Monday, December 12, 2011

Slide show begins.

When a girl closes her eyes,
she sees the picture of that
boy whom she loves.
But,
when a boy does the
same..
Slide show begins.

"FUCKED"

WIFE: Be Gentle please Its
My 1st time on BED
HUSBAND: What..! But you
have been"Divorced Thrice"
WIFE: Yes...!
My 1st Husband was
a"Philosoph er"He only
talked about it...
2nd was"Gynecolog ist"He
just kept looking at it...!
3rd was"Engineer" He
needed a year to design a
new way to do it...!
AND YOU are a"Politicia
n"so this time
I know I am going to
be"FU-KED"Like My Country

ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম!!!

এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো
তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল,
পরীক্ষা-নি রীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল
যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ
পান করতে হবে!!!!!!! !!!!!!!
রোগী তো পড়ল মহা বিপদে
চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ
করা যায়
শেষমেষ
পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে,যার
দুধ পান করবেন
তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান
শুরু করল।
আস্তে আস্তে মহিলার যৌন
আবেগবেড়ে গেল
একসময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু
ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই
দুধের বোটা থেকেমুখ উঠিয়ে লোকটা বলল
- আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে?
ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম!!!

মাফ চাইতে চলে আসত

আরাম খান এর ডিভোর্সি বউ রে উকিল কইল তালাক এর সময় আপনার বাচ্ছা আছিল এক আর এখন তিন । বেপার কি ?
বউ এর উত্তরঃ ও আবার মাঝে মাঝে মাফ চাইতে চলে আসত যে :p .

সিংহ সিংহীকে kiss করতে চাচ্ছিলো..

সিংহ সিংহীকে kiss করতে চাচ্ছিলো...
সিংহী আশেপাশে ভাল করে দেখে নিচ্ছে ,
সিংহ বললো , কি খুজতেছো ?
সিংহী বললো , দেখতেছি ! Discovary chnl এর কোনো camera আছে কিনা , সালারা আমাগো কোনো privacy ই রাখে নাই ...

প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—

প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান

দুই বৌ ভালো

আপনারা যদি ১টি বৌ থাকে তাহলে তারা আপনার সাথে ঝগড়া করবে ।
আর
আপনার যদি ২টি বৌ থাকে তাহলে তারা আপনার জন্য ঝগড়া করবে ।
এক বৌয়ের চেয়ে কি দুই বৌ ভালো নয়.....

আকবরের জীবনকাল

শিক্ষক: বল, আকবরের জীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত?

ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।

শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা---আকবর (১৫৪২-১৬০৫)

ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার

এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণমেয়ের প্রেম হয়ে গেল

এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণমেয়ের প্রেম হয়ে গেল
মেয়েঃযখন বাবা ঘুমিয়ে যাবেআমি রাস্তাতে একটা টাকার কয়েন ফেলব তুমি শব্দ শুনে ভিতরে চলে আসবা
কিন্তু ছেলে কয়েন ফেলার এক ঘণ্টা পর আসলো
মেয়েঃএত দেরি করলা কেন??
ছেলেঃআরে আমি কয়েন টা খুজতাছিলাম
মেয়েঃআরে পাগল আমি তো ওইটা সুতা বাইন্ধা ফেলছিলাম পড়েআবার উঠাইয়া নিছি।

আমি অপেক্ষায় আছি।

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একটা গেছে উত্তরে একটা দক্ষিণে। একমাস পর দুইটার দেখা। উত্তরেরটা অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিণেরটা আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরেরটা দক্ষিণেরটারে কইছে, তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।

: না
: কেন?
: আমি অপেক্ষায় আছি।
: কিসের অপেক্ষা?
: আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনেরটা আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।

আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিণেরটার অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারে না। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চাটামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।

এক দুষ্ট পাদ্রী খুব অসুখী ছিলো|

এক দুষ্ট পাদ্রী খুব অসুখী ছিলো|

কারণ তার বয়স অনুযায়ী যেমন হওয়ার কথা লিঙ্গ তার তুলনায় খুবই ছোটো…!!

এই জিনিস নিয়ে খেলা করে তার বউ শান্তি পায় না । তাই বেচারার পারিবারিক জীবনে শান্তি নাই, অশান্তি আর অশান্তি…!!

