Monday, December 12, 2011

Slide show begins.

When a girl closes her eyes,
she sees the picture of that
boy whom she loves.
But,
when a boy does the
same..
Slide show begins.

"FUCKED"

WIFE: Be Gentle please Its
My 1st time on BED
HUSBAND: What..! But you
have been"Divorced Thrice"
WIFE: Yes...!
My 1st Husband was
a"Philosoph er"He only
talked about it...
2nd was"Gynecolog ist"He
just kept looking at it...!
3rd was"Engineer" He
needed a year to design a
new way to do it...!
AND YOU are a"Politicia
n"so this time
I know I am going to
be"FU-KED"Like My Country

ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম!!!

এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো
তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল,
পরীক্ষা-নি রীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল
যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ
পান করতে হবে!!!!!!! !!!!!!!
রোগী তো পড়ল মহা বিপদে
চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ
করা যায়
শেষমেষ
পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে,যার
দুধ পান করবেন
তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান
শুরু করল।
আস্তে আস্তে মহিলার যৌন
আবেগবেড়ে গেল
একসময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু
ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই
দুধের বোটা থেকেমুখ উঠিয়ে লোকটা বলল
- আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে?
ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম!!!

মাফ চাইতে চলে আসত

আরাম খান এর ডিভোর্সি বউ রে উকিল কইল তালাক এর সময় আপনার বাচ্ছা আছিল এক আর এখন তিন । বেপার কি ?
বউ এর উত্তরঃ ও আবার মাঝে মাঝে মাফ চাইতে চলে আসত যে :p .

সিংহ সিংহীকে kiss করতে চাচ্ছিলো..

সিংহ সিংহীকে kiss করতে চাচ্ছিলো...
সিংহী আশেপাশে ভাল করে দেখে নিচ্ছে ,
সিংহ বললো , কি খুজতেছো ?
সিংহী বললো , দেখতেছি ! Discovary chnl এর কোনো camera আছে কিনা , সালারা আমাগো কোনো privacy ই রাখে নাই ...

প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—

প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান

দুই বৌ ভালো

আপনারা যদি ১টি বৌ থাকে তাহলে তারা আপনার সাথে ঝগড়া করবে ।
আর
আপনার যদি ২টি বৌ থাকে তাহলে তারা আপনার জন্য ঝগড়া করবে ।
এক বৌয়ের চেয়ে কি দুই বৌ ভালো নয়.....

আকবরের জীবনকাল

শিক্ষক: বল, আকবরের জীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত?

ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।

শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা---আকবর (১৫৪২-১৬০৫)

ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার

এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণমেয়ের প্রেম হয়ে গেল

এক কৃপণ ছেলের সাথে এক কৃপণমেয়ের প্রেম হয়ে গেল
মেয়েঃযখন বাবা ঘুমিয়ে যাবেআমি রাস্তাতে একটা টাকার কয়েন ফেলব তুমি শব্দ শুনে ভিতরে চলে আসবা
কিন্তু ছেলে কয়েন ফেলার এক ঘণ্টা পর আসলো
মেয়েঃএত দেরি করলা কেন??
ছেলেঃআরে আমি কয়েন টা খুজতাছিলাম
মেয়েঃআরে পাগল আমি তো ওইটা সুতা বাইন্ধা ফেলছিলাম পড়েআবার উঠাইয়া নিছি।

আমি অপেক্ষায় আছি।

দুই কুত্তা গ্রামে খাবার কমে যাওয়া শহরে আসছে। এসে একটা গেছে উত্তরে একটা দক্ষিণে। একমাস পর দুইটার দেখা। উত্তরেরটা অনেক মোটাতাজা হয়ে গেছে কিন্তু দক্ষিণেরটা আরও শুকায়ে গেছে। তো উত্তরেরটা দক্ষিণেরটারে কইছে, তুমি উত্তরে চলে আস, উত্তরে অনেক খাবার, তুমি অনেক মোটা হয়ে যাবে।

: না
: কেন?
: আমি অপেক্ষায় আছি।
: কিসের অপেক্ষা?
: আছে বলা যাবে না।

একমাস পর আবার তাদের দেখা। এইবার দক্ষিনেরটা আরও শুকায়ে গেছে। কিন্তু তারপরও সে উত্তরে যাবে না। শুধু বলে সে অপেক্ষায় আছে।

আরও একমাস পর তাদের আবারও দেখা। দক্ষিণেরটার অবস্থা এইবার মরমর। তো উত্তরের জন কইছে হয় এইবার তুমি আমার সাথে আসবা না হয় কইবা তুমি কিসের অপেক্ষায় আছো।
: তাইলে শুনো। ঐ যে সাদা বাড়িটা দেখ। ঐখানে একটা নতুন বৌ আসছে। সে রান্না খুব একটা পারে না। একদিন তরকারিতে লবন বেশী দিয়া ফেলছিল। তখন জামাইডা কইছে আর একদিন যদি তরকারিতে লবন বেশী হয় তরে আমি কুত্তা দিয়া চাটামু। আমি অপেক্ষায় আছি আবার কবে তরকারিতে লবন বেশী হবে।

এক দুষ্ট পাদ্রী খুব অসুখী ছিলো|

এক দুষ্ট পাদ্রী খুব অসুখী ছিলো|

কারণ তার বয়স অনুযায়ী যেমন হওয়ার কথা লিঙ্গ তার তুলনায় খুবই ছোটো…!!

এই জিনিস নিয়ে খেলা করে তার বউ শান্তি পায় না । তাই বেচারার পারিবারিক জীবনে শান্তি নাই, অশান্তি আর অশান্তি…!!

তাই পাদ্রী পার্থনায় মগ্ন হলো ……

সে তার দেবতার কাছে বর প্রার্থনা করলো “হে দেবতা তুমি আমাকে ১০০০ লিঙ্গের সমান শক্তিশালী ধনবান কর …!!”

পাদ্রীর পার্থনায় খুশী হইয়া দেবতা তার প্রার্থনা কবুল করলো…!!

… কিন্তু দেবতা তার কথা বুঝতে ভুল করলো মনে করলো যে, সাধু তার কাছে ১০০০ লিঙ্গ চাইছে…!!

একদিন সে দেখলো তার ধূতির ভিতর ঐ জায়গা থেকে একের পর এক লিঙ্গ গজাইতাছে…!!

পাদ্রী কিছুই বুঝতে পারলো না…!! ভয়ে পাদ্রী দৌড় দিলো…!!

এমন সময় পাদ্রী দেখে আকাশ কালো হইয়া গেছে আর গোল গোল অনেকগুলো বল তার দিকে ছুটে আসতেছে…!!

সে আর তার দেবতাকে জিজ্ঞেস করলোঃ হে দেবতা…!! ঐ গোল গোল জিনিসগুলা কি যা আমার দিকে ছুটে আসতাছে ???…!!



