Saturday, September 24, 2011

এসব পড়তে পড়তে আপনি কি বোর হচ্ছেন??

এসব পড়তে পড়তে আপনি কি বোর হচ্ছেন??
.
.
কিছু করতে ইচ্ছা করছে??
...
....
.....
......
........
.........
...........
তাহলে চেইন খোলেন
...
.....
......
.......
হাত ভিতরে ঢুকান
....
......
.......
........
আর ব্যাগ থাইকা বই বাহির কইরা পড়েন!! :P
....
.......
........
.........
কি ভাবসিলেন , হে হে হে খারাপ চিন্তা মাথায় ঘুরে খালি....

আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি

এক লোক বলতেছেনঃ এই যে শুনেন, আপনি কি জানেন ,
বিয়ের আগে আপনার স্বামীর পিছনে সোনালী চুলের
এক গাধা তাইপের মেয়ে ঘুরঘুর কর্তো?
মহিলাঃ জি, আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি

টাংকি মারা=সিক্সেসাইড ম্যাচ

টাংকি মারা=সিক্সেসাইড ম্যাচ
1ST LOVE=টি টোয়েন্টি ম্যাচ
REAL LOVE=ODI ম্যাচ
ডেটিং=প্রাকটিস ম্যাচ
বাসর ঘর=ফ্রি হিট
রুম ডেটিং =নো বল
এরেন্জ ম্যারেজে বউ দেখা =ফুলটস
বিয়ে=টেস্ট ম্যাচ
ডিভোর্স পেপার=ইয়র্ক বল
ডিভোর্স=ক্লিন বোল্ড
ব্রেক আপ=L.B.W
বাবা মার আপত্তি=ক্যাচ আউট
বাড়ি থেকে পালানো=স্টাম্পিং
বউয়ের চলে যাওয়া=OUTসুয়িং
বউয়ের ফিরে আসা =INসুয়িং
বেশি বেশি ঝগড়া=বর আনফিট
পেগনেন্ট =TEA break
শালী=ছক্কা
বউয়ের বান্ধবী=চার

ক্লিনিকের ওয়েটিং রুমে

ক্লিনিকের ওয়েটিং রুমে আক্কাচ ও মফিজ বসে আছেন।মফিজ আর্তনাদ করে করে পুরো ক্লিনিক একাকার করে ফেলছেন।
রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য আক্কাচ জিজ্ঞেস করলেন,
>>
:ভাই আপনি কাঁদছেন কেনো ?
:আমি এখানে রক্ত পরিক্ষার জন্য এসেছিলাম।
:তো,আপনি কী ভয় পেয়েছেন ?
:না তা নয়,রক্ত পরিক্ষার সময় ওরা আমার আঙ্গুল কেটে দিলো তো,এজন্য।
এ কথা শুনে দ্বিতীয় আক্কাচ ভীষণ মুষড়ে পড়লেন, তিনি আরও ভয়ংকরভাবে চিৎকার করে কাঁদতে লাগলেন। মফিজ বিস্ময়ভরা কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন,
:আপনি হঠাৎ কাঁদছেন কেনো ?
:আরে বোকা আমি যে আমার প্রস্রাব পরীক্ষা করাতে এসেছি।

Year: 1995

Year: 1995
1st : দোস্ত current কখন যায় ?
2nd : জানিনা দোস্ত, গত মাসে গেসিলো একবার

Year : 2005
1st: দোস্ত current আসবে কখন?
2nd: আমাদের এলাকায় গেলে তদের এলাকায় আসবে!!

Year: 2015
1st: দোস্ত শুনলাম আজকে current আসবে!!!
2nd: মিসা কথা!!! আজকে রাজশাহীতে আইবো,কাল বরিশাল

Year: 2025
1st: দোস্ত আগে নাকি current ছিল?
2nd: পেচাল না পারা ঘুমা!!! কারেন্ট বলতে কিসু নাই, এইগুলা রুপকথা!!

আমি এমন একজন কে চাই

মেয়েঃতুমি আমার জন্য কি করতে পারবে??
ছেলেঃআমি তোমার জন্য মরতে পারি
মেয়েঃআমি তোমাকে পছন্দ করিনা!!!
ছেলেঃকেন!!! ???
.......
মেয়েঃআমি এমন একজন কে চাই

যে আমার জন্য বেঁচে থাকবে!! এমন একজন নয় যে মরে গিয়ে আমাকে একা করে রেখে যাবে

৭০ বছরের বুড়া-বুড়ি

৭০ বছরের বুড়া-বুড়ির হঠাৎ তাদের ৫০ বছর আগে হওয়া honeymoon এর কথা মনে পড়লো। তারা সিদ্ধান্ত নিল আবার তারা honeymoon করবে।

*honeymoon শুরু*

বুড়ি বললঃ আই জান, ঢুকাইসো?
বুড়াঃ হ্যা জান, ৫মিনিট আগেই।
বুড়িঃ ওহ!! আচ্ছা তাহলে আহহহহহহহহহহহহহ!!!!

এক বন্ধু আরেক বন্ধুর সাথে গল্প করতেছে,

এক বন্ধু আরেক বন্ধুর সাথে গল্প করতেছে,
১ম: জানিস , গতকাল আমি ফেসবুকে এক মেয়ে কে কিছু মজার কথা বলায় সে লিখেছিলো> "lol"।
২য়: এর মানে সে রাজি ... সে তোর জন্য প্রস্তুত্, তুই তাকে লেখে দে > "olo"।
১ম: মানে? এটা কেন লেখব?
২য়: আরে বুঝিস না? "lol" মানে বুঝায় ২ পায়ের মাঝে একটা গর্ত, আর "olo" মানে বুঝায় ২ বলের মাঝে একটা ....... !!! :p

মোবাইলের ব্যাটারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত...!

শিক্ষকঃ প্রতিদিন খেলাধুলা করা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো।
ছাত্রঃ আমি প্রতিদিন ফুটবল, ক্রিকেট, আর টেনিস খেলি..
শিক্ষকঃ গুড বয়... প্রতিদিন কত ঘন্টা করে খেলো?
ছাত্রঃ মোবাইলের ব্যাটারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত...!

দুইজনই পাষাণী!!

ভালো ছিল মুজিবর
জিয়া আর ভাসানী,
হাসিনা ও খালেদা
দুইজনই পাষাণী!!

এক বন্ধু প্রেম করে গ্রামের একটা মেয়েকে

এক বন্ধু প্রেম করে গ্রামের একটা মেয়েকে, পরে সে ঢাকায় চাকুরি পেয়ে চলে আসে তাই নিয়মিত মেয়েটার সাথে দেখা হয় না। কাজের চাপে বেশি কথাও বলতে পারে না।
তো অনেক দিন পর সে গ্রামে গেল এবং দেখল মেয়েটি অনেকের সাথে প্রেম+মেলামেশা করে তার অবর্তমানে।
তো দুঃখে ঢাকায় এসে তার বন্ধুকে বলছে.
.
.
আমার ফুটবল নিয়া অনেকেই খেলতাসে, খেলতাসে ভাল কথা খেলতে খেলতে ফুটবলে বড় ফুঁটা করে ফেলতেসে!!

ডেন্টিস্ট

ডেন্টিস্ট : সর্বনাশ! আপনার দাঁতের মাঝে বিরাট একটা গর্ত হয়েছে, বিরাট একটা গর্ত হয়েছে।
রোগী : দু'বার বলার দরকার নেই, একবারেই বুঝতে পেরেছি।
ডেন্টিস্ট : দু'বার বলিনি, একবারই বলেছি।
রোগী : আমি তো দু'বারই শুনলাম।
ডেন্টিস্ট : আপনার দাঁতের গর্তটা এতবড় যে, সেখান থেকে প্রতিধ্বনি হয়ে দু'বার শোনা..

এক শৌখিন জ্যোতির্বিদ গ্রামে বেড়াতে গেছেন

এক শৌখিন জ্যোতির্বিদ গ্রামে বেড়াতে গেছেন। রাতে ধানখেতের ধারে তেপায়ার ওপর টেলিস্কোপটা বসিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করছেন। তাঁকে ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে বেশ কয়েকজন উৎসুক গ্রামবাসী।
তিনি টেলিস্কোপে চোখ রেখে দেখছেন, এমন সময় একটা তারা খসে পড়ল।
.
.
সঙ্গে সঙ্গে বিপুল করতালি গ্রামবাসীর এবং বলতে লাগলো, ‘নিশানাটা দেখছ, কেমনে গুল্লিটা করল?’

প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে!!

প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে!!

মেয়েঃ ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও, জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও..।।...।
.
.
ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি...কি পাঠাবো??????

বিয়ের রাতে যৌনকর্ম করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল

বিয়ের রাতে যৌনকর্ম করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল গিট্টু ও তার বৌ। মাঝপথে গিট্টু থেমে যায়। পরদিন বৌকে তালাক দেয়। বৌ আদালতে কেস করে।
উকিল গিট্টুর কাছে বৌ তালাকের কারন জানতে চায়। সে বলে,
.

আমি দেখলাম ওই মাইয়ার ব্রা ও প্যান্টিতে স্টিকার লাগানো এবং এতে লিখা
"Tested Ok (Karim and Sons)" !!

ডাক্তারঃ

ডাক্তারঃ সেক্স করার সময় আপনি কখনো আপনার স্বামীর মুখ দেখেছেন?
স্ত্রীঃ জি, একবার দেখেছিলাম,তিনি অনেক রেগে ছিল।
ডাক্তারঃ তাই নাকি!! কেন? !!
.
.
স্ত্রীঃ জি কারন তিনি জানালা দিয়ে দেখেছিলেন।

এক সুন্দরী মেয়ে লটারিতে

এক সুন্দরী মেয়ে লটারিতে ৫ কোটি টাকা পেয়েছে
কোম্পানি চিন্তা করলো হঠাৎ এই সংবাদ মেয়েকে জানালে মেয়ে খুশিতে মরে যেতে পারে
তাই চান্দু কে পাঠানো হল এমনভাবে বলার জন্য যাতে মেয়ে খুশিতে না মরে !

চান্দু মেয়েকে বললঃ মনে করেন আমি আপনাকে ৫ কোটি টাকা দিব তাহলে কি করবেন?

মেয়েঃ আপনার সামনে নাচবো, আপনাকে ভালবাসবো, এবং আপনার সাথে অনেক কিছু করতে রাজি আছি!! এটা শুনে ......
.
.

শালা চান্দু নিজেই খুশিতে মইরা গেল!!!!

[পরীক্ষার আগে]

[পরীক্ষার আগে]
পিতাঃ এইবার যদি পাশ না করিস, তাহলে আমাকে আর বাবা বলে ডাকবি না !
[পরীক্ষার পর]
পিতাঃ কি ব্যাপার? পরীক্ষা কেমন হলো? রেজাল্ট কি?
.
.

পুত্রঃ আমি খুবই দুঃখিত সোহেল সাহেব !

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন। খাওয়া শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন।

ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে টিক বছর খানেক আগে, আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা ছিলো না। আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?

ম্যানেজারঃ জি স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন না, আগামীতে আর হবে না।
ভদ্রঃ না না ঠিক আছে আমি কিছু মনে করিনি।
.
.
.
.
.
.
.
আসলে আজকেও আপনাকে একটু আবার ঐ কষ্টটা করতে হবে........!!

একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল

একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল। গ্রামবাসী বিমানের সকল যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর দিয়ে দিল। সেই বিমানে বাংলাদেশের এক মন্ত্রীও ছিল।
এখন এই খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেই গ্রামে গেল খবর সংগ্রহ করতে। ওই গ্রামের সবচেয়ে গন্য-মান্য ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল, "সকল যাত্রীই মারা গেছে, এই ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?" লোকটি বলল,
.
.
"কবর দেওয়ার সময় যদিও মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন যে উনি জীবিত। কিন্তু রাজনীতিবিদ তো তাই কথাটা বিশ্বাস করি নাই। কবর দিয়া দিসি।"

চান্দুর প্রেমিকা চান্দু কে বলছেঃ

চান্দুর প্রেমিকা চান্দু কে বলছেঃ তোমাকে আমার মা খুব পছন্দ করছে!!
.
.
চান্দুঃ( লজ্জা পেয়ে) যাই হোক না কেন বিয়ে আমি তোমাকেই করব!! আন্টিকে বলো যাতে আমাকে ভুলে যায়

এক শয়তান বাচ্চা অপরিচিত নম্বর এ ফোন করেছে

এক শয়তান বাচ্চা অপরিচিত নম্বর এ ফোন করেছে
... হ্যালো
বাচ্চাঃ উলু কুলু পুলু!!
.... কে রে???
বাচ্চাঃ একজন মানুষ
.... ওইটা তো বুঝতে পারছি নাম বল
বাচ্চাঃ আমি এক ফাজিল বাচ্চা
... ওরে...!! কই থাকস??
বাচ্চাঃ দুনিয়াতে
... ওইটা তো বুজলাম কিন্তু ফোন করলি কেন তুই??
বাচ্চাঃ তোমারে পেরেশান করার জন্য
... চুপ সালা তোর বাপের নাম্বার দে হিজড়ার বাচ্চা
বাচ্চাঃ হ্যালো পাপা আমি পাপ্পু

এক বাচ্চা ছেলে তার দাদা কে বলছে

এক বাচ্চা ছেলে তার দাদা কে বলছে, "দাদা দাদা বাচ্চা কিভাবে হয় ??"
দাদাঃ আকাশ থেকে পরী আসে আর পেটে বাচ্চা রেখে যায়"

নাতিঃ তাইলে কি বাসর রাতের সিস্টেম এখন বন্ধ হইয়া গেছে?

এক ভিখারি একবার লটারিতে কয়েক লাখ টাকা জিতল

এক ভিখারি একবার লটারিতে কয়েক লাখ টাকা জিতল।।
তো আরেক ভিখারি এসে জিজ্ঞেস করলো, "এতো টাকা দিয়ে তুমি কি করবে??"
১ম ভিখারিঃ "মসজিদ বানাবো।।”
২য় ভিখারিঃ "কেন??"

১ম ভিখারিঃ "তার সামনে বসে আমি একাই ভিক্ষা করবো, আর কাউকে বস্তে দিব না !!

এক ছেলে আরেক ছেলে কে বলতেছে

এক ছেলে আরেক ছেলে কে বলতেছে , , ,তোদের এই এলাকার মেয়েদের কে আমি "smart" ভেবেছিলাম্, কিন্তু এরা তো বেশি "smart" না. :(
আরেক ছেলেঃ " কেন কি করেছে?
প্রথম জনঃ " আমি একটা কথা জিজ্ঞেস করতেই আমারে জুতা দিয়ে পিটাইছে, :(
২য় জনঃ "তুই কি জিজ্ঞেস করেছিলি?
.
.
.
.
.
.
.
১ম জনঃ আমি তার বিড়ালটা কে দেখে ইংলিশ এ জিজ্ঞেস করছিলাম, "can i touch ur pussy?"

