Wednesday, October 19, 2011

মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে

মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
মন্টু: স্যার, আমি বাসার চাবি গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার: বলেন কী! কখন এ ঘটনা ঘটালেন?
মন্টু: তা প্রায় মাস দুয়েক হবে।
ডাক্তার: এত দিন আসেননি কেন?
মন্টু: স্যার, তখন একটি নকল চাবি বানিয়ে নিয়েছিলাম। আজকে সেটাও হারিয়ে গেছে, তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হয়েছি।

ভদ্রমহিলা: খোকা,

ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?
শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।
ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।
শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’

পার্কে শক্তপোক্ত চেহারার এক বুড়ো

পার্কে শক্তপোক্ত চেহারার এক বুড়োকে বসে থাকতে দেখে কবির বলল, ‘আরে! আপনি তো এই বয়সেও বেশ আছেন দেখি! কী করে স্বাস্থ্যটা ধরে রাখলেন, বলেন তো?’
বৃদ্ধ হতাশ গলায় বললেন, ‘আমি কিছুই করি না। সারা দিন মদ, সিগারেট খাই; কোনো দিনও ব্যায়াম করিনি; ইচ্ছেমতো তেল, ঘি, মাখন খাই; ঠিকমতো গোসল করি না, এক কাপড় ১৪ দিন পরি।’
কবির অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘বলেন কি! আপনার বয়স কত?’
লোকটা জবাব দেয়, ‘৩০ বছর।’

মাদকবিরোধী সভা

মাদকবিরোধী সভা। মদে আসক্তদের সামনে প্রেজেন্টেশন করছেন একজন চরম স্মার্ট লোক । এক পরযায়ে মদের ক্ষতি বর্ণনা করতে করতে তিনি এক গ্লাস মাদের মধ্যে একটা কেঁচো রেখে দিলেন । কিছঃক্ষনের মধ্যে ষেটা গলে মদের সাথে মিশে গেল । এবার সপ্রতিভ ভাবে সবার দিকে তাকিয়ে বল্লেন ''এবার বলুন, এই পরীক্ষা থেকে আমরা কী শিখলাম''
ষবাই উত্তর দিল '' মদ খেলে আমাদের পেটের সব কৃমি মরে যাবে, তাই আমাদের বশী বেশী মদ খাওয়া উচিৎ''

Tuesday, October 18, 2011

ইংরেজ আমল

ইংরেজ আমল । দুজন লোক একজনকে বাশ দিয়ে পিটিয়েছে ।ফলে সেই লোক হাকিমের কাছে বিচার দিয়েছে ।হাকিম ইংরেজী জানা লোক ।বাংলা অল্পসল্প বুঝেন । বিচার সমাধানের জন্য তিনি বিচারকার্য বসালেন ...





উকিল :: My Lord!!কুদ্দুস মিয়া ও কুক্কুর আলি Begin to মারামারি , In the সারাবাড়ি under the তালগাছ।

My Lord :: উকিল!!কুদ্দুস মিয়া ও শুক্কুর আলি not কুক্কুর আলি ।

উকিল :: OK. কিever, কিever.মানে whatহোক .

Another man :: My মক্কেল লেবু মিয়া come with two,বলদ‘s .One of these বলদ before into উস্তা খেত ।

হাকিম :: What is উস্তা?

উকিল :: উস্তা is a kind of তরকারি , which is call করলা।And the second man with a ধানিকাচি ।

হাকিম :: What is ধানিকাচি?

উকিল :: ধানিকাচি is a kind of knife.Whose oneside is খাজকাটা and another side is plan,and the Third man with a বরগা বাশ ।

হাকিম :: What is বরগা বাশ?

উকিল :: বরগা বাশ is a kind of বাশ।whose খাজ is very শক্ত ।He attacked my মক্কেল এত জোরে য Blood come out less than সাড়ে ৫ সের । my মক্কেল cried মাগো ,মাগো , মরি গেছি ।

হাকিম :: What ????