দেবতা উত্তর দিলোঃ এক হাজার লিঙ্গ নিছো….. তার দুই হাজার বিচি আর ঘন কালো গুপ্তকেশ নিবা না…

একবার দেবতা

একবার দেবতা ঠিক করলেন,স্বর্গে সেসব পুরুষ ঢুকবে তাদের ২টা লাইন হবে|

এক লাইনে ঢুকবে যারা পৃথিবীতে স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত হয়েছে তারা|

আর আরেক লাইনে যারা হয়নি তারা ঢুকবে|

আর মহিলারা সরাসরি ঢুকবে|

প্রথম লাইনে দেখা গেলো মাইলের পর মাইল লম্বা লাইন|

আর দ্বিতীয় লাইনে দেখা গেলো মাত্র ১জন|

দেবতা দেখে বললেন প্রথম লাইনের পুরুষদের বললেন, ”তোমাদের লজ্জা পাওয়া উচিত!তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের দ্বারা অত্যাচারিত
হয়েছ;আর ওই লাইনে দেখ একজন পুরুষ সে বাঘের মত দাড়িয়ে আছে;আমি তার জন্য গর্বিত।
ব্যাটা, তুমি বল কিভাবে তুমি এই লাইনে দাঁড়াতে পারলে”

উত্তরে সেই পুরুষ জবাব দিল, “আমি জানি না;আমার স্ত্রী আমাকে এই
লাইনে দাঁড়াতে বলেছে;আমি দাঁড়িয়েছি

মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন,

মা তার ছেলেকে ঘুম থেকে উঠানোর চেষ্টা করছেন, "এই খোকা, উঠ। তাড়াতাড়ি উঠে পড়। তোর স্কুলের টাইম হয়ে যাচ্ছে তো!"

একটা বিশাল হাই তুলে ছেলে জড়ানো গলায় বলল, "বিরক্ত করো না, মা। আজ স্কুলে যাবো না।"

মা বললেন, "এভাবে অকারণে প্রতিদিন স্কুলে যাবো না বললে তো হবে না। কেন স্কুলে যাবি না, তার অন্তত দুইটা কারণ দেখা।"

ছেলে : "ঠিক আছে। কারণ দেখাচ্ছি। প্রথম কারণ, কোন ছাত্রছাত্রী আমাকে পছন্দ করে না। আর দ্বিতীয় কারণ, কোন শিক্ষক-শিক্ষিকাও আমাকে পছন্দ করে না।"

মা : "এটা কোন জোরালো কারণ হল না। এইসব বলে স্কুল ফাঁকি দিতে পারবি না।"

ছেলে : "আচ্ছা! তাহলে তুমি আমাকে দুইটা কারণ দেখাও আমার কেন স্কুলে যাওয়া উচিত?"

মা : ঠিক আছে, বলছি।
প্রথম কারণ, তুই এখন আর কচি খোকা না। তোর বয়স পঞ্চাশ বছর।
আর দ্বিতীয় কারণ, তুই হচ্ছিস স্কুলের হেডমাস্টার। তুই না গেলে স্কুল চলবে কি করে?

টিভি টার দাম কত?

নোয়াখালীর এক লোক electronics এর দোকানে যেয়ে দোকানদারকে জিজ্ঞাস করলো ,

: ভাই, এই টিভি টার দাম কত?

দোকানদার : আমি নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচিনা ।

কিছুক্ষন পর সে অন্য জামা পরে ঐ দোকানে যেয়ে চিটাগাং এর ভাষায় বলল ,

: ভাই, এই টিভি টার দাম কত?

দোকানদার আবার বলল ,আমি নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচিনা।

কিছুক্ষন পর লোকটা আবার বেশ বদল করে এবার সিলেটী ভাষায় একই কথা বললে দোকানদার বেশ বিরক্তির সাথে আবার না করলে এবার লোকটি বেশ রাগের সাথে বলল ,

ঃ কেন? নোয়াখালীর লোকের কাছে টিভি বেচবেন না কেন?

“মাইক্রো ওভেন কে টিভি বলা একমাত্র নোয়াখালীর লোকের দ্বারাই সম্ভব” দোকানদারের জবাব ।

তিন বন্ধু জগলু, মজনু, বজলু

তিন বন্ধু জগলু, মজনু, বজলু সমুদ্র অভিযানে গিয়ে এমন একটা দ্বীপে এসে হাজির হলো যেই দ্বীপটা মূলত জংলী ক্যানিবেল (মানুষখেকো)-দের আস্তানা!

বিনা ভিসায় তাঁদের এলাকায় প্রবেশের অপরাধে জংলীরা তিনজনকে ধরে নিয়ে গেল তাদের রাজার কাছে।

ক্যানিবেলদের রাজা ছিলেন রসিক লোক।

তিনি তিনজনকেই উনুনে চড়ানোর নির্দেশ দিলেন। তবে মুক্তি পেতে পারে এক শর্তে! রাজার ‘ইয়ে’ ৮ ইঞ্চি! এখন জগলু, মজনু, বজলু , তিনজনের ইয়ের… দৈর্ঘ্যের সমষ্টি ৮ ইঞ্চি বা ততোধিক হলে তবেই মুক্তি। অন্যথায় সোজা উনুনে! বজলু তো শুনেই ভ্যা করে কেঁদে ফেললো!কিছু করার নাই। রাজার হুকুম! প্রথমে জগলুর প্যান্ট খোলা হলো… পাওয়া গেলো ৪ ইঞ্চি! তারপর মজনুর প্যান্ট খোলা হলো… পাওয়া গেলো ৩ ইঞ্চি! এবার বজলুর পালা… প্যান্ট খুলে পাওয়া গেলো ১ ইঞ্চি! উফ! বাঁচা গেলো! সমষ্টি কাটায় কাটায় ৮ ইঞ্চি! রাজার জবান নড়চড় হবার নয়… মুক্তি পেল তিন জন!ফেরার পথে জগলু বলল, ”আজ বড় বাঁচা বেঁচে গেছি। ইস্ আমারটা যদি ৪ ইঞ্চি না হতো… আজ এখন তিনজনকেই উনুনে থাকতে হতো!” মজনু বললো, ”তুমি শুধু নিজেরটাই দেখলে। আমারটা ৩ ইঞ্চি না হলে আজ কী হতো বলো তো?!” তখন বজলু বললো, “আমি ভাবছি অন্য কথা। আজ আমাদের অবস্থাটা কী হইতো… যদি আমারটা না দাঁড়াইতো?!… ভাগ্যিস আজ আমারটা সময়মত দাঁড়াইছিলো!

আদালতে বিচার চলছিলো।

আদালতে বিচার চলছিলো।

আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, সে একটি মেয়েকে অশ্লীল প্রস্তাব জানিয়েছে। মেয়েটিকে যখন বলা হলো আসামী তাকে কি প্রস্তাব দিয়েছিলো, সবার সামনে সে কথা বলতে মেয়েটি ভীষণ লজ্জা পেলো। আসামীর প্রস্তাবটা সে এক টুকরো কাগজে লিখে দিলো।

জজ সাহেব কাগজটা পড়ে তা জুরীদের কাছে পাঠিয়ে দিলেন। জুরীর প্রত্যেকে একে একে কাগজটা পড়ে সেটা পাশের জনকে বাড়িয়ে দিচ্ছিলেন। জুরীদের মধ্যে একজন সুন্দরী মহিলাও ছিলেন। কাগজটা পড়ে পাশের জনকে দিতে গিয়ে তিনি দেখলেন, পাশের ভদ্রলোক ঝিমোচ্ছেন। তাঁকে মৃদু খোঁচা দিয়ে জাগিয়ে কাগজটা তাঁর হাতে গুঁজে দিলেন।

ভদ্রলোক কাগজটা পড়ার পর মহিলা সদস্যার দিকে তাকিয়ে মৃদু হাসলেন, ঘাড় নেড়ে সম্মতি জানালেন। তারপর কাগজটা পকেটে রেখে হাসি মুখে বসে রইলেন।

কারণ কাগজে লেখা ছিলো



“আমার সাথে বিছানায় যাবেন ?