তাই পাদ্রী পার্থনায় মগ্ন হলো ……

সে তার দেবতার কাছে বর প্রার্থনা করলো “হে দেবতা তুমি আমাকে ১০০০ লিঙ্গের সমান শক্তিশালী ধনবান কর …!!”

পাদ্রীর পার্থনায় খুশী হইয়া দেবতা তার প্রার্থনা কবুল করলো…!!

… কিন্তু দেবতা তার কথা বুঝতে ভুল করলো মনে করলো যে, সাধু তার কাছে ১০০০ লিঙ্গ চাইছে…!!

একদিন সে দেখলো তার ধূতির ভিতর ঐ জায়গা থেকে একের পর এক লিঙ্গ গজাইতাছে…!!

পাদ্রী কিছুই বুঝতে পারলো না…!! ভয়ে পাদ্রী দৌড় দিলো…!!

এমন সময় পাদ্রী দেখে আকাশ কালো হইয়া গেছে আর গোল গোল অনেকগুলো বল তার দিকে ছুটে আসতেছে…!!

সে আর তার দেবতাকে জিজ্ঞেস করলোঃ হে দেবতা…!! ঐ গোল গোল জিনিসগুলা কি যা আমার দিকে ছুটে আসতাছে ???…!!



দেবতা উত্তর দিলোঃ এক হাজার লিঙ্গ নিছো….. তার দুই হাজার বিচি আর ঘন কালো গুপ্তকেশ নিবা না…

একবার দেবতা

একবার দেবতা ঠিক করলেন,স্বর্গে সেসব পুরুষ ঢুকবে তাদের ২টা লাইন হবে|

এক লাইনে ঢুকবে যারা পৃথিবীতে স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত হয়েছে তারা|

আর আরেক লাইনে যারা হয়নি তারা ঢুকবে|

আর মহিলারা সরাসরি ঢুকবে|

প্রথম লাইনে দেখা গেলো মাইলের পর মাইল লম্বা লাইন|

আর দ্বিতীয় লাইনে দেখা গেলো মাত্র ১জন|

দেবতা দেখে বললেন প্রথম লাইনের পুরুষদের বললেন, ”তোমাদের লজ্জা পাওয়া উচিত!তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত
হয়েছ;আর ওই লাইনে দেখ একজন পুরুষ সে বাঘের মত দাড়িয়ে আছে;আমি তার জন্য গর্বিত।
ব্যাটা, তুমি বল কিভাবে তুমি এই লাইনে দাঁড়াতে পারলে”

উত্তরে সেই পুরুষ জবাব দিল, “আমি জানি না;আমার স্ত্রী আমাকে এই
লাইনে দাঁড়াতে বলেছে;আমি দাঁড়িয়েছি

মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন,

মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন, "এই খোকা, উঠ। তাড়াতাড়ি উঠে পড়। তোর স্কুলের টাইম হয়ে যাচ্ছে তো!"

একটা বিশাল হাই তুলে ছেলে জড়ানো গলায় বলল, "বিরক্ত করো না, মা। আজ স্কুলে যাবো না।"

মা বললেন, "এভাবে অকারণে প্রতিদিন স্কুলে যাবো না বললে তো হবে না। কেন স্কুলে যাবি না, তার অন্তত দুইটা কারণ দেখা।"

ছেলে : "ঠিক আছে। কারণ দেখাচ্ছি। প্রথম কারণ, কোন ছাত্রছাত্রী আমাকে পছন্দ করে না। আর দ্বিতীয় কারণ, কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে পছন্দ করে না।"

মা : "এটা কোন জোরালো কারণ হল না। এইসব বলে স্কুল ফাঁকি দিতে পারবি না।"

ছেলে : "আচ্ছা! তাহলে তুমি আমাকে দুইটা কারণ দেখাও আমার কেন স্কুলে যাওয়া উচিত?"

মা : ঠিক আছে, বলছি।
প্রথম কারণ, তুই এখন আর কচি খোকা না। তোর বয়স পঞ্চাশ বছর।
আর দ্বিতীয় কারণ, তুই হচ্ছিস স্কুলের হেডমাস্টার। তুই না গেলে স্কুল চলবে কি করে?

টিভি টার দাম কত?

