঃখের সাথে জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে আপনি ওয়াইফ ১.০ থেকে আর কোনদিনই গার্লফ্রেন্ড ৭.০ তে ফেরত যেতে পারবেন না… কারন এটি আপনাকে তা করতে দিবে না। আপনি দয়া করে ওয়াইফ ১.০ এর সাথে দেয়া সতর্কতাবাণী-মেইনটেনেন্স/চাইল্ড সাপোর্ট ম্যানুয়্যালটা পড়ে নিবেন। আপনার জন্য আমাদের পরামর্শ হলো আপনি ওয়াইফ ১.০ তেই থাকুন এবং চেষ্টা করুন পরিস্থিতি কিভাবে উন্নতি করা যায়। আমরা আপনাকে আরো উপদেশ দেব একটি ব্যাকগ্রাউন্ড এপ্লিকেশন সেটাপ করে নেয়ার ব্যপারে যা এটির যেকোন আর্গুমেন্টে “ইয়েস ডিয়ার” রিটার্ন করবে।
এটি নিয়ন্ত্রনে রাখার জন্য আপনি সবসময়ই প্রথমে C:\APOLOGIZE! কমান্ডটি ব্যবহার করবেন। কারন শেষ পর্যন্ত আপনাকে ‘APOLOGIZE’ কমান্ডটাই ব্যবহার করতে হবে সিষ্টেম স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরত আনার জন্য।
তবে আমরা আপনাকে পুরোপুরি নিরাশ করতে চাই না..। বস্তুত ওয়াইফ ১.০ একটি চমৎকার প্রোগ্রাম কিন্তু এটিকে অনেক যত্নের সাথে রাখতে হয়। ওয়াইফ ১.০ অবশ্য বেশ কিছু সাপোর্ট প্রোগ্রাম সহকারে সেটাপ হয়ে থাকে, যেমন ক্লিন এন্ড সুইপ ৩.০, কুক ইট ১.৫ এবং ডু বিল ৪.২।
তবে এসব প্রোগ্রাম ব্যবহারের সময় আপনাকে খুবই সচেতন থাকতে হবে। কারন এই প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে গিয়ে একটু উনিশ বিশ হলেই কিছু থার্ড পার্টি প্রোগ্রাম ‘ক্যাট ক্যাট ১.৯’, ‘কাউ কাউ ৪.৯’ এক্সিকিউটেড হয়ে যাবে। আর একবার যদি তা হয়ে যায়.. তাহলেই সারছে! সিষ্টেমের বারোটা বেজে যাবে। তখন সিষ্টেমের আগের পারফরমেন্স ফেরত আনতে আপনাকে আরো বেশ কিছু ইউটিলিটি টুল কিনতে হবে। আমরা এক্ষেত্র আপনাকে ফ্লাওয়ার ২.১ ও ডায়মন্ড ৫.০ কেনার পরামর্শ দেব।
বিশেষ সতর্কতা: কোন রকমেই.. কোন অবস্থাতেই কোনরকম স্যাক্রেটারী উইথ শর্ট স্কার্ট ৩.৩ সেটাপ করতে যাবেন না। এই ধরনের এপ্লিকেশগুলো ওয়াইফ ১.০ এর সাথে একদমই ম্যাচ করে না এমনকি ফাইবার অপটিক লাইন কেটে গেলেও ৯০০ মেগাবাইট সাইজের অশান্তি ৯.৯ মূহুর্তের মাঝেই ডাউনলোড করে সিষ্টেমে বড় ধরনের ড্যামেজ করে দিতে পারে। বুইঝেন কিন্তু….
আপনার মঙ্গল কামনা করছি
টেকনিক্যাল সাপোর্ট অফিসার।
প্রেম করেছ?
স্বামী স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করল, বিয়ের আগে তুমি কি কারও সঙ্গে প্রেম করেছ?
স্ত্রী বলল, হ্যাঁ।
স্বামী রেগে বলল, তাহলে ওই হতচ্ছাড়ার নাম বলো। এক্ষুনি গিয়ে দাঁত ভেঙে দিয়ে আসি।
স্ত্রী বলল, ওগো, তুমি একা কি তাদের সবার সঙ্গে পারবে?
স্ত্রী বলল, হ্যাঁ।
স্বামী রেগে বলল, তাহলে ওই হতচ্ছাড়ার নাম বলো। এক্ষুনি গিয়ে দাঁত ভেঙে দিয়ে আসি।
স্ত্রী বলল, ওগো, তুমি একা কি তাদের সবার সঙ্গে পারবে?
Monday, May 5, 2014
Advice For Men And Women
condoms transparent
কবুতর গুলো
Pain In The Ass
shombaR
Wife
আন্ডারওয়ারটা
কুমারী
CONGRATS
ভগবান কখন সবচাইতে বেশি খুশি হয়
I Am An Engineer
Own Wife
মফিজ সদ্য ভূমিষ্ট ছেলের বাপ হয়েছে।
একটু হর্ন বাজাইতাম।
Six এবং Sex এর পার্থক্য
Subscribe to:
Posts (Atom)