পরীক্ষা চলতেছে ...

পরীক্ষা চলতেছে ...
প্রশ্নে যে রচনা আসছে ঐটার বিষয়ঃ " অলসতা "
এক মেধাবী ছাত্র প্রথম ১০ পৃষ্ঠা খালি রেখে ...
১১ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখে দিয়ে আসলো ...







একেই বলে " অলসতা "

মহিলা শিক্ষক

মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ। দেখি কে আগে লিখতে পারো! তার জন্য পুরস্কার!
সবার আগে রাজুঃ লিখল "My penis in your hand"
মহিলা শিক্ষকঃ (রেগে) থাপড়াইয়া দাঁত ফালাইয়া দিব! এটা কি লিখছো?
রাজুঃ সরি ম্যাডাম, তাড়াতাড়ি লিখতে গিয়ে pen আর is এর মাঝে ফাঁকা দিতে ভুলে গেছি।
হবে My Pen is in Your Hand.

এক বাচ্চা এসে দোকানদারকে বলছেঃ

এক বাচ্চা এসে দোকানদারকে বলছেঃ আচ্ছা আপনার দোকানে কি রঙ ফরসা করার ক্রিম আছে ? ?
দোকানদারঃ হ্যাঁ আছে তো!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
তাইলে ব্যাবহার করস না কেন শালা , প্রতিদিন তোরে দেইখা ভয় পাইয়া যাই !

গিট্টু মিয়া রাতের বেলা

গিট্টু মিয়া রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো...
হটাৎ তার ছেলে বল্টু মিয়া এসে রুমে ঢুকল...
অপ্রস্তুত গিট্টু মিয়া বলল, "বেচারিরা গরীব মেয়ে, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই..."
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু মিয়াঃ "এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো....."

এক ছেলে এক মেয়ে

এক ছেলে এক মেয়ে কেঃ “I LOVE YOU!!”
মেয়ে খেপে গিয়েঃ “মেয়েদের সাথে সম্মান দিয়ে কথা বলতে পার নাহ??”

.
.
... .
.
.
.
.
.
ছেলেঃ “আসসালামু আলাইকুম, I LOVE YOU!!”

যোগাযোগ মন্ত্রীর গাড়ির সামনে

যোগাযোগ মন্ত্রীর গাড়ির সামনে পড়ে একটা বাচ্চা গাধা মারা গেছে।
মন্ত্রী সাহেব গাড়ির ড্রাইভার কে বললেন গাধার মালিককে খুঁজে বের করতে।
কিন্তু ড্রাইভার যখন ফিরে আসলো তখন দেখা গেলো তার গলায় একগাদা ফুলের মালা।
মন্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, কি ব্যাপার?
ড্রাইভার বলল, “মানুষজন আমার কথা ভুল বুঝতেছে... আমি বললাম, ‘আমি যোগাযোগ মন্ত্রীর ড্রাইভার। গাধারবাচ্চা মারা গেছে"

সবাই এটা শুনে আনন্দ উল্লাস করতে করতে আমার গলায় ফুলের মালা পড়িয়ে দিলো

এক ছেলে প্রেমিকার বাড়িতে

এক ছেলে প্রেমিকার বাড়িতে দাওয়াতের আগে ঔষুধের দোকানে গিয়া কনডম চাইল ফেরার সময় আরেকটা কনডম চাইয়া দোকানিরে কইল "সরি ডুড আমার প্রেমিকার বোনও খুব সেক্সি" আবার ফেরার সময় আরেকটা কন্ডম চাইল "সরি ডুড আমার প্রেমিকার মাও খুব সেক্সি" অতপর প্রেমিকার বাড়িতে খাবার টেবিলে বইসা সবার সাথে পরিচিত হবার পর মনে মনে দোয়া পড়া শুরু করল ,প্রেমিকাঃদোয়া পড় কেন?আমি তো জানতাম না তুমি এত আল্লাহ ভক্ত" প্রেমিকঃ আর আমিও জানতাম না তোমার বাবার ঔষুধের দোকান আছে!

এক হিসাবে

এক হিসাবে পৃথিবির সব পুরুষ মানুষ মিলে প্রতি মাসে প্রায় ৩ কেজির মত লিপিস্টিক খায় কিন্তু আমি জিগাই খায় কেমনে??

একবার এক মহিলা মারা গেছেন।

একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয়েক হাজার লোক। একলোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই ??এত লোকজন কেন??
–আমার বউ মারা গেছে
– সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–অইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
– ভাই আমারে একটু ধার দিবেনআপনার কুকুরটা।
– ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।

এক বিড়াল পানি তে পড়ে গেছে,

এক বিড়াল পানি তে পড়ে গেছে, তো সেখান দিয়ে এক মোরগ হেটে যাচ্ছিলো। তো সে বিড়াল টা কে দেখতে পেয়ে হাসতে লাগলো।

বিড়াল টা রেগে গিয়ে জিগ্গেস করলোঃ তুমি হাসতেছো কেনো?

মোরগ ইংরেজি তে উত্তর দিলোঃ "a wet pussy makes a cock happy"


এখানে "pussy" মানে বিড়াল আর "cock" মানে মোরগ্। অন্য কিছু ভাইবেন না।

তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??

স্যারঃ মফিজ, তোর নামে বিচার আসছে তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??
.
.
.
.
... .
.

মফিজঃ স্যার, আমি তো কোনদিন কোন কুত্তার বাচ্চারে গালি দেই নাই,
জানিনা কোন হারামজাদা আপনেরে এইসব কইছে,
ওই হারামি রে যদি একবার সামনে পাইতাম তাইলে লাত্থি দিয়া শুয়োর টারে ল্যাঙরা কইরা দিতাম

ভূমিকম্পের ক্ষতি হওয়ার পরে....

ভূমিকম্পের ক্ষতি হওয়ার পরে....

আমেরিকায় :

সরকারী দল : দ্রুত ব্যবস্তা গ্রহণ করুন।
বিরোধী দল : আমারা সবাই আছি সরকারের সাথে।

বাংলাদেশে :
সরকারী দল : এইটা বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র ।
বিরোধী দল : ভূমিকম্প হওয়ার পিছনে সরকারই দায়ী।

এক ডাক্তারের চেম্বারের

এক ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে বল্টু
কাছ দিয়েই যাচ্ছিল বল্টুর এক বন্ধু।
কথা হচ্ছে উভয়ের মধ্যে-
বন্ধু: কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস?
বল্টু: মেয়েদের দেখছি!
বন্ধু: মানে?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু: ঐ দেখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
‘“মেয়েদের দেখার সময় বিকাল ৪টা থেকে ৬টা।” তাই এখানে দাঁড়িয়ে আছি

*মোবাইল কাস্টমার কেয়ার্ঃ

মোবাইল কাস্টমার কেয়ার্ঃ কারো সাথে "relation" করতে চাইলে ১ চাপুন্।

কাউ কে বিয়ে করতে চাইলে ২ চাপুন্।

বল্টুঃ আর ২ নাম্বার বিয়ে করতে চাইলে কি চাপ্তে হবে।

কাস্টমার ম্যানেজার্ঃ তাহলে প্রথম বউ এর গলা জোরে চাপেন্।

এক ১৩ বছরের বাচ্চা

এক ১৩ বছরের বাচ্চা রাস্তা দিয়ে কুকুর নিয়ে যাচ্ছিল।
এক পুলিশ হাসতে হাসতে বলেঃ "কিরে তোর ভাইরে নিয়া কই যাস??"








►►বাচ্চাঃ পুলিশে ভর্তি করাইতে নিয়া যাইতেছি!!

ক্লাশের ফাস্ট বয় ক্লাশে ঢুকে ঘুমিয়ে পড়ল.

ক্লাশের ফাস্ট বয় ক্লাশে ঢুকে ঘুমিয়ে পড়ল....
শিক্ষক: এই তুমি ঘুমাচ্ছ কেন?
ছাত্র: আমাকে আমার মত থাকতে দিন।
শিক্ষক: এমন করলে তুমি আর প্রথম হতে পারবেনা।
ছাত্র: আমি নিজেকে নিজের মত গুছিয়ে নিয়েছি।
শিক্ষক: তুমি এবারও কিন্তু গণিতে ১০০ পাবেনা এমন করলে।
ছাত্র: যেটা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক....... সব পেলে নস্ট জীবন।
শিক্ষক: তাহলে তুমি এখন ক্লাশে মন দিবে না?
ছাত্র: না....না না না..না.... না....না না না..না!

মনমোহন সিং গেছেন আমেরিকা

মনমোহন সিং গেছেন আমেরিকার সমুদ্র সৈকতে রৌদ্র স্নান করতে।
একজন এসে জিজ্ঞাসা করল, are you relaxing?
উনি উত্তর দিলেন, no. i am Manmohan Singh!!
এভাবে বেশ কয়েকজন উনাকে একই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করল!
উনি বিরক্ত হয়ে উঠে চলে যাবেন ঠিক তখনই কিছুটা দূরে দেখলেন বারাক ওবামা কে!
... উনি যেয়ে ওবামা কে জিজ্ঞেস করলেন, are you relaxing?
ওবামা জবাব দিলেন, yes i am.
সাথে সাথে মনমোহন, ওবামা'র গালে কইশ্যা কয়েকটা থাপ্পর মাইরা কইলেন:
"আরে বেটা!! তোরে ঐদিকে সবাই খুইজা মরতাছে!! আর তুই কিনা এইখানে বইসা কেলাইতাছোস্ ?!?

Friday, September 23, 2011

রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে

রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে " এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনে FACEBOOK এ আমার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিসেন “so sweeeet” !!

জানিস আমি টপিকটি ভালকরে বুঝিনি।

ক্লাশ ছুটির শেষে একজন ছাত্র একজন ছাত্রীর সাথে কথা বলছে।
ছাত্র: জানিস আমি টপিকটি ভালকরে বুঝিনি।
ছাত্রী: অসুবিধা নেই। KISS ME at night. ভাল করে বুঝিয়ে দিব।
ছাত্র: থ-হয়ে গেল।তুই! কি বললি?
ছাত্রী: বললাম, আমাকে রাতে SMS করিস বুঝিয়ে দেব।
ছাত্র: মানে!
ছাত্রী: হাদা-রাম। KISS ME মানে হল, আমাকে KICHU INTERESTING SMS SEND করিস!

ধনীর আদুরে কন্যা

ধনীর আদুরে কন্যা পরীক্ষার হলে গিয়ে দেখল গরীবদের ওপর রচনা লিখতে হবে
সে লিখতে শুরু করল-
"এক দেশে একটি খুবই গরীব পরিবার ছিল। বাবা গরীব,মা গরীব, বাচ্চারাও গরীব। বাড়িতে ৪জন কাজের লোক ছিল-তারাও গরীব। তাদের BMW গাড়িটাও ভাঙ্গাচোরা ছিল। বাচ্চাদের ছিল পুরোনোনকিয়া N-8 মোবাইল। বাড়িতে ছিল মাত্র ৪টা সেকেন্ড হ্যান্ড এসি। পুরো পরিবারটা খুবই কষ্টে থাকত।

ছাত্রীঃ স্যার

ছাত্রীঃ স্যার
দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন
জিনিস দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক
হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ,
আগে সবকিছু বন্ধ
করে দিন
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার
কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর? আর
কি করবো বলো?
ছাত্রীঃ স্যার এবার
দেখেন আমার
ঘড়িতে কী সুন্দর লাইট জ্বলে !!

ক্লাস পরীক্ষার পর

ক্লাস পরীক্ষার পর মা তার প্রথম শ্রেনীতে পড়ুয়া ছেলের সাথে কথা বলেছেন
মা ছেলেকে : বাবা ঠিক মতসব উত্তর দিয়েছিস তো ?
ছেলে : হ্যা , মা তুমি চিন্তা কর না ... সব উত্তর দিয়েছি ।
মা : কিরে ? তোকে তো আমি এই কবিতা পড়াইনি ... তুই কিভাবে উত্তর দিলি ???
ছেলে : মা , তুমি কি আমাকে এতই বোকা ভাবো ?? আমি বানায় বানায় কবিতা লেখে দিছি!

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন। খাওয়া শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন।
ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে ঠিক বছর খানেক আগে, আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা ছিলো না। আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?
ম্যানেজারঃ জি স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন না, আগামীতে এমন আর হবে না।
ভদ্রঃ না না টিক আছে আমি কিছু মনে করিনি।
আসলে আজকেও আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে....... .!

স্ত্রীঃ আচ্ছা আমি কেমন্?

স্ত্রীঃ আচ্ছা আমি কেমন্?

স্বামীঃ তুমি হইলা আমার A,B,C,D,E,F,G,H, I, J, K

স্ত্রীঃ এই গুলার মানে কি?

স্বামীঃ "Adorable, Beautiful, Cute, Delightful , Elegant, Foxy, Gorgeous, Hot"

স্ত্রীঃ "I, J & K" এই ৩ টার মানে কি?

স্বামীঃ ইয়ে মানে "I'm JUST KIDDING” !!!