চাইনিজ খাবার

এক লোক একটা অভিজাত রেষ্টুরেন্টে ঢুকে দেখল তিনটা দরজা
১ম দরজায় লিখা: চাইনিজ খাবার
২য় দরজায় লিখা: বাঙালী খাবার
৩য় দরজায় লিখা: ইংরেজ খাবার

লোকটি তার পছন্দ অনুযায়ী চাইনিজ খাবারের দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: বাড়ি নিয়া খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: হোটেলে খাইবেন

লোকটি হোটেলে খেতে চেয়েছিল তাই হোটেলে খাইবেন লিখা দরজায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লেখা: এসি
২য় দরজায় লেখা: নন এসি

লোকটি এসি রুমে খেতে চেয়েছিল তাই সে এসি লিখা দরজাটায় ঢুকলে সেখানে আরো দুটি দরজা দেখতে পেলেন
১ম দরজায় লিখা: ক্যাশ খাইবেন
২য় দরজায় লিখা: বাকি খাইবেন

লোকটি ভাবল বাকি খেলেই ভাল হয় তাই সে বাকি খাবেন দরজা টা খুলে বেরোতেই সে নিজকে রাস্তার মধ্যে পেল।

পাশের বাসার লাকি

পাশের বাসার লাকিপোশাকে আশাকে আধুনিকা (?) হওয়ায়
বক্ষের কিয়দংশ দৃষ্টি সীমার ভিতরে চলে আসে।এই নিয়ে তার সাথে প্রায়ই আমার
ঠাট্টা মশকারি হয়।

তো একদিন আমার বউ চা রান্না করে লাকিকে চা খেতে ডাকল ।
(‘চা রান্না’ এই শব্দটা আমার ৩ বছরের ছেলের আবিস্কার)।আমি, লাকি
ফ্লোরে বসে চা খাচ্ছি, দৃষ্টি সীমার ভিতরে চলে আসা বস্তুটা দৃষ্টি সীমার ভিতরেই আছে ।
আমি ও দিকে না তাকিয়ে বললাম, লাকির দুধ গুলি ফাইন।
আমার বউয়ের সামনে এ ধরনের কথা বলায় সে বেশ বিব্রত হয়ে বুকে ওড়না টানছে ,
আর আমার বউয়ের মুখ অন্ধকার।ঝড়ের পূর্বাভাস ।
ভুল বুজতে পেরে আমিও বেশ বিব্রত।আমি কিন্তু সেই অর্থে কথাটা বলিনি।

লাকিকে বললাম তুমি যা বুজেছ আমি কিন্তু তা বলিনি।
তোমার সাহেব যে গতকাল ৫ কিলো ওজনের Nido milk powder পাঠাল,
সেখান থেকে সকালে তুমি আমাদের বাসায় এক বয়াম দিয়ে গেলে না?
ঐ গুলি দিয়েই চা বানানো হয়েছে।
ঐ দুধ গুলি দিয়ে চা বানানোয় চা খুব ভাল হয়েছে তাই বলেছি
‘তোমার দুধ গুলি-----------।’

চাইনিজ লোক

১ বার ১ চাইনিজ লোক ১ পতিতা ভাড়া করলো।
১ম বার সে পতিতার সাথে মিলিত হলো।
তারপর ডাইভ দিয়ে খাটের নীচে ঢুকেই বের হয়ে গেল।
এরপরে বড় করে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার পতিতার সাথে শুরু করে দিলো।
পতিতা খানিকটা অবাক !:-*
এত তাড়াতাড়ি স্ট্যামিনা ব্যাক !
এবার কাজ শেষ হবার পরে ঐ চাইনিজ লোক আবার ভাইভ দিয়ে খাটের নীচে চলে গেল, নীচ থেকে বের হয়ে ১ টা নিঃশ্বাসনিয়ে আবার নতুন উদ্যমে শুরু করে দিলো কাজ।
এভাবে ৩ বার ১ই ঘটনা ঘটার পরে পতিতা তো বিশাল অবাক। চাইনিজ লোকের এত স্ট্যামিনা !
কিন্তু মানুষ তো। এত অমানুষিক ক্ষমতা তো থাকার কথা না!
এবার কাজ শেষ হওয়ার পরে চাইনিজ লোকটা ডাইভ দি্যে খাটের নীচে ঢোকার আগেই পতিতা ডাইভ দিয়ে খাতের নীচে ঢুকে পড়ল।
ঢুকে কি দেখে জানেন???









ঢুকে দেখে খাটের নীচে ৫ টা চাইনিজ লোক শুয়ে আছে ..

i will eat that pussy ( !! )

শিক্ষক ও ছাত্রের কথোপকথন…………..

শিক্ষক : এই ছেলে , তুমি স্কুলে বিড়াল এনেছো কেনো?





ছাত্রঃ স্যার, আজ সকালে স্কুলে আসার সময় শুনলাম আমার বাবা খালামনিকে বলছে- i will eat that pussy ( !! ) when my son will go to school.
আমি আমার বিড়ালটাকে খুব ভালবাসি! তাই আমি ভয়ে বিড়াল টা সাথে করে নিয়ে এসেছি যেন বাবা ওকে না খুঁজে পায়!

বিয়ের ৬ মাস পরে

বিয়ের ৬ মাস পরে সখিনা তার মাকে ফোন করে বলছে . . .
সখিনাঃ মা, তুমি আমার বিয়েতে যে খাট দিয়েছিলে সেটা অনেক ছোট হয়!!
মাঃ কি!! এই কথা তুই এখন কইতাসোস? আগে বললে তো সেটা বদল কইরা নিয়া আসতাম!!
সখিনাঃ আসলে কি করবো মা, এতদিন তো পা সোজা করার সুযোগ পাই নাই!! এখন পাইছি, তাই এখন বুঝতে পারছি

কনডম বিক্রি

যদি বাংলাদেশের সব বড় বড় ফোন
কোম্পানী গুলো কনডম বিক্রি শুরু করে,তাহলে তাদের
বিজ্ঞাপন কেমন হতো--

Grameenphone Condom-"দূরত্ব যতই
হোক,কাছে থাকুন"
Robi Condom-"জ্বলে উঠুন যৌন শক্তিতে"
Banglalink Condom-"সর্বনিম্ন সাশ্রয়ী রেটের
কনডম"
Citycell Condom-"এমন অনেক কিছুই সম্ভব
যা আগে কেউ ভাবেনি"
Teletalk Condom-"আমাদের কনডম"
Airtel Condom-"(কেমনে বলি কিসের টানে), পাশে আনে"

Sunday, December 11, 2011

এক মহিলা উকিল

আদালতে এক মহিলা উকিল: ইউর অনার আপনি এইকু এই ছেলেটার চেহারা দেখেন কি মাসুম চেহারা তার, তাছাড়া তার বয়স মাত্র ১২ বছর, দেখুন তার লিঙ্গ টা (প‌্যান্টের চেইন খুলে হাতে ধরে) এই বাচ্চা কি ধর্ষন করতে পারে?
বাচ্চা: আপা বেশি নাইরেন না কেস হাইরা যাইবেন

বলেন তো আমি কি ধরেছি?

এক অনুষ্ঠানে এক জোকার এসেছে লোক হাসানোর জন্য। সে তার প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে সবাইকে জিজ্ঞেস করল, বলেন তো আমি কি ধরেছি?
সবার মাঝে ছি ছি পড়ে গেল।
জোকার তখন পকেট থেকে একটা কলম বের করে দেখালো, আপনাদের ধারণা ঠিক না। আমি এই কলম ধরে ছিলাম।
তারপর সে আবার পকেটে হাত ঢুকালো। বলল, বলেন তো এইবারে আমি কি ধরেছি?
একেক জন একেক কথা বলা শুরু করল। কেউ বলল মানিব্যাগ, কেউ চাবি, কেউ মোবাইল।
জোকার তার খালি হাত পকেট থেকে বের করল। বলল, হয় নি। এবারে আপনারা প্রথমে যা ধরার কথা ভেবেছিলেন সেটাই ধরেছি।

পরশ মারা গেছে?