এক আর্টিস্ট

এক আর্টিস্ট গ্যালারির মালিকের কাছে জানতে চাইলো তার কোন ছবি বিক্রি হয়েছে কী না। মালিক একটু ইতস্তত করে বললো, একটা ভালো খবর আছে আরেকটা খারাপ খবর আছে।

- ভালো খবরটা হলো, এক ব্যক্তি তোমার ছবিগুলো সম্পর্কে জানতে চাইছিলেন, তোমার মৃত্যুর পর সেগুলোর মূল্য বাড়বে কী না। আমি বলেছি হ্যাঁ। তখন তিনি সবগুলো ছবি কিনে নিয়েছেন।

- আর খারাপ খবর কী? আর্টিস্ট জানতে চাইলো।

- যে তোমার ছবিগুলো কিনেছে সে তোমার ডাক্তার।

পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আছেন।

ডেন্টিস্টঃ অত চেঁচাবেননা, আমি আপনার দাতে এখনো হাত দেইনি।

রোগীঃ কিন্তু আপনি আমার পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আছেন।

লেখা থাকে ‘PUSH’

রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, প্রতি রাতে আমি স্বপ্ন দেখি একটা দরজার হাতল ধরে টানছি, কিন্তু দরজা টা কিছুতেই খুলছে না।

ডাক্তারঃ হুম, দরজার উপর কিছু লেখা থাকে?

রোগীঃ হ্যা, লেখা থাকে ‘PUSH’

এক লোক তীব্র গতিতে রাস্তাতে গাড়ি চালাচ্ছিল।

এক লোক তীব্র গতিতে রাস্তাতে গাড়ি চালাচ্ছিল।
ট্রাফিক পুলিশ তাকে আটকাল।
পুলিশঃ “আপনি এভাবে গাড়ি চালাচ্ছেন কেন?”
লোকঃ “এটা আমার জীবন মরণের ব্যাপার”
পুলিশঃ “কেন? কি হয়েছে?”

লোকঃ “এক সুন্দরী মহিলা আমার বেডরুমে আমার জন্য অপেক্ষা করছে”
… পুলিশঃ “এতে জীবন মরণের কি হল?”

লোকঃ অবশ্যই,আমার স্ত্রীর আগে আমি না পৌঁছালে আমি শেষ”

Monday, October 17, 2011

“1st online ছ্যাকা”..

Facebook এ friendship হল নাম তার ফারজানা

Request পেয়ে আমি আনন্দে আটখানা

ঝাক্কাস চেহারাটা, টানা টানা চোখ

Message তো পাঠালামই, সেই সাথে Poke

এই করে কেটে গেল দিন দশ-বারো

একদিন ফারজানা Onlineএ এলো

“Hi” দিয়ে করলাম chat start

ফারজানা মেয়েটা Damn Smart

সাথে সাথে রিপ্লে “Wassup Dude”

ঠাস করে ভাগ্যকে দিলাম Salute

“কিসে পড়, বাসা কই” চ্যাটিং শুরু

ভয় নেই আছে মোর Google গুরু

লাখো লাখো টিপস সেথা মেয়ে পটানোর

আমার তো নেই ভয় কথা ফুরানোর

কিছুক্ষন চ্যাট করে বলে “Dude byee”

“ক্লাস আছে সকালে ,যেতে হবে তাই”

“ok friend, good night কথা হবে কাল”

তার কথা ভেবে ভেবে হল যে সকাল

পরদিন চ্যাট হল ঘন্টা দু’য়েক

এই করে কেটে গেল সপ্তাখানেক

বহু কথা, বহু গানে দুটি মন কাছে

Facebook Friend এর চে আপন কে বা আছে ?

সাহসেতে একদিন বুক বেধে তাই

বললাম, ‘জান, তোমার Number টা চাই”

রেগে-মেগে একাকার হল ফারজানা

সেই সাথে শোনাল কথা দশখানা

ফ্রেন্ডদের কাছে শেষে উপদেশ চাই

বলে তারা Fake ID র অভাব তো নাই

“ধুর” বলে উপদেশ দিলাম উড়িয়ে

ফারজানা কি পারে দিতে মন গুড়িয়ে ?

গৃহকোণ, PC on দিলাম Sign in

সাদাকালো লাগে যা ছিলো যে রঙিন

Left Click ডানপাশে Pepole you may know

বুক ফেটে বের হল, “OH GOD, NOOOOOOO”

শত শত ID তে সেই মুখখানি

কখনো সে ফারজানা, কখনো রানী

সেই ছিলো মোর 1st online ছ্যাকা

পরেও খেয়েছি বহু, ফুরোবে না লেখা ।

পরকাল মেসেজ সার্ভিস

একবার একলোক তার বউকে একটা মেসেজ পাঠাল।।
কিন্তু ভুল বশত সেই মেসেজটি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।।
সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।।
যাই হোক, মহিলা মেসেজটি খুললেন, পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!!
কি লেখা ছিল সেই মেসেজে??
মেসেজে লেখা ছিলঃ

আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে, তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!! আশা করা যায়, কাল-পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!!
- ইতি, তোমার প্রিয় স্বামী!!

কৌতুক...!!!! নামের বাহার....