নোয়াখালীর এক লোক electronics এর দোকানে যেয়ে দোকানদারকে জিজ্ঞাস করলো ,

: ভাই, এই টিভি টার দাম কত?

দোকানদার : আমি নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচিনা ।

কিছুক্ষন পর সে অন্য জামা পরে ঐ দোকানে যেয়ে চিটাগাং এর ভাষায় বলল ,

: ভাই, এই টিভি টার দাম কত?

দোকানদার আবার বলল ,আমি নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচিনা।

কিছুক্ষন পর লোকটা আবার বেশ বদল করে এবার সিলেটী ভাষায় একই কথা বললে দোকানদার বেশ বিরক্তির সাথে আবার না করলে এবার লোকটি বেশ রাগের সাথে বলল ,

ঃ কেন? নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচবেন না কেন?

“মাইক্রো ওভেন কে টিভি বলা একমাত্র নোয়াখালীর লোকের দ্বারাই সম্ভব” দোকানদারের জবাব ।

তিন বন্ধু জগলু, মজনু, বজলু

তিন বন্ধু জগলু, মজনু, বজলু সমুদ্র অভিযানে গিয়ে এমন একটা দ্বীপে এসে হাজির হলো যেই দ্বীপটা মূলত জংলী ক্যানিবেল (মানুষখেকো)-দের আস্তানা!

বিনা ভিসায় তাঁদের এলাকায় প্রবেশের অপরাধে জংলীরা তিনজনকে ধরে নিয়ে গেল তাদের রাজার কাছে।

ক্যানিবেলদের রাজা ছিলেন রসিক লোক।

তিনি তিনজনকেই উনুনে চড়ানোর নির্দেশ দিলেন। তবে মুক্তি পেতে পারে এক শর্তে! রাজার ‘ইয়ে’ ৮ ইঞ্চি! এখন জগলু, মজনু, বজলু , তিনজনের ইয়ের… দৈর্ঘ্যের সমষ্টি ৮ ইঞ্চি বা ততোধিক হলে তবেই মুক্তি। অন্যথায় সোজা উনুনে! বজলু তো শুনেই ভ্যা করে কেঁদে ফেললো!কিছু করার নাই। রাজার হুকুম! প্রথমে জগলুর প্যান্ট খোলা হলো… পাওয়া গেলো ৪ ইঞ্চি! তারপর মজনুর প্যান্ট খোলা হলো… পাওয়া গেলো ৩ ইঞ্চি! এবার বজলুর পালা… প্যান্ট খুলে পাওয়া গেলো ১ ইঞ্চি! উফ! বাঁচা গেলো! সমষ্টি কাটায় কাটায় ৮ ইঞ্চি! রাজার জবান নড়চড় হবার নয়… মুক্তি পেল তিন জন!ফেরার পথে জগলু বলল, ”আজ বড় বাঁচা বেঁচে গেছি। ইস্ আমারটা যদি ৪ ইঞ্চি না হতো… আজ এখন তিনজনকেই উনুনে থাকতে হতো!” মজনু বললো, ”তুমি শুধু নিজেরটাই দেখলে। আমারটা ৩ ইঞ্চি না হলে আজ কী হতো বলো তো?!” তখন বজলু বললো, “আমি ভাবছি অন্য কথা। আজ আমাদের অবস্থাটা কী হইতো… যদি আমারটা না দাঁড়াইতো?!… ভাগ্যিস আজ আমারটা সময়মত দাঁড়াইছিলো!

আদালতে বিচার চলছিলো।

আদালতে বিচার চলছিলো।

আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো।

জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন।

ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।

কারণ কাগজে লেখা ছিলো



“আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?

চাইনিজ খাবার

এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার

লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন

লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি

লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: বাকি খাইবেন

লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল।

পাশের বাসার লাকি

পাশের বাসার লাকিপোশাকে আশাকে আধুনিকা (?) হওয়ায়
বক্ষের কিয়দংশ দৃষ্টি সীমার ভিতরে চলে আসে।এই নিয়ে তার সাথে প্রায়ই আমার
ঠাট্টা মশকারি হয়।