অফিস থেকে ফেরার সময় রেললাইনের পাশে অনেক লোকের জটলা দেখে উকি দেন, সাব্বির ভাই। দেখেন ট্রেনের নীচে পড়ে একটি লোক মারা গেছে এবং তার চেহারা ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। চেনাই যাচ্ছেনা। কেবল ১১ ইঞ্চি লম্বা পুরুষাংটি একদম অক্ষত আছে। সবাই বলছে এটা দিয়েতো আর লোক চেনা যাবেনা।
সাব্বির ভাই মন খারাপ করে বাসায় ফিরে বউকে বলেছেন, জানো একটা এক্সিডেন্ট দেখলাম ঐ নাখালপাড়া রেললাইনের ওখানে।
ভাবী বললো কি হয়েছে, কিভাবে হয়েছে? সাব্বির ভাই বললো, দুঘটনার শিকার লোকটিকে কেউ চিনতেই পারছেনা, সব ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে। কিন্তু লোকটির ১১ ইঞ্চি লিংগটা অক্ষত আছে। এই কথা শুনা মাত্র, ভাবী চিৎকার করে বললো, হায় আল্লাহ ! পরশ মারা গেছে?

আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।

মিস্টার অ্যান্ড মিসেস চৌধুরী পার্টিতে গেলেন, বাসা সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে গেলেন কাজের ছেলে জুম্মনকে। পার্টিতে ঘন্টাখানেক কাটিয়ে বিরক্ত হয়ে মিসেস চৌধুরী ফিরে এলেন, মিস্টার চৌধুরী রয়ে গেলেন সামাজিকতার খাতিরে।
বাসায় ফিরে এসে মিসেস চৌধুরী জুম্মনকে খুঁজে পেলেন ডাইনিং রুমে। তিনি খানিকক্ষণ উসখুস করে জুম্মনকে ডেকে নিয়ে গেলেন নিজের বেডরুমে।
‘জুম্মন, আমার শাড়িটা খোল।’ হুকুম করলেন তিনি।
জুম্মন কোন কথা না বলে হুকুম তামিল করলো।
‘এবার আমার ব্লাউজ আর ব্রা খোল।’ বললেন মিসেস চৌধুরী।
জুম্মন সেটাও পালন করলো।
এবার মিসেস চৌধুরী নিচু গলায় বললেন, ‘আমার পেটিকোটটা খোল জুম্মন।’
জুম্মন খুললো।
মিসেস চৌধুরী জুম্মনের চোখে চোখ রেখে বললেন, ‘আর কোনদিন যদি দেখি আমার জামাকাপড় গায়ে দিয়ে বসে আছিস, কানে ধরে বাসা থেকে বের করে দেবো।’

বাবা আর টিনা আন্টি

সংসারে অনেক ঘটনাই ঘটে যেখানে ছোটদের না টেনে আনাই ভালো। তাতে হিতে বিপরীত হতে পারে। নিজেদের মান সম্মানও ভেসে যেতে পারে। দেখুনঃ
শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি আজ স্কুলে না গিয়ে পালিয়ে তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে রুমে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো...............।”
এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন, কি হয়েছে?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল্ বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”
বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো ................।”

গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো

পৃথিবীতে কত রকম সাংঘাতিক ঘটনাই ঘটে। কিন্তু কোনটিই আমাদের নিজ জীবনের চাইতে কি সাংঘাতিক হতে পারে? না, হতে পারেনা। তাহলে বলা যায় আরও সাংঘাতিক হতে পারতো যদি আমার/আপনার জীবনের উপর দিয়ে যেতো। এমনি এক লোক রাকিব সাহেব, তাকে বলা হলো টুইন টাওয়ারের ঘটনা ও এতগুলো মৃত্যু। সে বলে, এর চাইতেও সাংঘাতিক হতে পারতো। সব সময়ই যেকোন দুঘটনার কথা বললেই সে শুধু বলে, এর চেয়েও সাংঘাতিক হতে পারতো। তো দেখুনঃ

চায়ের দোকানে আড্ডা হচ্ছে। এক লোক বললেন, ঘটনা শুনেছেন। গত রাতে আমাদের এলাকার মজনু সাহেব বাড়িতে ফিরে দেখেন, তার স্ত্রী তার এক বন্ধুর সঙ্গে শুয়ে আছেন। তিনি রাগ দমাতে না পেরে সঙ্গে সঙ্গে রিভলবার বের করে গুলি করে দু’জনকেই মেরে নিজেও আত্মহত্যা করলেন।
পাশে বসে থাকা রাকিব সাহেব বললেন, এটা তো তেমন কিছুই নয়, ঘটনা আরো সাংঘাতিক হতে পারত।
লোকটি বললেন, কি বলেন? এক সাথে ট্রিপল ট্রাজেডি, আর আপনি বলছেন কিছুই না, আরো সাংঘাতিক হতে পারত? তো এর চেয়ে আর কি সাংঘাতিক হতে পারত?
রাকিব সাহেবঃ গতকাল যদি সোমবার না হয়ে বৃহস্পতিবার হতো তাহলে ঐ গুলিটা আমাকে খেয়েই মরতে হতো।

আমি নিচে কিছু পড়িনা ।

সব সম্পর্ক সব সময় প্রীতিকর নাও হতে পারে। যেকোন সম্পর্কের ক্ষেত্রেই একটু ভাবনা থাকা উচিত। নৈতিক বা অনৈতিক যেকোন সম্পর্ক পাত্র-পাত্রীর কারণে বিব্রতকর হতে পারে। দেখুনঃ
আরশাদ আর বিদিশা একত্রে সংসার ধর্মো চালাইতেছেন। তাদের সংসার খুবই আনন্দের মধ্যেই চলছে। এমনি একদিনের ঘটনা।
বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টিখান পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। আরশাদের বুয়া বলিয়া কথা। সে ক্ষিপ্ত হইয়া আরশাদের কাছে ফরমাইলো “সাহেব ! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি ! সাহেব আপনি তো জানেন, আমি নিচে কিছু পড়িনা ।

খালাম্মা

রাজধানীতে দুপুরে বাসায় কেউ নেই। এক ভদ্র মহিলা কাপড় চোপড় খুলে গোসল করছেন। এমন সময় বাসার কলিং বেল বাজল। মহিলা ভাবলো, এমন দুপুর বেলায় কারও আসার কথা নয়। নিশ্চয় ফকির এসেছে। শরীর ভিজিয়েছি আবার কাপড় পড়বো? আচ্ছা কাপড় ছাড়াই লুকিং গ্লাস দিয়ে দেখি কে? যদি ফকির হয় তাহলে ভিতর থেকেই না করে দিবো ভিক্ষা দেওয়া যাবেনা। মহিলা দরজার ফুটা দিয়ে দেখেন, ফকির নয়, এসেছে পাশের বাসার অন্ধ ছেলে রাজু। মহিলা ভাবলেন, কাপড় গায়ে নেই, অন্ধ রাজুর সাথে দরজা খুলে কথা বললেও সমস্যা কি? ও তো আর দেখবেনা আমি ল্যাংটা। দরজা খুলে-
মহিলাঃ কি ব্যাপার রাজু তুমি এই দুপুর বেলায়, আবার তোমার হাতে মিষ্টিও দেখছি?
অন্ধ রাজুঃ জী খালাম্মা, এই মিষ্টিগুলো রাখেন, আম্মা পাঠিয়েছে।
মহিলাঃ কি কারনে মিষ্টি রাজু?
অন্ধ রাজুঃ খালাম্মা আমি আজ সকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি।

বাবার চরিত্র

শিক্ষক : চরিত্র বানতে চাও তো এখন থেকে সমস্ত মহিলাদের মা বলে ডাকা শুরু কর।
ছাত্র : তাতে আমার চরিত্র তো ঠিক থাকবে কিন্তু আমার বাবার চরিত্র ?????