রোকনের ছোট ভাই বিদেশ থাকে।

রোকনের ছিল চারটা ছেলে।
ছেলেগুলোর নাম হল পঁচা, বাসি, গন্ধ এবং মুইতা।

তো একবার ছোট ভাই বিদেশ থেকে ভাইয়ের জন্য এক বন্ধুর কাছে টাকা পাঠাল।
বন্ধু অনেক কষ্ট করে ৫ কি মি হেঁটে টাকা নিয়ে আসল।
বন্ধুর অনেক ক্ষিদা লাগল এবং সে তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।
রোকন বলল, দাড়ান পোলাও মাংস রান্না করি।
বন্ধু বলল যা আছে তাই দেন।

রোকন তখন তার ছেলেদের ডাকল,

পঁচা, ভাত আন।
বাসি, তরকারি আন।

বন্ধু : (ভাব ভাল না দেখে) থাক ভাই আমি খাব না।
রোকন : এত কষ্ট করে আইছেন আপনারে কি না খাওয়াইয়া ছারুম?

গন্ধ, ডাল আন।
মুইতা, পানি আন।

বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে জান বাঁচানোর জন্য দিল দৌড়। :-B :-B :-B :-B :-B

Friday, October 7, 2011

বুড়ি কয় ছারমু না

আশি আশি একশ ষাইট
বুড়া-বুড়ি লাগল ফাইট
বুড়া কয় পারমু না
বুড়ি কয় ছারমু না
তার পরে হইল কি,
ঢালতে হল খাটি ঘি।
বুড়া কয় জাব এবার মরে
বুড়ি কয় জোরে শালা জোরে।

সামনে লেজ

একবার টারজান গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছিল । হটাৎ তার লেংটি একটা ডালে বেধে খুলে গেল। তাই দেখে বনের সব প্রাণীরা হাসতে লাগলো । তখন টারজান বানরকে বলল হাসছো কেন….?? বানর বলল “ আমার জীবনে এই প্রথম কোন প্রাণী দেখলাম যার সামনে লেজ আছে ”

লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই।

তিন চোর গ্রামের একটা বাড়িতে গিয়েছিল গরু চুরি করতে। তো বাড়ির মালিক টের পায় এবং বেশি সাহস দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল চোর ধরতে।

তো চোর তিনটা বুদ্ধি করল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে। তো চোর তিনটা মালিককে ধরে গরুর সাথে উলঙ্গ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে চলে গেল।;);)

পরের দিন সকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল, তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই।

.

.

.

.

.

.

একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর বাছুরটিকে পেটাচ্ছে আর বলতে লাগল "কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না, তারপরেও সে সারারাত দুধ মনে কইরা আমার ধোন চুষতেছিল।

ক্রিম আছে

এক বাচ্চা এসে দোকানদারকে বলছেঃ আচ্ছা আপনার দোকানে কি রঙ ফর্সা করার ক্রিম আছে ? ?
দোকানদারঃ হ্যাঁ আছে তো!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
তাইলে ব্যাবহার করস না কেন শালা , প্রতিদিন তোরে দেইখা ভয় পাইয়া যাই !

I Love U

ছেলে – I Love U
তুমি এই পৃথিবীর সব থেকে সুন্দর নারী

মেয়ে— ও আচ্ছা , কিন্তু তোমার পেছনে আমার থেকেও অনেক সুন্দর একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে ...




ছেলেটা পেছন ফিরে দেখে কিন্তু সেখানে কেউ ছিল না ...
মেয়ে – যদি তুমি আমাকে সত্যিই ভালবাসতে তবে কখনও পেছনে ফিরে দেখতে নাX(
I hate uX(;);)

Moral:
Moral Toral কিচ্ছু না শুধু
ওই মেয়েটি একটু তেজী এই যা ...

কিন্তু বন্ধু এখনও কিছু বাকি আছে.........
ছেলে – ঠিক আছে কি আর করা তুমি যা বল তাই হবে কিন্তু এই ডাইমণ্ড রিং টা আমি কাকে দেবো ...
মেয়ে— দেখো কাণ্ড !! আমি কি আমার jaaanu এর সাথে একটু মজাও করতে পারব না

তোমার শখ কি

স্কুল পরিদর্শক এসেছেন স্কুল পরিদর্শন করতে। তিনি ৫ম শ্রেণীর এক ক্লাস পরিদর্শন করছেন।
পরিদর্শক ক্লাসের ১ম ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করছেন।, তোমার নাম কি বাবা ?
বল্টুঃ সার আমার নাম বল্টু?
পরিদর্শকঃ বাবা তোমার শখ কি?
বল্টুঃ আমার শখ সারাক্ষণ শাপলা দেখা।
পরিদর্শকঃ আচ্ছা তোমার নাম কি?
সোহেলঃ আমার নাম সোহেল।
পরিদর্শকঃ তো তোমার শখ কি ?
সোহেলঃ সার আমারও শখ পুকুরে শাপলা দেখা।
পরিদর্শকঃ আরে জারই জিজ্ঞাসা করছি তার শখই শাপলা দেখা। ব্যাপারটা কি?
পরিদর্শকঃ এই মেয়ে তোমার নাম কি?