খরগোশ গেছে পতিতালয়ে।

খরগোশ গেছে পতিতালয়ে।
ম্যানেজার ঃঃ কি লাগবে বলুন,বাঘ,কুমির, শিয়াল,অজগর ।।"""'''""
খরগোশ ঃ আজ অজগর ।
পে করার পর ম্যানেজার খরগোশ কে অজগর এর রুমে নিয়ে গেল।
অজগর খরগোশ কে খপ করে গিলে ফেলল।
ম্যানেজার চিৎকার শুরু করল, আরে কর কি কর কি ও আমাদের কাসটমার তোমার খাদ্য নয়।
চিৎকার শুনে অজগর খরগোশ কে উগড়ে ফেলল।
ভীত খরগোশ অজগর কে বলল দেখ এভাবে কিস করা আমি একদম পছন্দ করিনা।

ফুলাটা কমাইওনা

বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।
বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।
জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা আর লম্বা ।
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা যেভাবে আছে সেভাবে থাক।

চায়নিজে খেতে বসেছে ।

এক ডাক্তার তার কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে চায়নিজে খেতে বসেছে ।
কয়েক টেবিল পিছনে বসা এক লোককে দেখিয়ে ডাঃ তার বন্ধুদের নিচুসঃরে বলল,
এই লোকটা একদিন তার বউকে নিয়ে আমার চেম্বারে এসে বলল, ডাঃ সাহেব নতুন
বিয়ে করেছি, কিভাবে ওই সব করতে হয় যদি একটু দেখিয়ে দিতেন ???
আমি বললাম আমি কিভাবে করি আপনি দেখেন।এই বলে তার বউএর সাথে মজাসে মিলিত হলাম
। লোকটি বলল এবার আমি করি হয় কিনা আপনি একটু দেখেন ।
তারপর সে করল।



টেবিল জুড়ে হাসির রোল পড়ে গেল।



হাসি থামার আগেই ওই লোকটা তাদের টেবিলে এসে বসতে বসতে বলল, আমাকে নিয়ে হাসছেন বুঝি???
তাহলে পুরো ব্যাপারটা শুনেন,

১০০ টাকা দিয়ে এক মাগী কন্ট্রাক্ট করেছিলাম, কোথায় লাগানোর জায়গা না পেয়ে উনার চেম্বারে গিয়েছিলাম ।
বাকিটা তো আপনারা শুনলেন।

নারী বনাম পুরুষ

বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।

বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।

পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।

সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।

বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।

তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।

জসিমের সেভ করা দরকার হলো

জসিমের সেভ করা দরকার হলো ....তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , '' আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও ''।
নাপিত করলো কি , একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো ।কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল , আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে ।গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল , '' খুব ভালো .... কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি , তাহলে কি হবে ?? ''
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল , '' ঐটা কোনো বেপার না , সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন।

গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা

গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা যা পেন্টের ভিতর থাকে এবং মেয়েরা খুব পছন্দ করে।
জিনিষটা কি? বলেন দেখি-
?
?
?
চিন্তাটা সবসময় খারাপ দিকে থাকে কেন ?? আরে মিয়া উত্তর- ১০০০ টাকার নোট।

সুন্দরী রোগীঃ

সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর আমি শুধু একটা জিনিসই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কি?
সুন্দরী রোগীঃ বাচ্চা।
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি।

বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা ।

ক্রিং ক্রিং !!!!! বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা ।
রিসিপশনিস্ট মেয়েটা ফোন ধরে বললেন ,'' হেল্লো , কিভাবে সাহায্য করতে পারি ??? ''
ওপাশ থেকে উত্তর দিল , '' আপা , দেখেন তো রুম নাম্বার ৪৭ এ কেউ আছেনি ?? ''
মেয়েটা জবাব দিল , '' জ্বিনা ,কেউ নাই ,আপনি কাকে চাচ্ছেন ?? ''
লোক তা আবার বলল , , '' দেখেন তো ভালো মত , কেউ আছে কিনা , সিউর হইয়া বলেন না প্লিজ । ''
মেয়েটা রুম নাম্বার ৪৭ এ গেল , ভালমত দেখে এসে নললো , '' না রে ভাই , কেউ নাই .....আপনি কাকে চাচ্ছেন ??? ''
অপরপ্রান্ত হতে উত্তর আসলো , '' হুমমমম , তাইলে ঠিক মতই পালাইছি '' !!!!

এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল

এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল , একটা চার্চের সামনের দেয়ালে একটা লেখা দেখে সে দাড়িয়ে পড়ল ।দেয়ালে বড় করে লেখা ছিল , '' যারা পাপ করেছ , তারা আমার শরণ নাও ''।
মেয়েটা ওই দেয়ালের লেখাটার নিচে বড় করে তার মোবাইল নাম্বার টা লিখল , তারপর আরো বড় করে লিখল . '' আর যারা এখনো পাপ করনাই , তারা আমার শরণ নাও

ভাইভা পরীক্ষায়,

ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম!!
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস !!

প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে

প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।

হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের

হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের টাকা চেয়ে বাবার কাছে পত্র—‘বাবা,
টাকা নাই!
কী খাই?
ইতি—তোমার ছেলে নিতাই।’
ছেলের চিঠির জবাবে বাবা—‘টাকা সাফ,
করো মাফ।
ইতি—তোমার গরিব বাপ’

মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।

মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ।
বল্টু মিয়াঃ My penis in your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
বল্টু মিয়াঃ সরি ম্যাডাম, pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।

এক ভদ্রলোকের খামারে

এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো। তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানিকে দাম জানতে চাইলেন। দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে। ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল। ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন।
প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল
এবং
পরদিন
ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে। ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল, হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল।

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে।

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
দুদু বার করে লিখ।
........... বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।–

দাদা আর নাতি

দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?

এক দম্পতি হানিমুনে

এক দম্পতি হানিমুনের জন্য ট্রেনে করে যাচ্ছেন। পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলে একজন বৃদ্ধলোক হঠাত্ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরে। লোকটি জানায় তারকাছে পয়সা না থাকায় টিকেট কাটতে পারেনি। বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায় তারা লোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটিকে বলে -"চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ, আপনি নিচেই সীটে ঘুমান। আমরা স্বামী-স্ত্রী ওপরের বাঙ্কারে ঘুমাবো।"
লোকটি সম্মতি দিয়ে শুয়ে পড়ে।

কিন্তু ঘুমাবার আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, " আচ্ছা, রাতে আমরা যখন 'ইয়ে' করবো তখন শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।"
স্বামীটি বলে, "চিন্তা করোনা, তুমি তখন 'আম-জাম' বলো, অন্যকোন শব্দ করোনা"
তো স্বামী-স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত 'আম-জাম' করে কাটালো।
সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, " বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে, কিন্তু সারারাত তোমরা বাঙ্কারে শুয়ে যে আম-জাম খেয়েছ তার 'সব রস' নিচে আমার গায়ে পড়েছে।

Monday, September 19, 2011

দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে

দুই গর্ভবতী মহিলা সকালে হাঁটতে বেরিয়েছে। হাঁটতে হাঁটতে তারা গল্প করছে কার কি বাচ্চা হতে পারে। তো এক মহিলা বলছে জানো আমি না গর্ভবতী হবার পর খুব শুকিয়ে গেছি, কিছুই খেতে পারছি না। এসব দেখে আমার শ্বাশুড়ি বলেছেন আমার নাকি ছেলে হবে। অন্যজন বললো তার লক্ষণ দেখে নাকি সবাই বলছে মেয়ে হবে। তো অনেক ক্ষণ ধরেই তাদের পাশে দিয়ে ছোট্ট বল্টু মিয়া দৌড়াচ্ছিলো। হঠাৎ সে বলে উঠলো, আন্টি আন্টি আমার না হাতি হবে। মহিলা দুজন থমকে দাঁড়ালেন। তারা জিজ্ঞেস করলো কিভাবে বুঝলে? ছোট্ট বল্টু মিয়া তখন প্যান্ট খুলে ইয়ে দেখিয়ে বললো ......... দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে

নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।

দারুণ সফল এক যৌনকর্মী গেল ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, ডাক্তার আমার শরীরে আরেকটা ফুটো করে দেন?
অবাক হয়ে ডাক্তার জানতে চাইলো, আরেকটা কেন?
মেয়েটা বললো, ব্যবসা খুব ভাল যাচ্ছে, ভাবছি নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।

"penis" এ কনডম পরায় দিয়ে গেছে।

এক লোক তার স্ত্রী কে ধোকা দিয়ে পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে "sex" করত। একদিন হঠাৎ কেউ একজন ঐ মেয়েটির বাড়ি চলে আসলো যখন তারা রতিক্রিয়ায় মগ্ন। বেল বাজার সাথে সাথেই লোক্টা কাপড় ছাড়াই দ্রুত তার বাড়ি চলে আসলো,

তার স্ত্রী # এই তুমি কাপড় ছারা কথা থেকে এসে হাজির হলা?

স্বামী# আর বলো না, রাস্তায় আমাকে ডাকাতেরা ধরে সব কিছু নিয়ে গেছে।/:)/:)

স্ত্রী খুব ভদ্র ভাবে উত্তর দিলোঃ যতসব দুষ্টু ডাকাত্, তোমার সব কিছু নিয়ে যেয়ে তোমার "penis" এ কনডম পরায় দিয়ে গেছে।

একটা জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি অন্যহাতে একটা ‘রাজা কনডম

ভূমিষ্ট হলো এক মানব শিশু।

খুব দারূণ দেখতে সে। খুব সুন্দর একজোড়া চোখ, খুব সুন্দর একটা নাক, তুলতুলে গালজোড়া, গোলাপী কচি পেলব ঠোঁট…. শুধু অসঙ্গতি বলতে যা, জন্ম নিয়ে শুরু থেকে সে বেজায় হাসছিল। হাসছিল তো হাসছিলই, যেন বাংলা সিনেমার ভিলেন, কোন অপকর্ম করে এসেছে।

সব ডাক্তার আর নার্সরা মিলে চেষ্টা করলো, হাসির কারণ উদঘাটন করতে, কিন্তু পারছিলনা। তার কুমারী মা সন্তানের এমন হাসি দেখে মুষড়ে পড়লো। অবিবাহিত বাবাও যারপরনাই বিব্রত। হয়তো এটা তাদের বিরুদ্ধে জাগ্রত ঈশ্বরের প্রতিশোধ।

শেষমেষ এলেন এক শিশুবিশেষজ্ঞ। তিনি দেখলেন বাচ্চাটার উভয় হাত ভীষণভাবে মুষ্টিবদ্ধ। তিনি শিশুর মুষ্টিবদ্ধ হস্তদ্বয় উম্মোচিত করলেন, আর দেখলেন…

….একহাতে ধরা একটা জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি অন্যহাতে একটা ‘রাজা কনডম

সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়,

সখিনা : তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে।
আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না।/:)/:) কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি?X(
জরিনা : আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়,
তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো!!

প্রেমের পেচাল শুরু করে দিল

পার্টি শেষ করে GF ও BF রম্য মুডে আছে
ছেলেটা GF কে নিয়ে নিজের খালি বাসায় নিয়ে গেল।
বেডরুমে বিছানার ওপর বসে ২জন প্রেমের পেচাল শুরু করে দিল
মেয়ে: (প্যান্ট খুলে বলল ) আজকে আমাকে তোমার স্ত্রী মনে করে সব অধিকার আদায় করতে পারো ।
ছেলে: ( তার নিজের প্যান্টটা খুলে ) এই নাও এখন সুন্দর করে প্যান্টটা ধুয়ে দাও আমার বউ হলে যেমন করত।

সবগুলা Condom ফুটা কইরা রাখছে…।।

একদিন এক বাবা তার ছেলেকে পেটাচ্ছিল, আরেক ব্যাক্তি ছুটে এসে বলল
ব্যাক্তিঃ আরে মশাই আপনার ছেলে কে এভাবে নিরদয়ভাবে মারছেন কেনো?
বাবাঃ আরে ভাই , হারামজাদা পাশের বাড়ির মহিলা কে pregnant করে দিছে…
ব্যাক্তিঃ তাই নাকি…কিভাবে হলো !!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বাবাঃ হারামজাদায় আমার বিছানার নিচে রাখা সবগুলা Condom ফুটা কইরা রাখছে…।।

আমার ঘড়িতে লাইট জ্বলে

ছাত্রীঃ স্যার দরজা জানালা বন্ধ করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন জিনিস দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে সবকিছু বন্ধ করে দিন যাতে আলো না আশে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর? আর কি করবো বলো?;)
.
.
.
.
ছাত্রীঃ স্যার এবার দেখেন। আমার ঘড়িতে লাইট জ্বলে

জানালাটা খুলে দিয়ে যান।

মকবুল হোটেল ম্যানেজারের সঙ্গে ফোনে কথা বলছে—
মকবুল: দয়া করে তাড়াতাড়ি ৫০৬ নম্বর কক্ষে চলে আসুন।
হোটেল ম্যানেজার: কেন, সমস্যা কী?
মকবুল: আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে।
হোটেল ম্যানেজার: আপনি স্বামী হয়ে কিছু করছেন না। আর আমি হোটেল ম্যানেজার হয়ে কী করতে পারি, বলুন?
মকবুল: আরে ভাই, এখন কথা বলার সময় নয়। তাড়াতাড়ি চলে আসুন। কারণ, আমার স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছে না। জানালাটা খুলে দিয়ে যান।

আমি এখন আর মায়ের দুধ খাই না, বাবা খায়।

ছোট এক ছেলেকে পাশের বাড়ির আন্টি জিজ্ঞেস করল, "বলতো কে বেশী বড়, তুমি না তুমার বাবা?" ছেলে কয়েক সেকেন্ড চিন্তা করে বলল, "আমি।"
আন্টিঃ কিভাবে?
ছেলেঃ কারন আমি এখন আর মায়ের দুধ খাই না, বাবা খায়।

পরিকল্পিত পরিবার।

কামাল: বলেন কি মিয়া আপনার দশটা ছেলেমেয়ে?
আবুল : জ্বী হ্যা । পরিকল্পিত পরিবার। দুটির বেশি একটিও নয়।
কামাল: তাহলে দশটি সন্তান হল ক করে?
আবুল: আমার বউ পাচটা।

*এরপর মামা ফোন করল*

ছেলে ঃবাবা সরকার কি?
বাবা ঃ আমি ঘর চালাই আমি সরকারী দল।
তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধী দল।
তুই জনগন।
তোর ছোট বোন মুন্নী দেশের ভবিষ্যত।
আর কাজের মেয়ে কইতরী শোষিত শ্রেনী।

*এরপর মামা ফোন করল*

মামা ঃ কিরে সবার খবর কি?
ছেলে ঃ সরকার ঘুমাচ্ছে।
বিরোধীদল তার সুবিধামত আছে।
ভবিষ্যত কাঁদছে।
শোষিত শ্রেনী শোষিত হচ্ছে।
আর জনগন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে"

"কিস" কি?

"কিস" কি?
জ্যামিতি অনুসারে..
“কিস হচ্ছে দুইটা ঠোঁট এর ন্যূনতম দূরত্ব!!”
ইকনমিক্সঃ
“কিস হচ্ছে এমন একটা জিনিশ যার চাহিদা সব সময় যোগান অপেক্ষা বেশি থাকে”B-)B-)
... পদার্থঃ
“এটা হচ্ছে মানবদেহকে চার্জ করার পদ্ধতি”:D
কম্পিউটারঃ
“ দুইটা দেহ এক টা আরেকটা এর সাথে সংযুক্ত! থাকে কোন ডাটা ক্যাবল ছাড়াই!!”

তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।

প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে, সুইট হার্ট, আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে১০০ Kiss পাঠালাম। ইতি তোমার স্বামী (অমুক)। তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে, প্রিয় সুইট হার্ট, তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১। দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।:)
২। বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।:D
৩। বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।:P
৪। সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই… :)
৫। আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।:D
আমার জন্য কোন চিন্তা করো না। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss।:P আমি আশা করছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো

তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব

নির্জন অন্ধকার পার্ক। ভীরু প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে এক বেঞ্চে বসে আছে। এমন সময় চারদিক ভালো করে দেখে নিয়ে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে আমতা - আমতা করে বলল, ইয়ে মানে .. এই অন্ধকারে যদি আমি তোমার হাতটা ধরে একটা চুমু খাই .. তুমি কি রাগ করবে? প্রেমিকা : না, তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব। প্রেমিক : কেন? প্রেমিকা : কারণ, তুমি হলে গিয়ে সেই চোর যে পুরো একটা গাড়ি চুরি করার সুযোগ পেয়েও শুধু টায়ার চুরি করতে চায়।

ইন্টারভিউ কক্ষে

ইন্টারভিউ কক্ষে এক অল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
প্র: কর্তা :- তুমি ইংরেজী গ্রামারের কোন অংশ ভালো পার?
উত্তরদাতাঃ -স্যার ট্রান্সলেশন ভালো পারি।
প্র: কর্তা :- তাহলে বলতো ’সে গেলো তো গেলো এমনভাবে গেলো আর ফিরে এল না’ এর ইংরেজী কি হবে?;)
উত্তরদাতাঃ -(জটপট) স্যার হি ওয়েন্ট টু ওয়েন্ট এমনভাবে ওয়েন্ট আর ডিড নট কাম ।

বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!;)
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”/:)
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।

এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি।

দুই বান্ধবীর কথোপকথন
১ম জন - এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি।;)
২য় জন - কেমনে ?

১ম জন - ওর কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে সেন্ডেলের ফাকে লুকিয়ে রেখেছিলাম B-),



আর গাধা আমার ব্রার মধ্যে আধা ঘন্টায়ও খুজে পায় নাই।

১০-১২ তা বাচ্চা কেন হতো?

নাতনীঃ নানী তোমাদের সময় সবার ১০-১২ তা বাচ্চা কেন হতো?

নানীঃ তখন তো কারেন্ট ছিলো না, অন্ধকারে কে আস্লো আর কে গেলো কিছুই বুঝা যেতো না।

আরে ওই গুলো তো ছেম্পল ছিল

মহিলা কলেজের সামনে দিয়ে এক হুজুর হেটে যাচ্ছিল । ২ টা পোংডা মাইয়ার হঠাৎ ইচ্ছা হল হুজুর এর সাথে একটু বিটলামি করার ।;);) তো হুজুরের কাছে গিয়ে একজন বলল

মেয়েঃ হুজুর ! আপনার দাড়ী গুলো অনেক সুন্দর, বেচবেন ? এক হালি কত টাকা দিতে হবে ?;)
হুজুরঃ (ওদের বিটলামি বুঝতে পেরে) হ্যা বেচব , শুধু তোমাদের জন্য একদাম ২০ টাকা :)
মেয়েঃ তাইলে ১ হালি দেন;)
হুজুর তখন পায়জামার ফিতা খুলতেছিল তা দেখে মেয়েরা থ খেয়ে /:)/:)জিজ্ঞাসা করতে লাগল হায় হায় হুজুর এসব কি করতেছেন ?
হুজুরঃ আরে ওই গুলো তো ছেম্পল ছিল গুডাউন থেকে দিচ্ছি তোমাদের ।

মানিব্যাগ ফেরত

এক লোক FM রেডিও তে ফোন করে বলল...
" আমি একটা মানিব্যাগ খুঁজেপেয়েছি...যাতে ৫০০০ টাকা, একটা ATM কার্ড আর একটা LifeInsurance কার্ড আছে। ঠিকানা ১২/২ রোড নং ৪, গুলশান...
RJ-"আপনি কি এই মানিব্যাগ ফেরত দিতে চান???"
...-"মাথা খারাপ...আমার পক্ষ থেকে তার জন্য একটা Sad Song dedicate করে দেন"

না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে!!

একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো ।

জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।;)

ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার
কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও?;);)

জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে!!!

ইদুরমুখো মহিলটা এখন রান্নাঘরে

স্ত্রী নতুন সিম কিনে তার প্রিয়তম স্বামীকে surprise দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল যে কিনা বেডরুমে বসে ছিল।
তাই স্ত্রী রান্নাঘরে গিয়ে স্বামী কে নতুন নাম্বারথেকে কল দিলঃ"হ্যালো জানু"
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ (খুব নিচু স্বরে) ডার্লিং, আমি তোমাকে একটু পরে ফোন দিচ্ছি, ইদুরমুখো মহিলটা এখন রান্নাঘরে, যেকোনো সময় এসে পরবে

৫ মাসের পার্থক্য!!

চান্দুর ছেলেঃ বাবা, আমি নিশ্চিত তোমাদের লাভ মেরিজ হয়েছিল, তাই না??
চান্দু (অবাক হয়ে): হ্যাঁ!! কিন্তু তুমি কিভাবে জানো?
.
.
… .
.
.
.

.
চান্দুর ছেলেঃ খুব সহজ!! কারন তোমাদের বিয়ের তারিখ আর আমার জন্ম তারিখে মাত্র ৫ মাসের পার্থক্য!

স্বপ্নের কথা বর্ননা

তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ননা করছে।
প্রথম বন্ধুঃ "জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আরআমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।":|
দ্বিতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সবতারা স্বর্নমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।":|
তৃতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস।"

ছেলে তখন চিঁৎকার করে বলল

মা তার বান্ধবীদের সাথেবসে গল্প করছিল। ড্রইং রুমে ঢুকে ছেলে কানে কানে কি যেন বলতে চাইলো। মা খুববিরক্তি নিয়ে বললেন - এ্যাই বাবু তোকে না বলেছি কানে কানে কোন কথা বলবি না। যা বলার এমনিই বল।X(X(
ছেলে তখন চিঁৎকার করে বলল- মা, বাবা জানতে চেয়েছে তোমার ধামড়া গাধা বান্ধবী গুলোর কি ঘর সংসার নেই? সেই সকাল থেকে আড্ডা মারছে, ওঠার নামই নিচ্ছে না।

উত্তম পুরুষ , মধ্যম পুরুষ

শিক্ষক - উত্তম পুরুষ , মধ্যম পুরুষ , ও নামপুরুষের সংঞ্জা বল ।

ছাত্রী - যে পুরুষ তার স্ত্রীকে মাসে একটি শাড়ী কিনে দেয় তাকে উত্তম পুরুষ ,:):D:D:D:D

- যে পুরুষ তার স্ত্রীকে ছয় মাসে একটা শাড়ী কিনে দেয় তাকে মধ্যম পুরুষ , আর:D:D:D

- যে পুরষ তার স্ত্রীকে বছরে একটা শাড়ী কিনে দেয়, তাকে নাম পুরূষ বলে স্যার

এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।

এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।

সে মুরগিওয়ালাকে বলল একটা রাজশাহীর মুরগী দেও। মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বলল এই নেন রাজশাহীর মুরগি।

লোকটা মুরগীর পাছা দেখে কইলোX(। অই মিয়া এইডা তো রাজশাহীর মুরগী না। এটা যশোর এর মুরগী।

মুরগিওয়ালা অনেক খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন রাজশাহীর মুরগি।

লোকটা আবার মুরগীর পাছা দেখে কইলো, ধুর মিয়া এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না। এটা ফরিদপুরের এর মুরগী।/:)

মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন এইটাতো রাজশাহীর মুরগি হইবোই।

লোকটা এবার রাইগা কইলো। কি মিয়া? কি ব্যবসা কর একটা মুরগিও চিনো না। তোমার বাড়ি কই?

এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো আপনেই দেইখা কয়া দেন আমার বাড়ী কই?

বেচারা গরীব মেয়েরা,

আদা খান রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো...
হটাৎ ছেলে পিন্টু এসে রুমে ঢুকল...
অপ্রস্তুত আদা খান বলল, "বেচারা গরীব মেয়েরা, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই..."
পিন্টুঃ "এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো...

এতো ছোট কনডম বানাবে কি করে

শিক্ষক : মশা অনেক রোগ ছরায়, সুতরাং মশার বংশ বৃদ্ধি রোধ করতে হবে ।

ছাত্র : হি....হি....হি ।

শিক্ষক : হাসো কেনো ?

ছাত্র : স্যার, এতো ছোট কনডম বানাবে কি করে ।

আমি তো ৩ মাসের পোয়াতি

এক লোক ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার তাকে পেশাব টেস্ট করে আসতে বললেন। পরদিন সকালে লোকটি একটি বোতলে পেশাব ভরে খাটের নিচে রেখে নাস্তা করতে গেল। কাজের বুয়া ঘর ঝাড়ু দিতে গিয়ে আসাবধানে বোতলটি ফেলে দিল। পেশাবের গন্ধ পেয়ে বুয়া বুঝতে পারল যে সাহেব টেস্ট করানোর জন্য বোতলে পেশাব রেখেছিলেন। সাহেব বকাঝকা করবে এই ভয়ে ষে সব পরিষ্কার করে নিজের পেশাব দিয়ে বোতল ভরে আগের জায়গায় রেখে দিল। লোকটি যথারীতি পেশাব নিয়ে ল্যাবে জমা দিয়ে আফিসে চলে গেল। বিকালে আফিস ছুটির পর রিপোর্ট নিয়ে লোকটি ডাক্তারের কাছে গেলে জানতে পারলেন রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি এক্ষন ৩ মাসের প্রেগন্যান্ট। X(X(একথা শুনে রাগে রাগান্বিত হয়ে তিনি বাসায় ফিরে স্ত্রীকে বললেন, “হারামজাদি, তোরে এতো করে বললাম সেক্সের সময় আমার উপরে উঠিস না,:D:D শুনলি না, এখন আমার কি হবে? আমি তো ৩ মাসের পোয়াতি”।

তুমি নিশ্চয় আমাকে এই বিছানায় আশা করোনি !!

বউ সন্দেহ করছে যে তার স্বা্মীর সাথে কাজের মেয়ের অবৈধ স্বম্পর্ক আছে।

শিওর হওয়ার জন্য সে কাজের মেয়েকে ১ দিন ছুটি দিল কিন্তু স্বা্মীকে এটা বলল না।

রাতে স্বা্মী বাসায় এসে ঘুমোতে যাওয়ার সময় স্ত্রী আদর পেতে চাইলে

স্বা্মী বললঃ আমার শরীর টা ভালো না। আজ থাক। এই বলে সে ঘুমিয়ে পড়লো।/:)/:)

স্ত্রী ঘুমের ভান করে জেগে থাকলো। মাঝ রাতে স্বা্মী উঠে পাশের রুমে টয়লেট এ গেল।

স্ত্রী তখন কাজের মেয়ের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লো এবং লাইট বন্ধ করে দিল।;);)

একটু পর স্বা্মী এসে কিছু না বলেই সরাসরি একশন এ চলে গেল !!

কাজ শেষ হওয়ার পর স্ত্রী লাইট জ্বালিয়ে বললো

তুমি নিশ্চয় আমাকে এই বিছানায় আশা করোনি !!

“অবশ্যই না ম্যাডাম”, বললো মালি !

পরেরটা ইউরিন টেস্ট !!

রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে (রক্ত বন্ধের জন্য)।
তা দেখে আবুলের খুশীতে লম্ফ দেয়া শুরু।
নার্সঃ কি হইছে,এত খুশী কেন?
আবুলঃ পরেরটা ইউরিন টেস্ট !! তাই !!

ঝাঁকাইয়েন না, কেস হেরে যাইবেন

১২ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আর বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হেরে যাইবেন।“

পিরিয়ড এর মূল্য বোঝো??

এক ছাত্র ক্লাস এ দেরি করে আসলো

শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি পিরিয়ড এর মূল্য বোঝো??

ছাত্রঃ হ্যাঁ স্যার, পাশের বাড়ির মেয়েটার একবার হয় নাই, মেয়ের মা বেহুঁশ হইয়া গেল, বাবার হার্ট অ্যাটাক হইল আর আমার ভাই বাড়ি থাইকা ভাইগা গেল :P

তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি.

এক গৃহকর্মী তার মালিক গৃহকত্রীর কাছে বায়না ধরেছে তার বেতন বাড়াতে হবে।
গৃহকত্রীঃ তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে ছয় মাসও হয় নি। এখনি আবার বেতন বাড়ানোর আবদার কেন?
গৃহকর্মীঃ এই সময়ের মধ্যে আমি তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি...।তাই বেতন বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছি।
গৃহকত্রীঃ কি কি সার্টিফিকেট?
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল কাপড় আয়রন করতে পারি।
গৃহকত্রীঃ কে দিয়েছে এই সার্টিফিকেট?
গৃহকর্মীঃ জ্বী, স্যার মানে... আপনার স্বামী......
গৃহকর্মীঃ হুম, আর কি সার্টিফিকেট পেয়েছো......
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল রান্না করতে পারি...
গৃহকত্রীঃ কে বলেছে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর? (বেশ রাগত স্বরে...)
গৃহকর্মীঃ জ্বী, আপনার স্বামী বলেছেন...
গৃহকত্রীঃ আচ্ছা ঠিক আছে, হতে পারে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর......আমি কি চাকরানী নাকি যে ভাল রান্না জানতে হবে? বলো আরেকটি কি সার্টিফিকেট পেয়েছ?
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে বিছানায় ভাল পারফর্ম করতে পারি।
কত্রী তো এবার রেগে আগুন। আমার স্বামী বলেছে এই কথা?? ওর সাথে তোমার তাহলে এইসবও হয়??
গৃহকর্মীঃ জ্বী না, আপনার স্বামী বলেনি......বলেছে আপনার গাড়ির ড্রাইভার!
গৃহকত্রীঃ (কত্রী এবার চুপ...) ঠিক আছে তোমার বেতন বাড়ায়ে দেয়া হবে...এসব নিয়ে কথা বলার দরকার নাই।

কারন উনি তোমার বাবা না"

এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, "আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি?"
বাবাঃ"বাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ"
...কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল "আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি?"
বাবা "সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব"
এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,"তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা?"
বাবাঃ "দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয়"
এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,"আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো?"
মা হেসে বলল, "বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার, কারন উনি তোমার বাবা না"

বললাম যে আমি তোর মা না.

এক গ্রামের মাতবরের বাড়িতে ডাকাত পড়লো... ডাকাতি করতে বাধা দেয়ায় ডাকাতরা মাতবরকে বাড়ির গোয়াল ঘরে উলংগ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে দিলো। গোয়ালে ছিল একটি গরু ও বাছুর। সকালে যখন প্রতিবেশিরা এসে মাতবরের বাধন খুলে উদ্ধার করলো তখন মাতবর ছাড়া পেয়েই কোথায় সে গায়ে কাপড় দিবে তা না করে একটা লাঠি যোগাড় করে বাছুরটা কে সপাটে পেটাতে লাগলো আর বলতে থাকলো...

"হারামজাদা... কতবার করে করে বললাম যে আমি তোর মা না... তুই শুনলিই না"

তোগো ডিম তোরাই রাইখা দে!