মাঝরাত

মাঝরাত। রঙ্গীলা ভাইয়ের পাশের বাসায় মধ্য বয়সী স্বামী আর তার অনিন্দ্য সুন্দরী তরুনী স্ত্রী কথা বলছেন।
স্ত্রী: তুমি ভালবাসতে জানোনা।
স্বামী (রাগত স্বরে): আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তুমি এতদিন পরে বলছো আমি ভালোবাসতে জানিনা!! তবে আমাদের তিন বাচ্চাকে কি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করেছ?
স্ত্রী: ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করবো কেন? পাশের বাসার সূজা ভাইয়ের পেনড্রাইভ থেকে নিয়েছি।

মিষ্টিই লাগে”

রিপোর্টার ধর্ষিতা মেয়েকে প্রশ্ন করছে, “ ধর্ষনের সময় তোমার কেমন লাগছিলো?”
মেয়ে, “ মিষ্টি জোড় করে খাওয়ালে কি তিতা লাগে?? মিষ্টিই লাগে”

নাট না বল্টু

একজন অটোমোবাইল ম্যাকানিক্সের(যার ধ্যন-ধারনা একমাত্র ইঞ্জিন নিয়ে) ঘরে সন্তান এসেছে
তাই বউ তাকে sms পাঠালো-“ আপনার স্পেয়ার পার্টস এসে গেছে”
ম্যাকানিক্স ফিরতি sms পাঠালো, “ নাট না বল্টু”

প্যাকেজ

পড়াশুনা ভাল না বালকের জন্য একজন হোম টিউটর
রাখা হইছে। তো টিউটর ছিলেন মহিলা ---

টিউটর-- আচ্ছা তুমি তো অংক এ ভাল না , দেখি এক থেকে দশ পর্যন্ত বলতে পার কিনা ? যদি বলতে পর তাহলে আমি তোমার দু গালে দুটো উম্ম উম্ম চুমু দিব ।

ছাত্র -- ঠিক আছে ,আর এক থেকে একশ পর্যন্ত বলতে পারি তাহলে কী প্যাকেজ আছে ????????

প্রচণ্ড অলস এক লোক

প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি ! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?

সকালের প্রার্থনা শেষে

সকালের প্রার্থনা শেষে, হেড নান বলল,"কাল বাগানে একটা কনডম পাওয়া গেছে"
সব নান মনে মনে বলল,"হায় হায়" ।
শুধু একজন বলল,"হি হি" ।

হেড নান আবার বলল,"কনডমে একটা ফুটা ছিলো" ।
এবার সব নান,"হি হি" ।
আর একজন,"হায় হায়" ।

Tuesday, December 6, 2011

“ম্যডাম আমারটা আগে”

মহিলা টিচার রেগে গিয়ে ছাত্রদের বললঃ চুপ করো নয়তো ধরে দাঁড় করায় দিবো...!!
সবগুলো ছাত্র চিৎকার করতে করতে বললঃ










“ম্যডাম আমারটা আগে”
“না ম্যডাম আমারটা আগে”

বয়ফ্রেন্

বয়ফ্রেন্ডঃ তুমি করো আমি জানি। আমি তোমার গায়ে কয়টা হাড্ডি আছে সেটাও জানি
গার্লফ্রেন্ডঃ বলো তো কয় টা?
বয়ফ্রেন্ডঃ সিম্পল ২০৬ টা,(শর্ত যদি বান্দর না হইয়া মানুষ হইয়া থাকো বান্দর হইলে লেজের হার ও গুন্তে হবে):

Tuesday, November 22, 2011

কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুত্র...

কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুত্র...
সূত্র ১ : পুরুষ কতৃক করা ইভটিজিং নারীর বেহায়াপনার সামানুপাতিক।
সূত্র ২ : মেয়ের বেহায়াবৃত্তির মায়ের সমর্থনের সামানুপাতিক ।
সূত্র ৩ : ছেলে কতৃক মেয়ের আকর্ষন সর্বদা মেয়ের কেন্দ্রের দিকে কিন্তু মেয়ে কতৃক ছেলের আকর্ষন সর্বদা ছেলের মানিব্যাগের দিকে ।
সূত্র ৪ : ভারত কতৃক বাংলাদেশের বাঁশ খাওয়া সর্বদা দুই নেত্রীর ঝগড়ার সামানুপাতিক এবং এই বাঁশ সর্বদা জনগনের দিকে প্রযুক্ত হয় ।
সূত্র ৫ : তেলের দাম বাড়ার সাথে সাথে জনগনের বাঁশ খাওয়ার পরিমান বাড়ে । এবং এই বাঁশ সর্বদা বড় হতে থাকে ।
সূত্র ৬ : ভুমিকম্পের সংখ্যা এবং ফেসবুকের স্টাটাস সংখ্যা রাদারফোর্ডের পরমানু মডেল মেনে চলে।

এক ছাত্র পরিক্ষায় ফেল

এক ছাত্র
পরিক্ষায় ফেল
করে বললো আপনাকে একটা প্রশ্ন
জিজ্ঞাস করবো যদি উত্তর
না দিতে পারেন
তাহলে আমাকে A গ্রেড
দিতে হবে
শিক্ষক: ঠিক আছে ।
ছাত্র: কোনটা বৈধ কিন্তু
যুক্তিসংগত নয় ,
যুক্তিসংগত কিন্তু বৈধ নয়
এবং না যুক্তিসংগত
না বৈধ ?
শিক্ষক কোন উত্তর
দিতে না পেরে ছাত্রকে A
গ্রেড দিলো তারপর ছাত্র
এর উত্তর দিলো :
.
.
.
.
.
.
.
স্যার আপনার বয়স ৫৩ আর
আপনার স্ত্রীর ২৩.
এটা বৈধ কিন্তু যুক্তিসংগত
নয় ....
আপনার স্ত্রীর ২৫ বছর
বয়সী একটা বয়ফ্রেন্ড
আছে এটা যুক্তিসংগত কিন্তু
বৈধ নয় ....
আর এখন আপনি আপনার
স্ত্রীর লাভার কে A গ্রেড
দিলেন ...এটা না বৈধ
না যুক্তিসংগত

বিয়ের আগেঃ

বিয়ের আগেঃ
"বউ হইবো ফুলের মালা
না জানি সে কতো ভালা"
বিয়ের পরঃ
"বউ হইসে গায়ের জ্বালা
এখন বুঝি কতো ঠ্যালা"

এক দিনের ঘটনা

৩ জনলোক একজন অফিসারয় একজন শ্রমিক আর একজন পার মদখোর গেছে বারে ... ত তারা ৩ জনেই মদের অর্ডার দিল কিন্তু প্রত্যেকে তাদের মদের গ্লাস নিয়েই দেখে গ্লাসে ১ টা করে মাছি ... ব্যাবসায়ি আর কি করবে, চুপচাপ গ্লাস টা ফেরত দিয়ে আরেক গ্লাসের অর্ডার দিলেন ... শ্রমিক করলেন কি ... মাছি টা ফেলে দিয়ে ঢক ঢক করে বাকি টুকু খেয়ে নিলেন ... আর পার মদখোর মাছি টাকে পাখা ধরে তুলে নিয়ে চিল্লাতে লাগ্লেন ... ওই যেটুক খাইসিস বের কর ... বের কর বলতেছি

একটা ছাগল হাঁটছিল

একটা ছাগল হাঁটছিল, নিউটন এটাকে ধরে থামালেন আর তখন ১ম সুত্র আবিস্কার হলঃ
একটি বস্তু কে যতক্ষণ পর্যন্ত থামান না হয় তা চলতে থাকে।"

এর পর নিউটন ছাগল টিকে (F) বল এ একটা লাথি দিলেন ছাগলটা বলে উঠলো "ম্যা" ( MA) আবিস্কার হল দ্বিতীয় সুত্র: F=MA.