►►► মেয়েটিঃ স্যার আমার নামই "শাপলা"

তোর ব্লাউজ খোল

এক মহিলা গেল পাগলা বাবা বল্টু শেখের কাছে ……………
মহিলা : বাবা, আমার স্বামীর আয় উন্নতি কি কোন দিন ই হবে না?
বাবা: তোর স্বামীকে সাথে এনেছিস?
মহিলা: না বাবা|
বাবা : তাকে তো দরকার, ওর হাতের রেখা দেখতে হবে|
মহিলা: এখন উপায়?
বাবা : তোর ব্লাউজ খোল|;)
মহিলা : কেন?
বাবা : তোর স্বামীর হাতের রেখা দেখবো !!!

বিশ হাজার পাউন্ড কোথেকে এলো

এক লোক বিয়ের বিশ বছর পর মারা যাচ্ছে, বউকে কাছে ডেকে বললো, "আমি খারাপ লোক, আমার মত খারাপ স্বামী জগতে নাই,, আমি বিরাট পাপী, বউ বললো কেন তুমি কি করছো?? লোকটি বললো, আমি তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করছি, তোমাকে ঠকাইছি, আমি অন্য মহিলার সাথে সম্পর্ক রাখছিলাম, তারপর বললেন খাটের নিচের বড় বাক্সটা আনো, বউ এনে দিলো, দেখা গেলো সেখানে তিনটি বোতল আর বিশ হাজার পাউন্ড পড়ে আছে।

লোকটি বললো দেখো বোতলগুলো দেখো, যতবার আমি অন্য মহিলার সাথে শুয়েছি ততবার একটা হুইস্কির খালি বোতল জমা করেছি।;)

বউ বললো মন খারাপ করো না, বিশ বছরে মাত্র তিনবার তুমি অন্য মহিলার সাথে শুয়েছো, এটা কোন ব্যাপারই না, তুমি যে অপরাধ স্বীকার করছো সেটাই আমার কাছে অনেক বড়ো, তিনবার বিশ্বাস ভাঙা কোন ব্যাপার না, তোমাকে মাফ করে দিলাম।:|:|

তারপর বউ জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা!! বিশ হাজার পাউন্ড কোথেকে এলো, লোকটি উদাস গলায় বললো, যতবার বিশটা বোতল জেমছে ততবার আমি সেগুলো এক পাউন্ডে বিক্রি করে দিয়েছি!!!!!

রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা

ম্যাডাম সাহিত্যের ক্লাসে টেস্ট নিতে গিয়ে ছাত্রদের বললেন,
তোমরা এমন একটা ছোট গল্প লেখ,যাতে একই সাথে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ধর্মীয় আবেশ সবই থাকে,সময় মাত্র ২০ মিনিট।
২ মিনিট যেতে না যেতেই একজন হাত তুলে বললো,
ম্যাডাম আমার শেষ, এত কম সময়ে শেষ দেখে ম্যাডাম তো রীতিমত অবাক !!
ম্যাডাম: যে চারটা বিষয় বলেছিলাম তার সবগুলো তোমার গল্পে আছে তো?
ছাত্র: জ্বী ম্যাডাম।
ম্যাডাম:তোমার গল্প পড়ে শোনাও দেখি।………
.
.
.
.
.
.
.
.
ছাত্র: ওহ আল্লাহ, রাজকুমারী আবার প্রেগন্যান্ট! কে করলো এই আকামটা!!

স্কিনটাইট স্কার্ট

একদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে।

গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে।

যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল।:|

কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল।;) কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না।:|

সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল;) কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না:|

এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো।:P

কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না।X(

এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো।:((:((

কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি। মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল, “আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি? মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”X(X(

দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না।কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন, ;););)তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!”