তো একদিন আমার বউ চা রান্না করে লাকিকে চা খেতে ডাকল ।
(‘চা রান্না’ এই শব্দটা আমার ৩ বছরের ছেলের আবিস্কার)।আমি, লাকি
ফ্লোরে বসে চা খাচ্ছি, দৃষ্টি সীমার ভিতরে চলে আসা বস্তুটা দৃষ্টি সীমার ভিতরেই আছে ।
আমি ও দিকে না তাকিয়ে বললাম, লাকির দুধ গুলি ফাইন।
আমার বউয়ের সামনে এ ধরনের কথা বলায় সে বেশ বিব্রত হয়ে বুকে ওড়না টানছে ,
আর আমার বউয়ের মুখ অন্ধকার।ঝড়ের পূর্বাভাস ।
ভুল বুজতে পেরে আমিও বেশ বিব্রত।আমি কিন্তু সেই অর্থে কথাটা বলিনি।

লাকিকে বললাম তুমি যা বুজেছ আমি কিন্তু তা বলিনি।
তোমার সাহেব যে গতকাল ৫ কিলো ওজনের Nido milk powder পাঠাল,
সেখান থেকে সকালে তুমি আমাদের বাসায় এক বয়াম দিয়ে গেলে না?
ঐ গুলি দিয়েই চা বানানো হয়েছে।
ঐ দুধ গুলি দিয়ে চা বানানোয় চা খুব ভাল হয়েছে তাই বলেছি
‘তোমার দুধ গুলি-----------।’

চাইনিজ লোক

১ বার ১ চাইনিজ লোক ১ পতিতা ভাড়া করলো।
১ম বার সে পতিতার সাথে মিলিত হলো।
তারপর ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকেই বের হয়ে গেল।
এরপরে বড় করে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার পতিতার সাথে শুরু করে দিলো।
পতিতা খানিকটা অবাক !:-*
এত তাড়াতাড়ি স্ট্যামিনা ব্যাক !
এবার কাজ শেষ হবার পরে ঐ চাইনিজ লোক আবার ভাইভ দিয়ে খাটের নীচে চলে গেল, নীচ থেকে বের হয়ে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার নতুন উদ্যমে শুরু করে দিলো কাজ।
এভাবে ৩ বার ১ই ঘটনা ঘটার পরে পতিতা তো বিশাল অবাক। চাইনিজ লোকের এত স্ট্যামিনা !
কিন্তু মানুষ তো। এত অমানুষিক ক্ষমতা তো থাকার কথা না!
এবার কাজ শেষ হওয়ার পরে চাইনিজ লোকটা ডাইভ দি্যে খাটের নীচে ঢোকার আগেই পতিতা ডাইভ দিয়ে খাতের নীচে ঢুকে পড়ল।
ঢুকে কি দেখে জানেন???









ঢুকে দেখে খাটের নীচে ৫ টা চাইনিজ লোক শুয়ে আছে ..

i will eat that pussy ( !! )

শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন…………..

শিক্ষক : এই ছেলে , তুমি স্কুলে বিড়াল এনেছো কেনো?





ছাত্রঃ স্যার, আজ সকালে স্কুলে আসার সময় শুনলাম আমার বাবা খালামনিকে বলছে- i will eat that pussy ( !! ) when my son will go to school.
আমি আমার বিড়ালটাকে খুব ভালবাসি! তাই আমি ভয়ে বিড়াল টা সাথে করে নিয়ে এসেছি যেন বাবা ওকে না খুঁজে পায়!

বিয়ের ৬ মাস পরে

বিয়ের ৬ মাস পরে সখিনা তার মাকে ফোন করে বলছে . . .
সখিনাঃ মা, তুমি আমার বিয়েতে যে খাট দিয়েছিলে সেটা অনেক ছোট হয়!!
মাঃ কি!! এই কথা তুই এখন কইতাসোস? আগে বললে তো সেটা বদল কইরা নিয়া আসতাম!!
সখিনাঃ আসলে কি করবো মা, এতদিন তো পা সোজা করার সুযোগ পাই নাই!! এখন পাইছি, তাই এখন বুঝতে পারছি

কনডম বিক্রি

যদি বাংলাদেশের সব বড় বড় ফোন
কোম্পানী গুলো কনডম বিক্রি শুরু করে,তাহলে তাদের
বিজ্ঞাপন কেমন হতো--