এর পরই ছাগলটি নিউটন কে কষে একটা লাথি দিল আর নিউটন আবিস্কার করলেন তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সুত্র!...আর তা হলঃ
.
.
.
.
.
.
"সকল ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া আছে !".....

কিছু বন্ধুত্ব TOM এবং JERRY এর মত

কিছু বন্ধুত্ব TOM এবং JERRY এর মত

তারা একে অন্যকে সাহায্য করে ।
তারা একে অন্যকে শিক্ষা দেয় ।
তারা একে অন্যকে খোচা দেয় ।
তারা একে অন্যকে আঘাত দেয় ।
তারা একে অন্যকে বিরক্ত করে ।
কিন্তু তারা একে অন্যকে ছাড়া এক মহুর্ত বাচতে পারেনা ।

"কিস" কি?

"কিস" কি?
জ্যামিতি অনুসারে..
“কিস হচ্ছে দুইটা ঠোঁট এর ন্যূনতম দূরত্ব!!”
ইকনমিক্সঃ
“কিস হচ্ছে এমন একটা জিনিশ যার চাহিদা সব সময় যোগান অপেক্ষা বেশি থাকে”
... পদার্থঃ
“এটা হচ্ছে মানবদেহকে চার্জ করার পদ্ধতি”
কম্পিউটারঃ
“ দুইটা দেহ এক টা আরেকটা এর সাথে সংযুক্ত! থাকে কোন ডাটা ক্যাবল ছাড়াই!!

এক আসামিকে আদালতে

এক আসামিকে আদালতে হাজির করা হলো জজ সাহেবের সামনে|

জজ সাহেব তাকে তার দোষ সম্পর্কে জিগ্গেস করলে আসামী নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করে এবং একটি ডায়রি জজ সাহেবের কাছে দিয়ে বলে যে, এই ডায়রি পড়লে জজ সাহেব বুঝতে পারবেন যে সে নির্দোষ|

জজ সাহেব ডায়রি খুলে দেখলেন ডায়রিতে কায়দা করে ৫০ হাজার টাকা রাখা আছে|

তখন তিনি মুখ গম্ভীর করে বললেন, তোমাকে নির্দোষ প্রমান করতে হলে এরকম আরো ৩ টা ডায়রি লাগবে!!!!
অবিবাহিত পুরুষদের ওপর উচ্চহারে কর বসানো উচিত। তারা কেন অন্যদের চেয়ে সুখে থাকবে?

অস্কার ওয়াইল্ড
আইরিশ লেখক ও কবি

গান শুনতে এসে

গান শুনতে এসে মঞ্চে বসা আরেক ব্যক্তির সাথে কথা বলছেন এক শ্রোতা।

: ওফ ! অবস্থাটা দেখেছেন? যেমন গায়িকার চেহারা তেমনই গলা। যেন করাত দিয়ে কাঠ কাটছে।

: সে আমার স্ত্রী-ভদ্রলোক প্রত্যুত্তরে জানালেন।

: ও…ইয়ে…আসলে গলার তেমন দোষ নেই তবে গানের জঘন্য কথাগুলোর জন্য তা গাইতে সমস্যা হচ্ছে। এসব গর্দভ গীতিকারদের গান আপনার স্ত্রীকে গাইতে দেন কেন?

: এই গানের গীতিকার আমিই।-ভদ্রলোক আবার বললে

ক্লাশের ফাস্ট বয়

ক্লাশের ফাস্ট বয় ক্লাশে ঢুকে ঘুমিয়ে পড়ল....
শিক্ষক: এই তুমি ঘুমাচ্ছ কেন?
ছাত্র: আমাকে আমার মত থাকতে দিন।
শিক্ষক: এমন করলে তুমি আর প্রথম হতে পারবেনা।
ছাত্র: আমি নিজেকে নিজের মত গুছিয়ে নিয়েছি।
...শিক্ষক: তুমি এবারও কিন্তু গণিতে ১০০ পাবেনা এমন করলে।
ছাত্র: যেটা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক....... সব পেলে নস্ট জীবন।
শিক্ষক: তাহলে তুমি এখন ক্লাশে মন দিবে না?
ছাত্র: না....না না না..না.... না....না না না..না

হারামজাদি, কুত্তি

প্রেমিকা : জানু ,আজ তো ভেলেন্টাইন্স ডে, আমাকে এমন ভাবে Propose করো যেভাবে আজ পর্যন্ত কোন ছেলে কোন মেয়ে কে করেনি
.
.
.
.
.
.
.
প্রেমিক : হারামজাদি, কুত্তি , কলংকিনি, শয়তানের শয়তান আই লাভ ইউ চো মাচ আমাকে বিয়ে করে আমার জীবন ধ্বংশ করে দে ডাইনি...!!

দুই বন্ধু একটা নিরিবিলি পার্কে

দুই বন্ধু একটা নিরিবিলি পার্কে বসে গল্প করতেসে।

১ম বন্ধু ২য় বন্ধুর কাছে ১০০০ টাকা পায় কিন্তু এখনো শোধ করে না।

১ম বন্ধুঃ কিরে তুই টাকা দেস না কেন?

২য় বন্ধুঃ দোস্ত দিমু, হাতে টাকা নাই


… ↕




একটু পরেই ৫/৬ জন ছিনতাইকারী আসল এবং পেটে ছুড়ি ধরে বলল যা আছে সব দে!!

২য় বন্ধু ১০০০ টাকা বের করে ১ম বন্ধুর হাতে দিয়ে বলল: এই নে তোর টাকা!! তোর সাথে আমার লেনদেন শেষ।

ভালো টুথ পেস্ট

মেয়েঃ আমার এক এক নিশ্বাস এর জন্য এক এক ছেলে মরতে পারে
.
.
.

.
.
.
.
ছেলেঃ তাইলে ভালো টুথ পেস্ট দিয়া দাত মাজলেই পার

ছেলেকে নিয়ে সাইকেলে

এক লোক তার ৩/৪ বছরের ছেলেকে নিয়ে সাইকেলে করে বাজারের দিকে যাচ্ছে…

আর ছেলেটা সাইকেলে বসে খুব চিৎকার করছিল !

ত বাজারের ভিতরে যাওয়ার পর একজন লোক ছেলেটির বাবাকে বলছে… এই যে ভাই, আপনার ছেলের কান্না আগে থামান ।

বাবা বলছে ছেলেকি ইচ্ছা করে কাদঁছে ! আমি ওকে চিমটি দিয়ে কাদাঁছি……

তখন লোকটি বলল, কোন লোক কি তার বাচ্চাকে ইচ্ছা করে কাঁদায় নাকি ?

… বাবা বলল আমি কি ইচ্ছে করে কাঁদাচ্ছি নাকি ! আমার সাইকেলের বেলটা নষ্ট তাইত….!

এক্সাম আর গার্লফ্রেন্ড

এক্সাম আর গার্লফ্রেন্ড এর মাঝে মিল -
# ১.Always একগাদা প্রশ্ন
# ২. দুইটার একটারেও একদম ই বুঝা জায় না
# ৩. দুইটার কাছেই বর্ণনা করা ব্যাখ্যা সর্বদাই অসম্পূর্ণ মনে হয়
# ৪.আর, রেজাল্ট , দুই ক্ষেত্রেই always .........ফেইল !!!!!............