১টা মুরগি একটা ডিম পাড়ল বাংলাদেশ-ভারত সিমান্তে!!এইটা কারা পাবে,তা নিয়ে ঝগড়া শুরু হল. শেষ পর্যন্ত ভারতীয়রা প্রস্তাব দিল: "whoever kisses more women in other country will keep the egg! বাংলাদেশ রাজি হল! কিছু বাংলাদেশিরা ইন্ডিয়া গেল এবং ২০০০ মেয়েরে kiss করল!! Excited ইন্ডিয়ানরা বলল: এইবার আমাদের পালা! তখন বাংলাদেশ বলল: যা দোস্ত , তোগো ডিম তোরাই রাইখা দে!

বাবা তুই বাড়ি আসবি না

ছেলে মায়ের কাছে চিঠি লিখেছে , আমার এইডস হয়েছে।আমি কি বাড়ি আসব?
উত্তরঃ না তুই বাড়ি আসিস না। কারন তুই বাড়ি আসলে কাজের মেয়ের এইডস হবে। তারপর তোর বাপের হবে, তারপর আমার হবে, আমার হলে তোর কাকুর হবে, কাকুর হলে তোর কাকিমার হবে। আর যদি তোর কাকিমার হয় তাহলে সারা এলাকার হবে।তাই বাবা তুই বাড়ি আসবি না।

তুমি বড় হয়ে কি করবে

স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ?
ছাত্র : জামাই
স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ?
ছাত্র : বউ
স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসবো
স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ?
ছাত্র : নাতী নাতনী
স্যার : ইয়া খোদা...তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার অজ্ঞান.....

ভাই ওতো খায়না,শুধু টেপে।

স্বামীর খুব অশুক। ১ দিন তিনি আর তার বউ ডাক্তরের কাছে গেছে। (ডাক্তার আর বউ)
ডাক্তারঃ আপনার স্বামির তো লো পেশার। তাকে বেশি বেশি দুধ খাওয়াবেন।
বউঃ ভাই ওতো খায়না,শুধু টেপে।

পার্থক্য কি

ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি??
ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!!
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ??
ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি

একটা পেন্টি ও লাগতো

এক লোক দোকানে গেছে তার বৌয়ের জন্য বক্ষবন্ধনী কিনতে।
লোক: অনুগ্রহ করে আমার বৌয়ের জন্য একটা বক্ষবন্ধনী দেখান।
সেলস গার্ল : আপনার বৌয়ের সাইজ কতো?
লোক: তা তো ঠিক জানি না।
সেলস গার্ল :ঠিক আছে, আপনি আমার বুকে হাত দিয়ে অনুমান করুন।
লোক: জি মানে..ওর একটা পেন্টি ও লাগতো।

রিমোট সব ৬ ইঞ্চিই হয়

তিন বান্ধবি আলাপ করছে
১ম জনঃ তোরা তো আমার ওকে দেখেছিস ও প্রায় ৬ফুটের উপর লম্বা। তাই বুঝতেই পারছিস ওর জিনিশটা কতো বড়।
২য় জনঃ আরে হ্যাঁ আমার ও তো সাড়ে ৫ এর উপর। ওর জিনিশটাও নেহাত মন্দ না।
(৩য় জন এর স্বামী উচ্চতায় অনেক খাটো প্রায় ৫ফুট)
৩য় বান্ধবিঃ (মুখে ভেংচি কেটে) হ্যাঁ হ্যাঁ হয়েছে, টিভির সাইজ ১৪, ২১ আর ২৯ ইঞ্চি যাই হোক রিমোট সব ৬ ইঞ্চিই হয় ।

বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে

বিয়ের আগে এক মেয়ে তার বান্ধবীকে বলছে, দোস্ত ফুটা তো বড় হয়ে গেছে স্বামী যদি বুঝতে পারে?
বান্ধবীঃ অসুবিধা নাই, যখন করবে তখন জোরে জোরে চিৎকার করবি ওরে বাবা রে মরে গেলাম রে
বাসর রাতে লাইট বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ অন্ধকারে স্বামী চিৎকার শুরু করছে ওরে বাবারে মরে গেলাম রে
কি ব্যাপার? কি হলো? এত জোরে জোরে চিৎকার করছো কেন?
আমার বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে

তুমি কাপড় তোল

ছাদে জামা কাপড় মেলা আছে । হঠাৎ বৃষ্টি নামলো । এদিকে বাড়ির বউ রান্না ঘর এ চুলোই দুধ গরম করছিল । শ্বশুর মশাই বৃষ্টি তে কাপড় ভিজতে দেখে বউ মা কে মিষ্টি করে বলল...।। বউ মা , বৃষ্টি এসেছে তো , তুমি কাপড় তোল আর আমি তোমার দুধ নাড়ি ।

মুলধন কাকে বলে

শিক্ষক ছাত্রকে প্রশ্ন করছে----
শিক্ষক - বলতো মুলধন কাকে বলে ।
ছাত্র - স্যার , শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করার পর লিঙ্গের সাইজ যেমন থাকে , সেই সাইজের লিঙ্গ কে মুলধন বলে ।

স্টিকার লাগানো

বিয়ের রাতে যৌনকর্ম করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল আবুল ও তার বৌ।
মাঝপথে আবুল থেমে যায়।
পরদিন বৌকে তালাক দেয়।
বৌ আদালতে কেস করে।
উকিল আবুলের কাছে বৌ তালাকের কারন জানতে চায়।
সে বলে,.
.
.
.
.
আমি দেখলাম ওই মাইয়ার ব্রা ও প্যান্টিতে স্টিকার লাগানো এবং এতে লিখা
“Tested Ok (Karim and Sons)” !!

আমার ভাশুরের

স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন।
তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হল।
একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো।
সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে।

কিন্তু এদের মধ্যে একজন ছিল নতুন।সে মহিলার স্বামীকে চিনত না।
ছবি দেখে তাই জানতে চাইল, ছবিটা কার?
মহিলা বললেন, আমার ভাশুরের। কয়েকদিন আগে মারা গেছেন!

নিয়তটাই আসল।।

একটা ৪৫ কেজি ওজনের মেয়েকে তুলতে যান।।
দেখবেন খুব সহজেই তুলতে পারবেন!!
………………
…………………
এইবার একটা ২০ কেজি ওজনের সিলিন্ডার তুলতে যান।।
… .
.
দেখবেন খবর বের হয়ে গেছে।।
নিয়তটাই আসল।।

চশমা

কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে?
আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম।
কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি?
না ইয়ে মানে...ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো

Wednesday, September 7, 2011

ম্যাডাম/রাজু

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।
ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?
রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।

আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?
এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪।
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।

রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি।
প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।

ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?
রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।
রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।

ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
রাজু লাজে হাসে।
ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু।
রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।

ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার
C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.

ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।

ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়-
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।
কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.

ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।
রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.

ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।
রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।

ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।

রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।

শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।

ভাইভা পরীক্ষায়,

ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম…
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস… 8-|



স্ত্রীঃ সামনের বাসার ছেলেটা আমার জানালায় শুধ উঁকি মারে। একটা পর্দা লাগানোর ব্যবস্থা কর।
স্বামীঃ ভালোমতো একবার তোমাকে দেখতে দাও তারপর আর পর্দা লাগাতে হবে না

একটা মেয়েকে চুমু খেলাম তাতেই…।

কী রে, এই নতুন সাইকেল কোথায় পেলি?
একটা মেয়েকে চুমু খেলাম তাতেই…।
মানে?
মানে ওকে নিরিবিলিতে একটা চুমু খেতেই মেয়েটা বলল, আজ আমার সবকিছু নিতে পার। তখন আমি ওর সাইকেলটা নিয়ে চলে এলাম।




জাজঃ আপনি বলছেন, আপনার প্রতিবেশী আপনাকে জোর করে আপনাকে চুমু খেয়েছে?
তরুণীঃ হ্যা, ইয়োর অনার।
জাজঃ কিন্তু এটা কি করে সম্ভব? সে তো আপনার চেয়ে অনেক খাটো!
তরুণীঃ কেন, আমি কি নিচু হতে পারি না?

মাত্র বিশ টাকা?

প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।

ঢাকার কোন এক আধুনিক স্কুলে সিদ্ধান্ত নেয়া হল ‘এডাল্ট এডুকেশন’ চালু করা হবে। এক ছাত্রীর মা-বাবা এতে খুব খশি হলেন। কিন্তু যখন জানতে পারলেন এর উপর ওরাল টেস্ট হবে তখন তারা মেয়েটির স্কুল বদলে ফেললেন।

প্রেমিকাঃ

প্রেমিকাঃ তোমরা ছেলেরা কোন কাজই নিজেরা করতে পার না। একটা বোতাম সেলাই করার জন্যও তোমাদের মেয়েদের দরকার হয়।
প্রেমিকঃ আরে মেয়েরা না থাকলে তো বোতামের দরকারই হতো না।





মেয়েঃ মা, নতুন গভর্নেস আমার গালে চড় দিয়েছে।
মাঃ ঠিক আছে ওকে আমি বকে দিব।
মেয়েঃ না, শুধু বকে দিলে হবে না, ওর গালে বাবার মত কামড়ে দিবে।

বিদেশ থেকে দু’বছর পর

বিদেশ থেকে দু’বছর পর বাড়ি ফিরে জয়নাল দেখল তা বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান তার বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
কার আবার? আমার।
কী, বলো কে আমার এ সর্বনাশ করেছে? নিশ্চয়ই আমার বন্ধু কাউসার হারামজাদা?
বউ চুপ।
তাহলে নিশ্চয়ই শয়তান কুদ্দুস?
না।
তাহলে বজ্জাত আরিফ?
না, তাও না।
তাহলে কে সে?
তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ, আমার কি কোন বন্ধু থাকতে পারে না!

পরস্পরকে চুমু খায়

স্ত্রীঃ প্রত্যেক দিন পাশের বাসার ছেলে-মেয়ে দুটিকে দেখি বিদায় নেবার সময় পরস্পরকে চুমু খায়, তুমি ওরকম কর না কেন?
স্বামীঃ তুমি তো মেয়েটির সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দাও নি।

দুই বন্ধুর আলাপচারিতা-

দুই বন্ধুর আলাপচারিতা-
আচ্ছা তুই নাকি কামালের স্ত্রী’র সাথে পালিয়ে যাবার চিন্তা করেছিলি?
হ্যাঁ। সেদিন ওর স্ত্রীকে নিয়ে পালাবার জন্য ওর বাড়ি পর্যন্ত গিয়েছিলাম।
তাহলে পালালি না কেন!
আর বলিস না, বাড়িতে ঢোকার মুখেই কামালের সাথে দেখা। সে আমাকে দেখেই খুশিতে ডগমগ হয়ে বলল, দাঁড়া, তোদের ট্যাক্সি ডেকে দিচ্ছি।

তোর আসল বাপের কোলে আয়।

বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক। সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না! তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না! হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি। দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল- তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।

দুই বান্ধবীর আলাপচারিতা

মেয়েঃ তুমি যদি আবার আমাকে ওভাবে চুমু খাও, তবে আমি সারাজীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব…।
ছেলেঃ সাবধান করে দেবার জন্য ধন্যবাদ। :-/




দুই বান্ধবীর আলাপচারিতা,
গতকাল জাহাঙ্গীরের এপার্টমেন্টে ন্যুড পোজ দিলাম।
কিন্তু তুই তো মডেল নোস।
বাহ্ তাতে কী? জাহাঙ্গীরও তো আর্টিস্ট না।

স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই আদালতে হাজির

বিবাহ বিচ্ছেদের মামলায় স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই আদালতে হাজির। হাকিম মিটমাটের একটা প্রাথমিক চেষ্টা করলেন।
প্রথমে স্বামীকে প্রশ্ন করলেন, আপনি কি জন্য বিবাহ বিচ্ছেদ চাচ্ছেন?
আমি চেয়েছিলাম ছেলের বাপ হতে, অথচ ও দুইবারই মেয়ে প্রসব করল।
স্ত্রী হুঙ্কার দিয়ে বলে উঠলেন- মরদের মুরোদ তো ঢের দেখেছি। তোমার ভরসায় থাকলে মেয়ে দু’টিও দুনিয়ার মুখ দেখত না।

নিশ্চয়ই অন্য কেউ পাশ থেকে গুলি করেছে

চুরাশি বছরের এক বৃদ্ধ বিয়ে করল আঠার বছরের এক তরুণীকে। বৃদ্ধ বৌকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেন পরামর্শ চাইতে যে কীভাবে তাদের সন্তান হবে।
তখন ডাক্তার তাকে এক গল্প শোনালেন- এক শিকারি একদিন বনে গেলেন বাঘ শিকার করতে। বাঘও চলে এলো একটা। তিনি বন্দুক তুলে নিলেন গুলি করতে, কিন্তু তিনি খেয়াল করলেন যে বন্দুকের বদলে তিনি ছাতা নিয়ে এসেছেন। কী আর করা, বাধ্য হয়ে ছাতা দিয়েই গুলি করলেন। বাঘও মরল।
শুনে বৃদ্ধ অবাক হয়ে বললেন, এটা কি করে সম্ভব! ছাতা দিয়ে কি আর গুলি করা যায়? নিশ্চয়ই অন্য কেউ পাশ থেকে গুলি করেছে।
ডাক্তার উত্তর দিলেন, আপনি ঠিকই ধরেছেন।

একটা ছোট ভাই।

বাবাঃ মামণি এবার ঈদে কি নেবে?
ছোট্ট মেয়েঃ একটা ছোট ভাই।
বাবাঃ ঈদের তো মাত্র এক মাস বাকি! এত তাড়াতাড়ি তো ছোট ভাই আনা যাবে না।
ছোট্ট মেয়েঃ বেশি লোক লাগিয়ে দাও।

বিচারকঃস্বামী

বিচারকঃ আপনি ডিভোর্স চাইছেন কেন?
স্বামীঃ কারণ আমার বৌ গত দু’বছর যাবৎ আমার সাথে কথা বলে না।
বিচারকঃ সে কী! এই না বললেন গত মাসে আপনাদের একটা বাচ্চা হয়েছে?
স্বামীঃ সে জন্য তো আর কথা বলতে হয় না।

ইন্টারকোর্সের সময়

প্রেমিকাঃ বলো তো ইন্টারকোর্সের সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
প্রেমিকঃ অবশ্যই মেয়ে।
প্রেমিকাঃ কেন?!?!
প্রেমিকঃ যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও, আরামটা কার লাগে কাঠির না কানের??

জমজমাট এক পার্টি।

জমজমাট এক পার্টি। ঝলমলে চুলের সন্দরী এক তরুণীর দিকে এগিয়ে গিয়ে এক তরুণ বলল, চুলের যত্নে তুমি কি কর?
তরুণী বলল, সপ্তাহে তিনদিন শ্যাম্পু করি, একদিন ডিম দিই, একদিন মেহেদী মাখি। নিয়মিত আঁচড়াই……… এই তো।
এরপর তরুণটি জিজ্ঞেস করল, আর মাথার চুলের যত্নে?