Grameenphone Condom-"দূরত্ব যতই
হোক,কাছে থাকুন"
Robi Condom-"জ্বলে উঠুন যৌন শক্তিতে"
Banglalink Condom-"সর্বনিম্ন সাশ্রয়ী রেটের
কনডম"
Citycell Condom-"এমন অনেক কিছুই সম্ভব
যা আগে কেউ ভাবেনি"
Teletalk Condom-"আমাদের কনডম"
Airtel Condom-"(কেমনে বলি কিসের টানে), পাশে আনে"

Sunday, December 11, 2011

এক মহিলা উকিল

আদালতে এক মহিলা উকিল: ইউর অনার আপনি এইকু এই ছেলেটার চেহারা দেখেন কি মাসুম চেহারা তার, তাছাড়া তার বয়স মাত্র ১২ বছর, দেখুন তার লিঙ্গ টা (প‌্যান্টের চেইন খুলে হাতে ধরে) এই বাচ্চা কি ধর্ষন করতে পারে?
বাচ্চা: আপা বেশি নাইরেন না কেস হাইরা যাইবেন

বলেন তো আমি কি ধরেছি?

এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।

পরশ মারা গেছে?

অফিস থেকে ফেরার সময় রেললাইনের পাশে অনেক লোকের জটলা দেখে উকি দেন, সাব্বির ভাই। দেখেন ট্রেনের নীচে পড়ে একটি লোক মারা গেছে এবং তার চেহারা ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। চেনাই যাচ্ছেনা। কেবল ১১ ইঞ্চি লম্বা পুরুষাংটি একদম অক্ষত আছে। সবাই বলছে এটা দিয়েতো আর লোক চেনা যাবেনা।
সাব্বির ভাই মন খারাপ করে বাসায় ফিরে বউকে বলেছেন, জানো একটা এক্সিডেন্ট দেখলাম ঐ নাখালপাড়া রেললাইনের ওখানে।
ভাবী বললো কি হয়েছে, কিভাবে হয়েছে? সাব্বির ভাই বললো, দুঘটনার শিকার লোকটিকে কেউ চিনতেই পারছেনা, সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু লোকটির ১১ ইঞ্চি লিংগটা অক্ষত আছে। এই কথা শুনা মাত্র, ভাবী চিৎকার করে বললো, হায় আল্লাহ ! পরশ মারা গেছে?

আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।

মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে।
বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।
‘জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল।’ হুকুম করলেন তিনি।
জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।
‘এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রা খোল।’ বললেন মিসেস চৌধুরী।
জুম্মন সেটাও পালন করলো।
এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, ‘আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।’
জুম্মন খুললো।
মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো।’

বাবা আর টিনা আন্টি

সংসারে অনেক ঘটনাই ঘটে যেখানে ছোটদের না টেনে আনাই ভালো। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। নিজেদের মান সম্মানও ভেসে যেতে পারে। দেখুনঃ
শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি আজ স্কুলে না গিয়ে পালিয়ে তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে রুমে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো...............।”
এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন, কি হয়েছে?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল্ বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”
বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো ................।”

গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো

পৃথিবীতে কত রকম সাংঘাতিক ঘটনাই ঘটে। কিন্তু কোনটিই আমাদের নিজ জীবনের চাইতে কি সাংঘাতিক হতে পারে? না, হতে পারেনা। তাহলে বলা যায় আরও সাংঘাতিক হতে পারতো যদি আমার/আপনার জীবনের উপর দিয়ে যেতো। এমনি এক লোক রাকিব সাহেব, তাকে বলা হলো টুইন টাওয়ারের ঘটনা ও এতগুলো মৃত্যু। সে বলে, এর চাইতেও সাংঘাতিক হতে পারতো। সব সময়ই যেকোন দুঘটনার কথা বললেই সে শুধু বলে, এর চেয়েও সাংঘাতিক হতে পারতো। তো দেখুনঃ

চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, তার স্ত্রী তার এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার বের করে গুলি করে দু’জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা রাকিব সাহেব বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
লোকটি বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো এর চেয়ে আর কি সাংঘাতিক হতে পারত?
রাকিব সাহেবঃ গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।