রেলওয়য়েতে চাকরির ইন্টারভিউ হচ্ছে

রেলওয়য়েতে চাকরির ইন্টারভিউ হচ্ছে। একটি চটপটে ছেলেকে সবার পছন্দ হল। চেয়ারম্যান একটু বাজিয়ে নিতে চাইলেন।
: ধর, একটা দ্রুতগামী ট্রেন আসছে। হঠাৎ দেখলে লাইন ভাঙা। ট্রেনটা থামানো দরকার। কী করবে তুমি?
: লাল নিশান ওড়াব।
: যদি রাত হয়?
: লাল আলো দেখাব।
: লাল আলো যদি না থাকে?
: তা হলে আমার বোনকে ডাকব্
: বোনকে! তোমার বোন এসে কী করবে?
: কিছু করবে না। ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন-অ্যাক্সিডেন্ট দেখার।

সকালের নাস্তা

সকালের নাস্তা দেবার সময়, স্বামী তার বউকে বললো-"তুমিতো দিন দিন আরও রূপবতী হয়ে উঠছ মনে হচ্ছে"
স্ত্রীঃ (গদগদ স্বরে) তাই!!! কি করে বুঝলে?
স্বামীঃ (পোড়া রুটির দিকে তাকিয়ে) না মানে, তোমার রূপের আগুনে রুটি গুলোও জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে ! :

নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে নেই

আমার এক শিক্ষক, পেডি সার্জারি র বিখ্যাত প্রফেসার। চরম স্মার্ট এবং হ্যান্ডসাম লোক। তার সেন্স অফ হিউমার দুর্দান্ত।

অপারেশন চলছে ওঃটি তে।জটিল এবং দীর্ঘ অপারেশন।
একঘেয়েমি কাটাতে স্যার গল্প করছেন। হঠাৎ স্যার তার সহকারি সার্জনকে (তৎকালীন সহকারি প্রোফেসার) বললেন," কামরুল, তুমি বিয়ে করবা কবে??"
কামরুল স্যার এর উত্তর," স্যার আর কিছু দিন যাক। একটু নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে নেই /:)/:) ।"

শুনে বড় স্যার হেসে বলে, " কামরুল জলদি জলদি বিয়ে কর। তা না হলে, যত দিনে তুমি নিজের পায়ে দাড়াবা, তত দিনে তোমার অনেক কিছুই আর দাঁড়াবে না

একটি হরলিক্স জোক্স

ইদানিং কালে হরলিক্সের একটি বিজ্ঞাপন বেশি প্রচারিত হচ্ছে ,যেখানে দেখেনো হচ্ছে ,হরলিক্স খেলেই বাচ্চার বেশি শক্তি হয় ,বুদ্ধি বাড়ে আরও কত কি.।।
এটি নিয়ে একটি জোক্স বানালাম দেখুন
পাশাপাশি বাড়িতে দুই প্রতিবেশি ভাবী থাকেন
প্রথম ভাবীঃ আচ্ছা ভাবী আপনি ভাই কে কি খাওয়ান?
দ্বিতীয় ভাবীঃ কেন?
প্রথম ভাবীঃ আপনি যা সেক্সি, ভাই আপনাকে ট্যাকেল দেয় কিভাবে?
দ্বিতীয় ভাবীঃ কেন রেগুলার খাবার

হঠাৎ একদিন প্রথম ভাবী দ্বিতীয় ভাবীর বাসার দরজা খুলে দেখতে পেল ,দ্বিতীয় ভাবীর স্বামীকে ভাবী কি যেন খাওয়াচ্ছে

তখনি প্রথম ভাবী বলে উঠলো ,ভাবী দুধ.।.।.।.।।
এবার দ্বিতীয় ভাবী মুচকি হাসি দিয়ে বলে উঠলো কেন আপনি দেন না ,দুধ তো রেগুলার খাবার .।.।.।.।.।.।।

Wednesday, October 19, 2011

মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে

মন্টু ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
মন্টু: স্যার, আমি বাসার চাবি গিলে ফেলেছি।
ডাক্তার: বলেন কী! কখন এ ঘটনা ঘটালেন?
মন্টু: তা প্রায় মাস দুয়েক হবে।
ডাক্তার: এত দিন আসেননি কেন?
মন্টু: স্যার, তখন একটি নকল চাবি বানিয়ে নিয়েছিলাম। আজকে সেটাও হারিয়ে গেছে, তাই বাধ্য হয়ে আপনার শরণাপন্ন হয়েছি।

ভদ্রমহিলা: খোকা,

ভদ্রমহিলা: খোকা, তোমার বাবা কী করেন?
শিশু: আমার বাবা একজন মৎস্যশিকারি।
ভদ্রমহিলা: কিন্তু আমি তো শুনেছি, তোমার বাবা একজন শেয়ার ব্রোকার।
শিশু: না, না! আমি যতবার বাবার অফিসে গেছি, দেখেছি, বাবা কারও সাথে ফোনে কথা বলছেন আর বিগলিত হাসি হেসে বলছেন, ‘স্যার, আরেকটা বড় মাছ ধরেছি!’

পার্কে শক্তপোক্ত চেহারার এক বুড়ো

পার্কে শক্তপোক্ত চেহারার এক বুড়োকে বসে থাকতে দেখে কবির বলল, ‘আরে! আপনি তো এই বয়সেও বেশ আছেন দেখি! কী করে স্বাস্থ্যটা ধরে রাখলেন, বলেন তো?’
বৃদ্ধ হতাশ গলায় বললেন, ‘আমি কিছুই করি না। সারা দিন মদ, সিগারেট খাই; কোনো দিনও ব্যায়াম করিনি; ইচ্ছেমতো তেল, ঘি, মাখন খাই; ঠিকমতো গোসল করি না, এক কাপড় ১৪ দিন পরি।’
কবির অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে, ‘বলেন কি! আপনার বয়স কত?’
লোকটা জবাব দেয়, ‘৩০ বছর।’

মাদকবিরোধী সভা

মাদকবিরোধী সভা। মদে আসক্তদের সামনে প্রেজেন্টেশন করছেন একজন চরম স্মার্ট লোক । এক পরযায়ে মদের ক্ষতি বর্ণনা করতে করতে তিনি এক গ্লাস মাদের মধ্যে একটা কেঁচো রেখে দিলেন । কিছঃক্ষনের মধ্যে ষেটা গলে মদের সাথে মিশে গেল । এবার সপ্রতিভ ভাবে সবার দিকে তাকিয়ে বল্লেন ''এবার বলুন, এই পরীক্ষা থেকে আমরা কী শিখলাম''
ষবাই উত্তর দিল '' মদ খেলে আমাদের পেটের সব কৃমি মরে যাবে, তাই আমাদের বশী বেশী মদ খাওয়া উচিৎ''

Tuesday, October 18, 2011

ইংরেজ আমল

ইংরেজ আমল । দুজন লোক একজনকে বাশ দিয়ে পিটিয়েছে ।ফলে সেই লোক হাকিমের কাছে বিচার দিয়েছে ।হাকিম ইংরেজী জানা লোক ।বাংলা অল্পসল্প বুঝেন । বিচার সমাধানের জন্য তিনি বিচারকার্য বসালেন ...





উকিল :: My Lord!!কুদ্দুস মিয়া ও কুক্কুর আলি Begin to মারামারি , In the সারাবাড়ি under the তালগাছ।

My Lord :: উকিল!!কুদ্দুস মিয়া ও শুক্কুর আলি not কুক্কুর আলি ।

উকিল :: OK. কিever, কিever.মানে whatহোক .