পুলিশের চাকরির মৌখিক পরীক্ষা

পুলিশের চাকরির মৌখিক পরীক্ষা চলছে।
প্রশ্নকর্তাঃ তুমি যদি ঘরে ফিরে দেখ সম্পূর্ণ অচেনা একজন লোক তোমার বেডরুমে বসে আছে, তাহলে তুমি কী করবে?
মহিলা প্রার্থীঃ তাকে বের হয়ে যাবার জন্য আটচল্লিশ ঘন্টা সময় দেব।

বোনের বাড়ি বেড়াতে গেছে

ছোট্ট ছেলে অনি তার সদ্য বিয়ে হওয়া বোনের বাড়ি বেড়াতে গেছে। হৈ চৈ করে সে নব-দম্পতির জীবন অতিষ্ঠ করে তুলল। আপা সহ্য করে যাচ্ছিলেন কিন্তু এক পর্যায়ে দুলাভাই তার কান মলে দিলেন।
কানমলা খেয়ে সে একটুও কাঁদল না, হৈচৈও করল না। শুধু সন্ধারাতে চুপিচুপি আপার ঘরে ঢুকে কুইনিন বড়ি গুঁড়া করে সযত্নে আপার ফেস পাউডারের সাথে মিশিয়ে দিল

দরজায় তিন টোকা

অপূর্ব সুন্দরী এক রোগিনীকে অনেকক্ষণ ধরে পরীক্ষা করার পর ডাক্তার তাকে পরামর্শ দিলেন- আপনার শরীরের যে অবস্থা তাতে করে আজ আর আপনার অফিসে যাওয়া ঠিক হবে না। সোজা বাসায় গিয়ে দু’চামচ এ ওষুধটা খেয়ে শুয়ে থাকুন। দরজায় তিন টোকা না পাওয়া পর্যন্ত দরজা খুলবেন না।

রেপ করার যন্ত্র তো আছে!

এক লোকের বাড়ি সার্চ করে জাল নোট পাওয়ার যন্ত্রপাতি পাওয়া গেল। তাকে গ্রেফতার করা হলো।
লোকটি পুলিশের উদ্দেশ্যে বলল, আমাকে গ্রেফতার করা হলো কেন? আমার কাছে তো জাল নোট পান নি।
পুলিশঃ তাতে কি! জাল নোট ছাপার যন্ত্রপাতি তো পেয়েছি।
সেই লোকঃ তাহলে আমাকে রেপ করার জন্য গ্রেফতার করুন।
পুলিশঃ কেন, আপনি কাউকে রেপ করেছেন?
সেই লোকঃ না, রেপ করার যন্ত্র তো আছে!

একটা চুমু দিয়ে আস

ছেলের জড়তা কাটাতে মা তার ছেলেকে বললেন, যাও তো বাবু, তোমার নতুন গভর্নেসকে একটা চুমু দিয়ে আস। ছেলে গম্ভীর চেহারায় উত্তর দিল, হুঁ, আর বাবার মতো একটা চড় খাই আর কি!

সাইকোলজি ক্লাসে

এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগুণ বড় হয়ে যায়? মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বলল, স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর এক ছাত্রকে করলেন। ছেলেটি দাঁড়িয়ে বলল, স্যার চোখের মণি। তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বললেন, এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী, দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে।

সুন্দরী এক মেয়ে

সুন্দরী এক মেয়ে, এক তরূণ উল্কি আঁকিয়ের কাছে গেল পায়ে উল্কি আঁকতে। তরুণটি আঁকতে শুরু করল, আর একটু পরপর বলতে লাগল স্কার্টটা আরেকটু উপরে উঠান। বারবার স্কার্ট উঠাতে উঠাতে বিরক্ত তরুণী জানতে চাইল, আপনি কী আঁকছেন পায়ে? উত্তর এল, জিরাফ।

ছেলেঃ মা

ছেলেঃ মা, বাবা কি খুব লাজুক?
মাঃ হ্যাঁ, উনি লাজুক না হলে তোমার বয়স আরো ছ'বছর বেশি হত।

গ্রামের এক অশিক্ষিত লোক

গ্রামের এক অশিক্ষিত লোক তার গর্ভবতী স্ত্রীকে শহরে নিয়ে এসেছে ডাক্তার দেখাতে। ডাক্তার মহিলাকে চেকআপ করার পরে বললেন, আপনার স্ত্রী গর্ভবতী হন নি। পেটে গ্যাস হয়েছে। লোকটি ডাক্তারের উপর ভীষণ ক্ষেপে গিয়ে বলল, ফাজলামি পেয়েছেন! আমি কি একটা পাম্পার নাকি???

চোদ্দটি সন্তান

চোদ্দটি সন্তান নিয়ে হুলস্থূল সংসার পেতে নিয়ে বসেছেন এক দম্পতি। থাকেন তেতলা বাড়ির দোতলায়। একদিন পরিবার পরিকল্পনার লোকজন এসে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, এ কেমন কথা! এই যুগে এতগুলো সন্তান কী করে হলো? গভীরভাবে ঈশ্বরে বিশ্বাসী স্ত্রী ছাদের দিকে আঙ্গুল তুলে বলল, উপরে একজন আছে, এ তারই দান। তখন পরিবার পরিকল্পনার লোকজন তেতলায় গিয়ে একজন অবিবাহিত যুবককে পেয়ে দ্রুত তার ভ্যাসেক্‌টমি করিয়ে ফেলল।

স্ত্রী তার স্বামীকে বলল

স্ত্রী তার স্বামীকে বলল, তুমি কি বলতে পার সত্য আর বিশ্বাসের মধ্যে পার্থক্য কি? একটু ভেবে নিয়ে স্বামী উত্তর দিল, অবশ্যই পারি! যেমন ধর, আবুল তোমার ছেলে এটা সত্য আর আবুল আমার ছেলে এটা বিশ্বাস।

সেক্স লেসনের ক্লাস

স্কুলে আজ প্রথম সেক্স লেসনের ক্লাস হল আক্কাসের। বাড়ি ফেরার পর তার মা-বাবা জানতে চাইলেন ক্লাস কেমন হয়েছে। আক্কাস হতাশ গলায় বলল, পুরো সময়টাই বেকার! আজ শুধু থিওরী হয়েছে!!

সুন্দরী রোগীঃডাক্তার

সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর আমি শুধু একটা জিনিসই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কি?
সুন্দরী রোগীঃ বাচ্চা।
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি।

এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক

এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না। এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না? পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন? উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও।

রোগীঃডাক্তার

রোগীঃ আশ্চর্য ব্যাপার ডাক্তার, আপনার নার্সের স্পর্শেই আমি অনেকটা সুস্থ!
ডাক্তারঃ হুম, স্পর্শের শব্দ আমি রুমের বাইরে থেকেই শুনতে পেয়েছি।

এক বাংলাদেশী, এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী

এক বাংলাদেশী, এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী ঘুরতে বের হয়েছে আমাজনে। যেহেতু এটা একটা কৌতুক তাই আপনি এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন এরা ধরা পড়েছে জংলীদের হাতে। জংলীরা তিনজনকে একটা কুড়েঘরে আটকিয়ে রেখেছে। খুব চমৎকার একটা ফল খেতে দিচ্ছে তাদের। এই ফল খেয়ে তাদের চামড়া খুব মসৃন হয়ে যাচ্ছে। যেন তাদের যৌবন ফিরে আসছে। এরা তিনজনেই খুশী। এই সুখ অবশ্য বেশীদিন সইল না। একদিন সকালে জংলী সর্দার এল। এসে প্রথম ধরেছে পাকি-টাকে।
-তুমি কিভাবে মরতে চাও?
পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও,সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত। ওটা খেয়েই আমি মরব।
তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল। পাকিটা "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে ফলটা খেয়ে ফেলল। তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না। বাংগালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা।

জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল। এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু(canoe)। এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ। পনের দিন পর জংলী সর্দার আবার এল। এইবার ভারতীয়টার পালা। ভারতীয়টাও "জয় হিন্দ" বলে ফল খেয়ে মারা গেল। তার মাথার মমি করা হল, চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু। কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা।

তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে? সে চাইলো একটা কাটা চামচ। এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল,"খানকির পুত! পারলে এইবার নৌকা বানা"

সিন্ডেরেলা

সিন্ডেরেলার কথা বলছি। তার বয়স হয়েছে অনেক। তার স্বামী মারা গেছে। সে এখন রাজবাড়ি ছেড়ে দিয়েছে। তার জীবনের শেষ দিনগুলো গ্রামের সহজ-সরল পরিবেশে কাটচ্ছে। হাস-মুরগী, গরু ছাগল এইসব পালছে। তার জীবন শান্ত আর নিরুদ্রব। একদিন হঠাৎ করেই তার পরী মা এসে উপস্থিত। পরী মার বয়স বাড়ে নি একটুও। কিন্তু সিন্ডেরেলা হয়ে গেছে বুড়ি। পরী মার সিন্ডেরেলাকে দেখে খুব মায়া লাগল।
বলল " আহা! আমার সবচে ভালো মেয়েটা বয়সের ভারে ক্লান্ত!"
সিন্ডেরেলার বয়স হতে পারে। কিন্তু তার ব্যাবহার ঠিকই আগের মত আছে। সে পরী মাকে আদর আপ্যায়ন করে বসালো। খুব উজ্জ্বল একটা পাথর দিল উপহার। প্রচুর আদর যত্নে পরী মার মন গলে গেলো।
সে দিল সিন্ডেরেলাকে একটা আঙ্গটি। এই আংটি ঘষে সে তিনটা ইচ্ছা পুরন করতে পারবে। পরী মা চলে যেতে সিন্ডেরেলা ভাবতে বসল কি চাওয়া যেতে পারে। আংটি ঘষে প্রথম ইচ্ছা প্রকাশ করল "আমি আবার চব্বিশের যুবতী হতে চাই" সাথে সাথে তার কুচকানো চামড়া মসৃন হয়ে গেল। তার হারানো যৌবন পুরোটাই ফিরে এলো। সে উচ্ছল হয়ে উঠল। হাততালিও দিলো একটা খুশীতে। তখনই মনে পরল তার স্বামীর কথা। সে ত আর বেচে নাই।
ঠিক আছে। আমি নতুন কাউকে পছন্দ করব। এরপর তার মনে হলো নতুন কেউ ত তার নাতির বয়েসী হবে। এমন সময় একটা ছাগল ডেকে উঠল। ছাগলের দিকে চোখ পড়তে তার মনে হলো এটাকে যুবক বানিয়ে নেই। তাহলেই ত বয়েসের ঝামেলা থাকবে না, কোন নাতির দোস্তকে বিয়ে করতে হবে না । সিন্ডেরেলা আংটি ঘষে বলে উঠল "এটাকে যুবক করে দাও।" সাথে সাথেই ছাগল্টা খুব সুন্দর ঝলমলে পোষাক পড়া যুবক হয়ে গেলো। তার দিব্যকান্তি। গ্রীক দেবতার মত পেটানো শরীর। যুবকটা সিন্ডেরেলার দিকে তাকিয়ে একটু মুচকি হাসল। সিন্ডেরেলার সাথে সাথে বুকের ভিতরটা কেমন করে উঠল। এইরকম বুক মোচড় দিয়ে ওঠা তার কত বচ্ছর আগে যে হয়েছিল!!

সিন্ডেরেলা সাথে সাথে আংটি বের করল আবার।
বলল " এই যুবককে রাজা করে দাও আর আমাকে রানী। আমাদের জন্য খুব জমকালো প্রাসাদ, অনুগত সৈন্য বাহিনী আর প্রছুর ধনসম্পদের ব্যাবস্থা হোক।" সাথে সাথেই ক্ষুদ্র কুটির বিশাল প্রাসাদ হয়ে গেলো। সিন্ডেরেলা আর যুবকটা খুব সুন্দর করে সাজানো একটা রুমে উপস্থিত। যুবকটা এগিয়ে এসে সিন্ডেরেলার হাতে একটা চুমু দিল। সিন্ডেরেলার সমস্ত রক্ত নেচে উঠেছে। সে যুবকটির ঘনিষ্ঠ হয়ে বসল। যুবকটি এবার অত্যন্ত সুরেলা গলায় বলল,
-তুমি সুখী?
সিন্ডেরেলা হেসে বলল -"আমি খুব সুখী। দেবতার মত সুন্দর তুমি, আমার স্বামী। আমার চেয়ে সুখী আর কেউ না" -আচ্ছা তোমার কি মনে আছে তুমি আমাকে খুব কষ্ট দিয়েছিলে একবার?
-না ত । আমার মনে নাই।
-স্বাভাবিক। তবে আমার মনে আছে। সেদিন আমি ভাবছিলাম একদিন তুমি খুব আফসোস করবে আমাকে দেয়া কষ্টের জন্য।
- কষ্ট ত জীবনের অংশ। আমি ভাবি না সেটা নিয়ে। এখন আমি সুখী। সে ঝুকে পড়ে যুবকটাকে একটা চুমু দিল। তার একটা বিশেষ ইচ্ছে জেগে উঠছে। এতদিন পর জেগে উঠা ইচ্ছেটাকে সে উপভোগ করছে। সে আস্তে করে বলল তবে তোমাকে না জেনে কষ্ট দেয়ার জন্য আমি দুঃখিত।
-হুমমমম...আমাকে খাসী করার জন্য এখন তোমার আসলেই দুঃখ করা উচিত।

পরকীয়া

এক শহরে পরকীয়ার খুব চল। কমবেশী সবাই করছে। এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে। বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত। এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি। শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে। এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে। শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল "আছাড়"।

" ফাদার! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে......"

নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে। ফাদার কিছুই টের পাননা। একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান। তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে। সে ত আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক। সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে।
" মেয়র! আমাদের শহরের রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার। লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে"
মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই। আর বেকুব ফাদারটা চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে। তার হাসি চলে আসল।
ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন, "আমি বুঝি না কেনো আপনি হাসছেন??? আপনার বউই ত এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে"

কুস্তি প্রতিযোগিতা চলছে।

কুস্তি প্রতিযোগিতা চলছে। প্রথম রাউন্ড থেকেই দশাসই এক আমেরিকান সবাইকে হারাচ্ছে। কেউ তার সাথে লড়ে উঠতে পারছে না। এক্সময় সবাইকে হারাতে হারাতে সে পৌছে গেলো ফাইনালে। সেইখানে বাংলাদেশী মদন গেছে লড়তে।মদনও ফাইনালে উঠছে। ফাইনাল শুরুর আগে বাংলাদেশের কোচ বলল
"বাবা মদন!ফাইনালে উঠছোস তাতেই আমরা খুশী। আমেরিকানটার সাথে ত পারবি না। হারামজাদার " মাইনকা চিপা" থেকে দূরে থাইক্যা ফাইট করিস"
মদন রিংয়ে ঢুকছে। কিছুক্ষন দূরে দূরে থাকছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই। আমেরিকানটার হাতে খাইছে ধরা। আমেরিকানটা মাইনকা চিপা দিয়ে ধরছে। বাংলাদেশের কোচ কয় আরে মদন কি কইলাম তোরে...দুরে দূরে থাক। এইটা বলে বেচারা মাথা নিচু করে ফেলছে। হার এখন সময়ের ব্যাপার। একটু পরেই বিকট এক চিৎকার। কোচ অবাক হয়ে মাথা তুললো। কি হইছে?