আমি নিচে কিছু পড়িনা ।

সব সম্পর্ক সব সময় প্রীতিকর নাও হতে পারে। যেকোন সম্পর্কের ক্ষেত্রেই একটু ভাবনা থাকা উচিত। নৈতিক বা অনৈতিক যেকোন সম্পর্ক পাত্র-পাত্রীর কারণে বিব্রতকর হতে পারে। দেখুনঃ
আরশাদ আর বিদিশা একত্রে সংসার ধর্মো চালাইতেছেন। তাদের সংসার খুবই আনন্দের মধ্যেই চলছে। এমনি একদিনের ঘটনা।
বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা। সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি ! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা ।

খালাম্মা

রাজধানীতে দুপুরে বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবেনা। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবেনা আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-
মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।

বাবার চরিত্র

শিক্ষক : চরিত্র বানতে চাও তো এখন থেকে সমস্ত মহিলাদের মা বলে ডাকা শুরু কর।
ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ?????

মাঝরাত

মাঝরাত। রঙ্গীলা ভাইয়ের পাশের বাসায় মধ্য বয়সী স্বামী আর তার অনিন্দ্য সুন্দরী তরুনী স্ত্রী কথা বলছেন।
স্ত্রী: তুমি ভালবাসতে জানোনা।
স্বামী (রাগত স্বরে): আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তুমি এতদিন পরে বলছো আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তবে আমাদের তিন বাচ্চাকে কি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেছ?
স্ত্রী: ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করবো কেন? পাশের বাসার সূজা ভাইয়ের পেনড্রাইভ থেকে নিয়েছি।

মিষ্টিই লাগে”

রিপোর্টার ধর্ষিতা মেয়েকে প্রশ্ন করছে, “ ধর্ষনের সময় তোমার কেমন লাগছিলো?”
মেয়ে, “ মিষ্টি জোড় করে খাওয়ালে কি তিতা লাগে?? মিষ্টিই লাগে”

নাট না বল্টু

একজন অটোমোবাইল ম্যাকানিক্সের(যার ধ্যন-ধারনা একমাত্র ইঞ্জিন নিয়ে) ঘরে সন্তান এসেছে
তাই বউ তাকে sms পাঠালো-“ আপনার স্পেয়ার পার্টস এসে গেছে”
ম্যাকানিক্স ফিরতি sms পাঠালো, “ নাট না বল্টু”

প্যাকেজ

পড়াশুনা ভাল না বালকের জন্য একজন হোম টিউটর
রাখা হইছে। তো টিউটর ছিলেন মহিলা ---

টিউটর-- আচ্ছা তুমি তো অংক এ ভাল না , দেখি এক থেকে দশ পর্যন্ত বলতে পার কিনা ? যদি বলতে পর তাহলে আমি তোমার দু গালে দুটো উম্ম উম্ম চুমু দিব ।

ছাত্র -- ঠিক আছে ,আর এক থেকে একশ পর্যন্ত বলতে পারি তাহলে কী প্যাকেজ আছে ????????

প্রচণ্ড অলস এক লোক

প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি ! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?

সকালের প্রার্থনা শেষে

সকালের প্রার্থনা শেষে, হেড নান বলল,"কাল বাগানে একটা কনডম পাওয়া গেছে"
সব নান মনে মনে বলল,"হায় হায়" ।
শুধু একজন বলল,"হি হি" ।

হেড নান আবার বলল,"কনডমে একটা ফুটা ছিলো" ।
এবার সব নান,"হি হি" ।
আর একজন,"হায় হায়" ।

Tuesday, December 6, 2011

“ম্যডাম আমারটা আগে”

মহিলা টিচার রেগে গিয়ে ছাত্রদের বললঃ চুপ করো নয়তো ধরে দাঁড় করায় দিবো...!!
সবগুলো ছাত্র চিৎকার করতে করতে বললঃ










“ম্যডাম আমারটা আগে”
“না ম্যডাম আমারটা আগে”

বয়ফ্রেন্

বয়ফ্রেন্ডঃ তুমি করো আমি জানি। আমি তোমার গায়ে কয়টা হাড্ডি আছে সেটাও জানি
গার্লফ্রেন্ডঃ বলো তো কয় টা?
বয়ফ্রেন্ডঃ সিম্পল ২০৬ টা,(শর্ত যদি বান্দর না হইয়া মানুষ হইয়া থাকো বান্দর হইলে লেজের হার ও গুন্তে হবে):