Thursday, October 6, 2011

মোট কয়টা খরগোশ হবে।

শিক্ষক তাঁর প্রিয় ক্লাস থ্রির ছাত্রকে বলছেন:
তোমার বাবা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিল,তোমার মা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিল তাহলে তোমার মোট কয়টা খরগোশ হবে।

ছাত্র বললো-- স্যার পাঁচটা।

শিক্ষক বললেন--একটু হিসাব করে বলো,
ছাত্র বললো-- স্যার হিসাব করেই বললাম ৫ টা।

এবার স্যার বললেন-- মনে করো তোমার বাবা তোমাকে দুইটা কলা দিলেন, আর তোমার মা তোমাকে দুইটা কলা দিলেন, তোমার মোট কয়টা কলা হবে?
ছাত্র------চারটা কলা হবে।
শিক্ষক এবার খুব খুশী হয়ে-- এইতো তুমি বুঝতে পারছো।
তাইলে এবার ভালো করে হিসাব করে বলোতো, তোমার বাবা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিলেন, আর তোমার মা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিলেন,তাহলে মোট কয়টা খরগোশ হবে/

ছাত্র বললো--স্যার পাঁচটা।

স্যারের মেজাজ এবার অত্যধিক খারাপ, কন্চি হাতে নিয়া এবার বললেন, ক্যামনে তোর পাঁচটা খরগোশ হয় বুঝাইয়া ক।
ছাত্র কেলকেলাইয়া হাসিয়া কয়,
স্যার আমার বাবায় যদি দুইটা আর মা য়ে যদি দেন দুইটা আর আমার আগের আছে একটা তাহলে মোট পাঁচটা না হইয়া কয়টা হয়? এতো হিসাবে কি আছে?

Sunday, October 2, 2011

''লেটস এনজয়''

অফিসের বস মেয়ে সেক্রেটারি প্রভাকে ডেকে বলল, প্রভা ১ সপ্তাহের জন্য অফিসের ট্যুরে সিংগাপুর যাব, চলো.. লেট্স ইনজয়।
প্রভা তার স্বামি রাজিবকে ডেকে বলল, রাজিব আমি ১ সপ্তাহের জন্য অফিসের কাজে সিংগাপুর যাব, তুমি ভাল ভাবে থেকো।
রাজিব তার গার্লফ্রেন্ড তমাকে ফোন করে বলল, আমার স্ত্রী বাহিরে যাচ্ছে, বাসা খালি তুমি ১সপ্তাহের জন্য চলে এসো...........লেট্স এনজয়।
তমা তার ছাত্র অনুকে ডেকে বলল, আমি এক সপ্তাহ বিজি থাকব, তোমার এক সপ্তাহ ছুটি। তুমি ইনজয় কর।
অনু তার বাবাকে ফোন করে বলল, বাবা, কাল থেকে আমার প্রাইভেট সাতদিনের জন্য বন্ধ, আমি বাসায় আসছি, তুমি থেক, তোমার সাথে অনেক মজা করব।

ছেলের ফোন পেয়ে বাবা অফিসের লেডি সেক্রেটারিকে বলল, প্রভা, আমার আরো একটি কাজ এসেছে, সিংগাপুর যাওয়া হবে না। ট্যুর ক্যান্সেল।

প্রভাব তার স্বামি রাজীবকে ফোনে বলল, আমি কোথাও যাচ্ছি না। ট্যুর ক্যান্সেল হয়েছে। তোমার আর একা একা থাকতে হবে না।

রাজিব তার গার্লফ্রেন্ড তমাকে ফোন করে বলল, এই শুনো, আমার স্ত্রী কোথাও যাচ্ছে না তাই তোমার আর কষ্ট করে আসতে হবে না।

তাই শুনে তমা তার ছা্ত্র অনুকে ফোন করে বলল, আমার যেই কাজ ছিল সেটা আর করতে হচ্ছে না, তাই তুমি কাল সকাল থেকে যথা রীতি পড়তে এসো।

অনু তৎক্ষনাত তার বাবাকে ফোন করে বলল, বাবা আমি কাল আসছি না, কারণ প্রাইভেট ম্যাডাম যেতে বলেছে। সামনে পরীক্ষা, অনেক পড়তে হবে।

সাথে সাথে অনুর বাবা তার অফিসের লেডি সেক্রেটারিকে ফোন করে বলল, আমার যে অন্য কাজ ছিল সেটা তোমার জন্য ক্যান্সেল করেছি, চল কাল সিংগাপুর যাব, প্রস্তুত হয়ে নাও, লেট্স এনজয়।

প্রভা তার স্বামিকে ফোন দিয়ে বলল, হ্যালো আমার কালই সিংগাপুর যেতে হচ্ছে.......................রাজিব..................তমা......................অনু.........বাবা................প্রভা....................রাজিব............তমা.....................অনু... ............... বলেন তাদের কি কখনো এনজয় করা হবে....?????