হইছে জবর কান্ড। মদন দেখি আমেরিকানটারে চাইপ্পা ধরছে। আমেরিকানটা একটু ধাপাধাপি কইরা হার মানলো।

পুরষ্কার নেয়া শেষে কোচ মদনরে জিগাইলো, রিং এ কি হইছিলো রে? জিতলি কেমনেরে বাপ?
মদন কয়- ওস্তাদ। আপনের কথা শুইন্যা ত দূরে দূরে থাকতে চাইছিলাম। কিন্তু ক্যামনে জানি মাইনকার চিপায় পইড়া গেলাম। চিপার চোটে মনে হইতেছিলো দম বন্ধ হইয়া যাইব...জ্ঞান হারানোর ঠিক আগে আগে দেখি মুখের সামনে দুইটা বিচি ঝুলতাছে...আমি ভাবলাম হাইরা ত যাইতাছি...দেই শালার বিচি কামরাইয়া। গলাটা বাড়াইয়া দিলাম একটা কামড়। আর আপনে বিশ্বাস করতে পারবেন না, নিজের বিচিতে নিজের কামড় পড়লে কি দানবের মত এনার্জি পাওয়া যায়।

ক্লাস ফোরের দুইটা ছেলে

ক্লাস ফোরের দুইটা ছেলে কথা বলছে
-দোস্ত ,গতকাল থেকে আমার খুব মন খারাপ।
-কেনো?
-মলি ছয়মাস আগে আমাকে গন্ডার বলেছিল। আমার চামড়া নাকি গন্ডারের।
-ছয়মাস আগে গন্ডার বলেছে আর তোর গতকাল থেকে মন খারাপ?
-হু......... গতকালই যে চিড়িয়াখানায় প্রথম গন্ডার দেখলাম।

এক দম্পতি

এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে। স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী। তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না। ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন। স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে। তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো। বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম(বীর্য) নিয়ে আসবেন।
পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে।
ডাক্তার বলল, কাপ খালি কেনো?
-বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম। পারলাম না। পরে মনে হলো ডান হাতে চেষ্টা করি। সেই হাতেও হলো না।
-এটা হতে পারে...আপনার বয়স ত আর কম হয় নাই। তা সাহায্য করার জন্য বউকে ডাকতে পারতেন।
-বউকে ডাকছি ত। সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...মুখ দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...
- হয়। মাঝে মাঝে এমন হয়। তা অন্য কাউকে ডাকতে পারতেন।
-ডাকছি ত। বউয়ের বান্ধবীকে ডাকছি।
-বউয়ের বান্ধবী????
-সেও চেষ্টা করে পারল না।
-পারল না?? ডাক্তারের ভ্রু কুচকে গেছে।
-এরপর বউয়ের বন্ধু এলো। সেও চেষ্টা করল... পারল না।
ডাক্তার অবাক- বলেন কি? আপনার বউয়ের দোস্ত??একটা ছেলে??
-তবে আর বলছি কি?যাক, সারা রাতে পারলাম না। সকালে হাসপাতালে এলাম। হাসপাতালে এসে নার্সকে বললাম সাহায্য করতে।
- আমার নার্সকে?
-হ্যা। সেও চেষ্টা করল। পারে নাই।
-আপনি ত দেখি সবাইকে দিয়ে চেষ্টা করছেন।
-তা করছি। তবে আপনি বাকি আছেন।
-আআআআমি??? ডাক্তার তোতলাচ্ছে...
-হ্যা। দেখেন ত চেষ্টা করে কাপটার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা?

নাড়ি-ভুড়ি

এক লোক অতি বিকট শব্দে বায়ু ত্যাগ করে। তার যেমন বিকট আওয়াজ তেমনি উৎকট গন্ধ।তার বউ বিরক্ত।
-তুমি কি এটা ইচ্ছা করেই করো নাকি?
-ইচ্ছা করে আবার করা যায়?
-কি জানি। তবে তোমার জ্বালায় ত আর থাকতে পারছি না। দেখো কমাতে পারো কিনা।

এত কথা পুরোটাই নষ্ট হয়েছে। পরদিন সকালেই আবার বিকট শব্দে কাজ শুরু করেছে। বউ বিরক্ত হয়ে বলল
-তুমি যেভাবে চালিয়ে যাচ্ছো তাতে কদিন কিন্তু পাদ দিতে গিয়ে নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে যাবে।
-তুমি কি সব কথা বলো। নাড়ি-ভুড়ি বের হবে কেনো?
-বের হবে ...একশবার হবে...তুমি জোর করে এমন বিকট আওয়াজ করো।

একদিন সকালে সে অভ্যাসগত ভাবেই বিকট শব্দে ত্যাগ করছে। তার বউ আর শুয়ে থাকতে পারল না। উঠে যেতে যেতে বউয়ের মাথায় এসেছে এক বুদ্ধি। নীচে নেমে ফ্রিজ থেকে মুরগি বের করল। এরপর মুরগির নাড়ি-ভুড়ি নিয়ে এসে স্বামীর পাজামার ভিতর দিয়েছে ঢুকিয়ে। চুপ করে নেমে এলো। রান্না করতে করতে দুই কান খাড়া করে রাখছে সে। কখন তার স্বামী চিৎকার করে ঊঠবে।

কিছুক্ষন পর যথারীতি এক চিৎকার। বউয়ের মুখটা আনন্দে ভরে গেছে। এইবার হইছে উচিত শিক্ষা।

আধা ঘন্টা পর নেমে এসেছে জামাই। এসেই বলে
-ও বউ ,তুমি ঠিকই বলেছিলে। এতো জোরে পাদ দেয়া ঠিক না । আজকে সকালেই পাদ দিয়ে ত নাড়ি-ভুড়ি বের হয়ে গিয়েছিল আমার।
-তাই নাকি?
-তবে বলছি কি আর। তবে খোদার রহমতে, একটু চেষ্টা করে সমস্তটা আবার ভিতরে ভরে ফেলতে পারছি।

তিনবন্ধু গেছে মরুভূমিতে ঘুরতে

তিনবন্ধু গেছে মরুভূমিতে ঘুরতে। সেইখান ঘুরতে ঘুরতে দেখে একজন লোক মরমর। তাকে বাচানোর জন্য অনেক চেষ্টা করল তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারে নাই। লোকটা তাদের হাতে মারা গেল। তবে মারা যাবার আগেই তাদের বলল, তোমরা আমাকে বাচানোর অনেক চেষ্টা করছ। তোমাদের উপর খুশী হয়ে আমি খোদার কাছে প্রার্থনা করলাম। হে খোদা তুমি এদের
একটা করে ইচ্ছা পুরন করো। তারপর তাদের বলল তোমরা কোনো একটা উচু জায়গায় উঠবা।এরপর চোখ বন্ধ করে দিবা লাফ। লাফ দেয়ার সময় চিৎকার করে বলবা তোমরা কি চাও। খোদা তোমাদের সেটা দিবে।

কয়েকদিন পর তিনজন গেছে সুইমিং পুলে। উচু বোর্ডে উঠছে লাফ দিবে। একজনের মনে পড়ল দোয়ার কথা। লাফ দেবার সময় সে চিৎকার করে বলল- টাকা। সাথে সাথে সে শুন্যে মিলিয়ে গেলো আর গিয়ে পড়ল টাকা ভর্তি একটা সুইমিং পুলে। দ্বিতীয়জন লাফ দেবার সময় চিৎকার করে বলল-সেক্স। সে গিয়ে পড়ল সুইমিং পুল ভর্তি মেয়ের মাঝে। তৃতীয় জন বোর্ডে উঠে ভাবছে কি চাইবে কি চাইবে। সে দৌড় দিল।লাফ দেয়ার আগ মুহুর্তে তার প্যান্ট রেলিং এ আটকিয়ে গেছে।

আর সে চিৎকার করে বলে উঠল- oh shit

বিদেশের এক রেস্টুরেন্ট

বিদেশের এক রেস্টুরেন্ট। তিনজন বাবুর্চি সেখানে কাজ করে। একজন চাইনিজ, একজন জাপানিজ আরেকজন বাংলাদেশী। তিনজনের ভিতর খুব রেষারেষি। একদিন একটা মাছি ঢুকছে কিচেনে। সাথে সাথে চাইনিজটা একটা ছুরি নিয়া এগিয়ে গেলো। কিছুক্ষন সাইসাই করে চালালো বাতাসে। মাছিটা পরে গেলো চার টুকরা হয়ে। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, " এইভাবে আমরা আমাদের শত্রুদের চার টুকরা করে ফেলি।"

আরেকদিন মাছি ঢুকতেই জাপানিজটা এগিয়ে গেলো। সাইসাই করে ছুরি চালালো। মাছি আট টুকরা হয়ে গেলো। সে বাকি দুইজনের দিকে তাকিয়ে বলল, " এইভাবেই আমারা আমাদের শত্রুদের আট টুকরা করে ফেলি"

পরেরদিন মাছি ঢুকছে একটা। বাংলাদেশীটা এগিয়ে গেলো। বেচারা অনেকক্ষন ছুরি চালালো। হাপিয়ে গিয়ে এক সময় চলে এলো। বাকি দুইজন বলল
- কি তোমরা তোমাদের শত্রুদের কিছুই করো না?
-হুমমমম...তোরা বুঝোস না কিছুই।এমন কাম করছি যে অই মাছি আর কোনোদিন বাপ হইতে পারবো না।

ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই

ইংরেজ শাসন আমলের রাজস্থানের মরুভুমিতে একটা দুর্গ। সেইখানে সেনাপতি হয়ে এসেছে জাত্যাভিমানী এক ইংরেজ যুবক। এসেই শুরু করছে হম্বি-তম্বি। এরে ধমকায় ত ওরে মারে। কোনো কিছু তার পছন্দ হয় না। ইন্ডিয়ানদের রুচি নাই। চোর-বাটপার সব কয়টা। প্রথম দিনেই দুর্গ পরিদর্শনের সময় সেনাপতি দেখে একটা উট বাধা। " ওই হারামজাদা। উট এইটা কিসের জন্য? " একজন কাচুমাচুভাবে বলল " আমরা তিন-চার মাস একটানা দুর্গে থাকি। এইখানে কোনো মেয়ে নাই। সৈনিকরা মাঝে মাঝে খুব একা বোধ করলে এই উট ব্যাবহার করে। " সেনাপতি ত bloody indian দের কথা শুনে থ। শুয়োরের বাচ্চারা উটকে "কামে" লাগায়...ছি ছি ছি। সে কড়া নির্দেশ দিলো যে এরপর কোনো নেটিভ হারামজাদা উট ব্যাবহার করলে তাকে ঝুলিয়ে পিটানো হবে। যাই হোক তার কড়া শাসনে দুর্গে নিয়ম-শৃংখলা ফিরে আসলো। সবাই সোজা। সব কিছু ঠিকমত চলছে। মাসের পর মাস যাচ্ছে।
এক সময় সেনাপতির একা একা লাগা শুরু করল। শালার একটা মাইয়া দেখি নাই গত চার মাস। আরো এক মাস গেলো। একদিন সকালে সে হুকুম দিলো, শুয়োরের বাচ্চারা, উটটা নিয়ে আয় আমার তাবুতে। কিছুক্ষন ধস্তা-ধস্তি হল। উটের চিৎকার শুনা গেল। এরপর সেনাপতি প্যান্টের চেইন লাগাতে লাগাতে বের হয়ে আসল। বড় বড় চোখ করে bloody indian গুলো তাকিয়ে আছে। এদের দিকে তাকিয়ে সেনাপতি বলল
- খারাপ না, তোরাও কি এইভাবেই ব্যাবহার করিস?
- না হুজুর। আমরা এইটাতে চড়ে মাইলদুয়েক দুরের একটা শহরে যাই।

নতুন মেয়েতে মজেছে

গৃহকত্রীকে মনমরা দেখে কাজের বুয়া জিজ্ঞেস করল
-আফা আপনের কি হইছে ?
-তোমাকে বলা ঠিক হচ্ছে কিনা ...তোমার সাহেব নতুন মেয়েতে মজেছে:((
-আফা এইটা যদি সইত্য হয় আমিও কিন্তু উনারে ছাড়ুম না

দোস্ত

-দোস্ত , তুই ঘুম থেকে কখন উঠিস ।
-কেন, সূ্র্যের আলো যখন আমার জানালা দিয়ে ঢোকে তখন ।
-বাহ , তাহলে তো তুই খুব ভোরেই উঠিস;);)
-ইয়ে মানে আমার জানালা পশ্চিম দিকে

এক বাস ড্রাইভার

এক জন লোক মৃত্যুর পর স্বর্গে গেল ।সেখনে দেখতে পেল তার প্রতিবেশী
এক বাস ড্রাইভারকে ।
- কি ব্যাপার তুমি এখানে কিভাবে এলে ? মদ খেয়ে গাড়ি চালানো ছাড়া
তোমার তো আর কোন কাজ ছিল না
-আরে আমি যখন গাড়ি চালাতাম প্যাসেন্জাররা তো বটেই রাস্তার
লোকও আল্লাহ আল্লাহ করত

সুন্দরী এক মহিলা

সুন্দরী এক মহিলা এলেন পুলিশের কাছে
- স্যার , আমার স্বামী গতকাল বাজার করতে বেরিয়েছেন এখনও
ফিরে আসেন নি ।
- চিন্তা করবেন না । আমি এখনই বাজার নিয়ে বাসায় আসছি

সীমান্তে

সীমান্তে এক লোককে আটক করল আর্মি ।
- এই তুমি কোন দেশী ?
- স্যার , আমি বাংলাদেশী ।
- তাহলে জাতীয় সংগীত গেয়ে শুনাও ।
- আমার সোনার বাংলা , আমি তোমায় ভালবাসি.....ইয়ে মানে
- ঠিকাছে যাও , বাংলাদেশীরা পুরাটা পারে না , অন্যরা শিখে আসে ।

মেয়েদের ছদ্মবেশে

ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে গো হারা হারার পর:((:(( সাকিব রাস্তায় বের হলো
মেয়েদের ছদ্মবেশে । পাবলিক বাসে উঠার পর সহযাত্রী মেয়েটি
কিছুক্ষন পর বলল ,
- আপনি সাকিব না ?
বিস্মিত সাকিব B:-) B:-) B:-) B:-) বলল ....
- আপনি কিভাবে বুঝলেন ?
মেয়েটির উত্তর..
- কারণ আমি আশরাফুল

কাপড়ের দোকানে বিক্রেতা ও ক্রেতা

কাপড়ের দোকানে বিক্রেতা ও ক্রেতার কথোপকথন...
- ভাই , কফির সাথে দুই চামচ দুধ মেশালে যে রং হয় ঐ রং এর একটা শার্ট দেনতো ।
রসিক বিক্রেতার উত্তর
- স্যার চিনি সহ না চিনি ছাড়া

মাছ বিক্রেতা ও ক্রেতা

মাছ বিক্রেতা ও ক্রেতার কথোপকথন...
-ভাই, মাছটার পেটে ডিম নাইতো ?
- না ভাই নাই ।
- একটু কেটে দেখান ।
মাছ কাটার পর দেখা গেল পেটে ডিম আছে ।
- কি ভাই , ডিমতো আছে ।
মাছ বিক্রেতা তখন মাছের দিকে তাকিয়ে বলছে
- হারামজাদা মাছ , তলে তলে এই কাম কইরা রাখছস

ছেলে : বাবা

বাবাকে বলছে ছেলে : বাবা লোকটা মনে হয় পশুপ্রেমি , দেখ মরা হাতিটার পাশে বসে
কাঁদছে ।
বাবা : আরে সে জন্য না , লোকটাকে হাতিটার জন্য কবর খুড়তে হবে

হোটেল ম্যানেজার

হোটেল ম্যানেজার : স্যার গতরাত কেমন কাটল ?
- ভাগ্যিস ছারপোকারা ছিল , নাহলে তো মশারা উড়িয়েই নিয়ে যে

দুই বন্ধু গল্প করছে

দুই বন্ধু গল্প করছে
- জানিস আমার শ্যালিকা না ছদ্মবেশে আর্মিতে ঢুকেছে ।
- এটা কি করে সম্ভব । ওকে তো একসাথে চলাফেরা করতে হয় , জামাকাপড় বদলাতে হয় ।
ধরা পড়ে যাবে না ?
- ধরিয়ে দিবেটা কে শুনি ?

চাঁদা

ছেলে : বাবা , একটা লোক এসেছে সুইমিং পুলের জন্য
চাঁদা চাইতে ।
বাবা : যা , এক বালতি পানি দিয়ে দে ।

এক নেতা

এক নেতা । ভাষণ দেওয়ার সময় তার সময়জ্ঞান থাকে না ।একদিন
অনেকক্ষণ ভাষণ দেওয়ার পর থামলেন তিনি।
নেতা : দুঃখিত । আমি অনেকক্ষণ কথা বলে ফেলেছি । আসলে আমার
হাতে কোন ঘড়ি ছিল না ।
এক শ্রোতা দাড়িয়ে উঠে বলল 'ঘড়ি ছিল না তো কি হয়েছে ,
দেয়ালে ক্যালেন্ডারটাতো ছিল ।

চাকরির ভাইভা

রেলের চাকরির ভাইভা হচ্ছে ।
অফিসার : আচ্ছা যদি দেখেন কোন ট্রেন দূর্ঘটনায় পড়ছে ,তাহলে কি
করবেন ।
প্রার্থী : একটা লাল পতাকা ধরব ।
অফিসার : যদি লাল পতাকা না থাকে ।
প্রার্থী : তাহলে লাল কাপড় ধরব ।
অফিসার : যডি লাল কাপড় না থাকে ।
প্রার্থী : তাহলে আমার বোনকে ডেকে আনবো.।
অফিসার : কেন ?
প্রার্থী : ওর খুব ইচ্ছা একটা ট্রেন দূর্ঘটনা দেখার ।

পশু চিকিৎসক

বিখ্যাত এক পশু চিকিৎসক । তার নাম যশ ভালই তবে একটাই সমস্যা ।
অপারেশনের পর তিনি পশুর পেটে গজ, ব্যান্ডেজ , কাচি ইত্যাদি রেখে আসেন ।
একদিন তিনি হাতির পেট অপারেশন করলেন । অপারেশনের পর তাকে খোশ
মেজাজে দেখে সহকর্মি তাকে বললেন ' কি ব্যাপার আজ এত খুশি কেন ? '
ডাক্তার : আজকে কোন কিছুই ফেলে আসিনি , এ জন্যেই...।

কিছুক্ষন পর দেখা গেল ডাক্তার তার কম্পাউন্ডারকে ডাকছেন..।
রফিক ..।এই রফিক..গেলো কই ব্যাটা ...

স্বামীর জ্বর

স্বামীর জ্বর । থার্মোমিটারে জ্বর মাপার সময় স্ত্রী ভুলে ১০২ ডিগ্রী
এর বদলে পড়লো ১২০ ডিগ্রী । ফোন করল ডাক্তার কে
হ্যালো , ডাক্তার সাহেব আমার স্বামীর খুব জ্বর । প্রায় ১২০ ডিগ্রী ।
ডাক্তার : তাহলে আর আমাকে খবর দিয়ে লাভ নেই বরং ফায়ার
বিগ্রেডে খবর দিন.....।

সবচেয়ে অলস

শিক্ষক এসে ছাত্রদের বললেন ' তোমাদের মধ্যে যে সবচেয়ে অলস
তাকে আজ ৫০০ টাকা পুরষ্কার দিব ।
ছাত্রদের প্রায় সবাই হাত তুলল একজন বাদে.....।
কি ব্যাপার তুমি হাত তুলোনি যে..
ছাত্র : স্যার হাত তুলতে কষ্ট লাগে.....।

আলিবাবা আর চল্লিশ চোর

সন্তানসম্ভবা এক মহিলার পাশে বসে তার দুই বোন গল্প করছে ।

বড় বোন : জানিস আমার যেদিন বাচ্চা হবে তার আগের দিন আমি একটা সিনেমা দেখেছিলাম ।নাম ছিল রাম - লক্ষণ ।পরেরদিন আমার যমজ বাচ্চা হয়। তাই ওদের নাম রাখি রাম - লক্ষণ ।

মেঝ বোন : আমারওতো প্রায় একই ঘটনা ।আমি আগের দিন দেখেছিলাম পদ্মা - মেঘনা-যমুনা। আমার পরদিন তিনটি বাচ্চা হয়। তাই ওদের নাম রাখি পদ্মা - মেঘনা - যমুনা।

বোনদের গল্প শুনে হঠাৎ চমকে উঠে ছোট বোন ।

ছোট বোন : আপা আমার কি হবে?
বোন :কেন ?
ছোট বোন : আমি গতকাল দেখেছি
' আলিবাবা আর চল্লিশ চোর ।

একতলা ও নয়তলা

একতলা ও নয়তলা উপর থেকে নিচে পড়ে যাওয়ার পাথক্য ।
একতলা থেকে পড়লে আওয়াজ : ধুপ.............আ আ
নয়তলা থেকে পড়লে আওয়াজ : আ আ আ...........ধুপ

চোখ বন্ধ

মোটর সাইকেলে চড়ে দুই বন্ধু যাচ্ছে । পেছনে বসে থাকা বন্ধু বলল
' দোস্ত একটু আস্তে চালা , ভয় লাগছেতো ।'
অপর বন্ধু : আরে ব্যাটা , ভয় লাগলে আমার মত চোখ বন্ধ করে রাখ ।

ছোটদের কি বাচ্চা হয় ?

ছোট দুটো ছেলেমেয়ে স্কুলের ম্যাডামের কাছে গেল ।
ছেলে : আচ্ছা ম্যাডাম ছোটদের কি বাচ্চা হয় ?
ম্যাডাম : নাতো ।
ছেলেটি এবার মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলল
' বলেছিলাম না ভয়ের কিছু নাই ।'

ইনকামিং ফ্রী

কলগার্লের সাথে সেক্স করার পর-
ছেলে, “সেক্স করলে দুজনেই মজা পায়, তাহলে ছেলেই কেন টাকা দিবে” :((
কলগার্ল, “ গাধা,তুমি জানো না- আউট গোয়িঙ্গের উপরই বিল হয়,ইনকামিং ফ্রী’

পুরুষ কুকুর

বউ, “ বইয়ে পড়েছি একটী পুরুষ কুকুর সারা বছর কমপক্ষে ৩০০ বার সেক্স করে,আর তুমি ১০০ বারও করো না” (গররররর)
স্বামী, “ একই কুকুর একই মেয়ে কুকুরের সাথে ৩০০ বার করে এইডা কোন বইয়ে লেখা আছে” (গররররর) মুহাহা

বাসর রাতে

বাসর রাতে বউয়ের সাথে সহবাসের সময় বউ ব্যাথায় চিৎকার করে ওঠলো।স্বামী বেচারা বলল, “ ১০ পর্যন্ত গুনতে থাকো,ব্যাথা না কমলে বাদ দিব”
স্ত্রী, “ ১,২,.......৩,৪,৫......৬,৭,৮,........৯,,৯,৮,৭,৬,৫,৪,৩,২,১.......২,৩,৪.....”

কুমারিত্ব বিসর্জনকারিনী

বিছানায় এক রাউন্ড প্রেম পর্বের পর সদ্য কুমারিত্ব বিসর্জনকারিনী প্রেমিকা চিন্তা করছে, “ ঢুকলো ৭ ইঞ্চি,বেরুলো ৩ ইঞ্চি,বাকী ৪ ইঞ্চি কি ভিতরেই থেকে গেল???” আআআ

আমার বউই ভালো

২ পুরুষের পতিতালয় থেকে ফিরে এসে আলাপচারিত-
১ম জনঃ আমার বউই ভালো।
২য় জনঃ ঠিক বলেছো,তোমার বউ আরো ভালো।

রক্ত পরীক্ষা

রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে (রক্ত বন্ধের জন্য)।
তা দেখে আবুলের খুশীতে লম্ফ দেয়া শুরু।
নার্সঃ কি হইছে,এত খুশী কেন?
আবুলঃ পরেরটা ইউরিন টেস্ট !! তাই !!

ছেলেঃমেয়ে

মেয়েঃ উফ ! খুব টাইট!!
ছেলেঃ চিন্তা করো না,আমি ধীরে ধীরে দিচ্ছি।
মেয়েঃ আর না,বের করো।
ছেলেঃ পারছি না বের করতে,আটকিয়ে গেছে !!
মেয়েঃ ব্যাথা পাচ্ছি!!
ছেলেঃ কেটে বের করছি।
মেয়েঃ এখন কি হবে ????

ছেলেঃ কি আর হবে, আরেকটি হীরের আংটি কিনে দিবো।

পেন্টের ভিতর থাকে

গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা যা পেন্টের ভিতর থাকে এবং মেয়েরা খুব পছন্দ করে।
জিনিষটা কি? বলেন দেখি-
?
?
?
চিন্তাটা সবসময় খারাপ দিকে থাকে কেন ?? আরে মিয়া উত্তর- ১০০০ টাকার নোট।

বাবা,আমি কিভাবে জন্মেছি

বাবা,আমি কিভাবে জন্মেছি?”ছেলের প্রশ্ন,
বাবা, “ তোমার আম্মা আর আমি ইয়াহুতে পরিচিত হয়েছি।আমরা ই-মেইলের মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার করি।এরপর সাইবার ক্যাফেতে দেখা করি।তোমার আম্মা ওখানে আমার হার্ড ডিস্ক স্লটে ঢুকাতে বলে,যে মুহুর্তে আমি আপলোড করবো ঠিক তখনই মনে পড়লো আমাদের কারো ফায়ার ওয়াল ইন্সটল করা নাই,ততক্ষনে ডিলিট চাপার সময়ও শেষ। ৯ মাস পর একটা পপ আপ আসে,ওটা তুমি”

ডিভোর্স এক মহিলা

এক লোক ডিভোর্স এক মহিলাকে বিয়ে করেছে।
বিয়ের পরদিন তার বন্ধু তাকে জিগাইলো-সেকেন্ড হ্যান্ড বউ কেমন।
উত্তর- খারাপ না,প্রথম ৩ ইঞ্চির পড় ব্র্যান্ড নিউ। ভালুবাসা ভালুবাসা

মাত্র ৫ ইঞ্চি”

প্রবাসে এক মেয়ে প্রেম করে বিয়ে করেছে এয়া পা ওয়ালা মানুশকে। কিছুদিন পর মাকে জানালো sms করে, “My husband only has ONE FOOT”
মা রিপ্লাই দিলো, “ তুমি ভাগ্যবতি!! তোমার আব্বার মাত্র ৫ ইঞ্চি”

এক বাচ্চা ছেলে

এক বাচ্চা ছেলে এক কলগার্লকে প্রশ্ন করলো, “আপনার এত টাকা,গাড়ী আছে,আপনি কি ব্যাবসা করেন?”
কলগার্ল কিছুক্ষন ভেবে বলল, আমার HOLE SALE এর ব্যাবসা আছে”

দুই বান্ধবীর কথোপকথন

দুই বান্ধবীর কথোপকথন
১ম জন- এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি
২য় জন- কেমনে ?
১ম জন-ওর কাভহ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে সেন্ডেলের ফাকে লুকিয়ে রেখেছিলাম,আর গাধা আমার ব্রার মধ্যে আধা ঘন্টায়ও খুজে পায় নাই ক্লুজাপ ইস্মাইল ক্লুজাপ ইস্মাইল

স্বামী -স্ত্রী

স্বামী(বাসর রাতে)- তুমি কি কখনো সেক্স মুভি দেখেছো ?
স্ত্রী - একবার দেখেছি
স্বামী - এখন আমরা তাই করব,যা ঐ মুভিতে হয়েছে।
স্ত্রী(চিন্তা করে)- তাইলে বাকী দুজন কই থেকে আনবে আআআ

প্রতিধ্বনি

পতিতা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ আমার গর্ত অনেক বড়,অপারেশন করে ছোট করতে হবে” ডাক্তার পরীক্ষা করতে গিয়ে গড...........গড...........গড বলতে লাগলো।পতিতা ভয় পেয়ে বলল( না জানি তার কি হয়েছে), “ তুমি বার বার গড বলছো কেন” আআআ
ডাক্তার বলল, “ আমি একবারই বলেছি, বাকি গুলো প্রতিধ্বনি” :ওয়াক

স্তন

এক স্তন আরেক স্তনকে বলে, “ লড়াই হয় নীচে ,আর পাকড়াও হই আমরা”

মল্লিকা সেরাওয়াতের

মল্লিকা সেরাওয়াতের মৃত্যুর পর কবরে কি লেখা হবে ??
উত্তর-হায় কপাল !! প্রথমবার একা শুয়ে পড়অতে হলো

দাদুভাই

দাদুভাই গেছে একটা ভায়েগ্রা কিনতে। দোকানদার বলল, “ দাদু একটা কেন আরও নেন”
দাদুভাই, “ আমার এতটুকু খাড়া করতে হবে ,যাতে পেশাব করতে গেলে স্যান্ডেলে না পড়ে"