Another man :: My মক্কেল লেবু মিয়া come with two,বলদ‘s .One of these বলদ before into উস্তা খেত ।

হাকিম :: What is উস্তা?

উকিল :: উস্তা is a kind of তরকারি , which is call করলা।And the second man with a ধানিকাচি ।

হাকিম :: What is ধানিকাচি?

উকিল :: ধানিকাচি is a kind of knife.Whose oneside is খাজকাটা and another side is plan,and the Third man with a বরগা বাশ ।

হাকিম :: What is বরগা বাশ?

উকিল :: বরগা বাশ is a kind of বাশ।whose খাজ is very শক্ত ।He attacked my মক্কেল এত জোরে য Blood come out less than সাড়ে ৫ সের । my মক্কেল cried মাগো ,মাগো , মরি গেছি ।

হাকিম :: What ????

এক আর্টিস্ট

এক আর্টিস্ট গ্যালারির মালিকের কাছে জানতে চাইলো তার কোন ছবি বিক্রি হয়েছে কী না। মালিক একটু ইতস্তত করে বললো, একটা ভালো খবর আছে আরেকটা খারাপ খবর আছে।

- ভালো খবরটা হলো, এক ব্যক্তি তোমার ছবিগুলো সম্পর্কে জানতে চাইছিলেন, তোমার মৃত্যুর পর সেগুলোর মূল্য বাড়বে কী না। আমি বলেছি হ্যাঁ। তখন তিনি সবগুলো ছবি কিনে নিয়েছেন।

- আর খারাপ খবর কী? আর্টিস্ট জানতে চাইলো।

- যে তোমার ছবিগুলো কিনেছে সে তোমার ডাক্তার।

পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আছেন।

ডেন্টিস্টঃ অত চেঁচাবেননা, আমি আপনার দাতে এখনো হাত দেইনি।

রোগীঃ কিন্তু আপনি আমার পায়ের উপর দাঁড়িয়ে আছেন।

লেখা থাকে ‘PUSH’

রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, প্রতি রাতে আমি স্বপ্ন দেখি একটা দরজার হাতল ধরে টানছি, কিন্তু দরজা টা কিছুতেই খুলছে না।

ডাক্তারঃ হুম, দরজার উপর কিছু লেখা থাকে?

রোগীঃ হ্যা, লেখা থাকে ‘PUSH’

এক লোক তীব্র গতিতে রাস্তাতে গাড়ি চালাচ্ছিল।

এক লোক তীব্র গতিতে রাস্তাতে গাড়ি চালাচ্ছিল।
ট্রাফিক পুলিশ তাকে আটকাল।
পুলিশঃ “আপনি এভাবে গাড়ি চালাচ্ছেন কেন?”
লোকঃ “এটা আমার জীবন মরণের ব্যাপার”
পুলিশঃ “কেন? কি হয়েছে?”

লোকঃ “এক সুন্দরী মহিলা আমার বেডরুমে আমার জন্য অপেক্ষা করছে”
… পুলিশঃ “এতে জীবন মরণের কি হল?”

লোকঃ অবশ্যই,আমার স্ত্রীর আগে আমি না পৌঁছালে আমি শেষ”

Monday, October 17, 2011

“1st online ছ্যাকা”..

Facebook এ friendship হল নাম তার ফারজানা

Request পেয়ে আমি আনন্দে আটখানা

ঝাক্কাস চেহারাটা, টানা টানা চোখ

Message তো পাঠালামই, সেই সাথে Poke

এই করে কেটে গেল দিন দশ-বারো

একদিন ফারজানা Onlineএ এলো

“Hi” দিয়ে করলাম chat start

ফারজানা মেয়েটা Damn Smart

সাথে সাথে রিপ্লে “Wassup Dude”

ঠাস করে ভাগ্যকে দিলাম Salute

“কিসে পড়, বাসা কই” চ্যাটিং শুরু

ভয় নেই আছে মোর Google গুরু

লাখো লাখো টিপস সেথা মেয়ে পটানোর

আমার তো নেই ভয় কথা ফুরানোর

কিছুক্ষন চ্যাট করে বলে “Dude byee”

“ক্লাস আছে সকালে ,যেতে হবে তাই”

“ok friend, good night কথা হবে কাল”

তার কথা ভেবে ভেবে হল যে সকাল

পরদিন চ্যাট হল ঘন্টা দু’য়েক

এই করে কেটে গেল সপ্তাখানেক

বহু কথা, বহু গানে দুটি মন কাছে

Facebook Friend এর চে আপন কে বা আছে ?

সাহসেতে একদিন বুক বেধে তাই

বললাম, ‘জান, তোমার Number টা চাই”

রেগে-মেগে একাকার হল ফারজানা

সেই সাথে শোনাল কথা দশখানা

ফ্রেন্ডদের কাছে শেষে উপদেশ চাই

বলে তারা Fake ID র অভাব তো নাই

“ধুর” বলে উপদেশ দিলাম উড়িয়ে

ফারজানা কি পারে দিতে মন গুড়িয়ে ?

গৃহকোণ, PC on দিলাম Sign in

সাদাকালো লাগে যা ছিলো যে রঙিন

Left Click ডানপাশে Pepole you may know

বুক ফেটে বের হল, “OH GOD, NOOOOOOO”

শত শত ID তে সেই মুখখানি

কখনো সে ফারজানা, কখনো রানী

সেই ছিলো মোর 1st online ছ্যাকা

পরেও খেয়েছি বহু, ফুরোবে না লেখা ।

পরকাল মেসেজ সার্ভিস

একবার একলোক তার বউকে একটা মেসেজ পাঠাল।।
কিন্তু ভুল বশত সেই মেসেজটি চলে গেলো এক বিধবা মহিলার কাছে।।
সেই বিধবা মহিলার স্বামী মাত্রই গতকাল মারা গিয়েছেন।।
যাই হোক, মহিলা মেসেজটি খুললেন, পড়লেন, এবং সাথে সাথে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন!!
কি লেখা ছিল সেই মেসেজে??
মেসেজে লেখা ছিলঃ

আমার প্রিয় বউ!! আমি ঠিকঠাক মতই পৌঁছেছি!! আমি জানি তুমি আমার কাছ থেকে মেসেজ আশা করনি!! এখানে আজকাল মোবাইল ফোন এসে পড়েছে!! আমি আসার সাথে সাথে তারা আমাকে একটি মোবাইল ফোন গিফট করেছে!! সেই মোবাইল থেকেই আমি তোমাকে মেসেজ পাঠালাম!! তুমি জেনে আরো খুশি হবে যে, তারা সবাই এখানে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে!! আশা করা যায়, কাল-পরশুর মধ্যেই তুমিও চলে আসবে!! আশা করি তোমার যাত্রাও হবে আমার মত সুখের!! তোমার অপেক্ষায় রইলাম!!
- ইতি, তোমার প্রিয় স্বামী!!

কৌতুক...!!!! নামের বাহার....

রোকনের ছোট ভাই বিদেশ থাকে।

রোকনের ছিল চারটা ছেলে।
ছেলেগুলোর নাম হল পঁচা, বাসি, গন্ধ এবং মুইতা।

তো একবার ছোট ভাই বিদেশ থেকে ভাইয়ের জন্য এক বন্ধুর কাছে টাকা পাঠাল।
বন্ধু অনেক কষ্ট করে ৫ কি মি হেঁটে টাকা নিয়ে আসল।
বন্ধুর অনেক ক্ষিদা লাগল এবং সে তাড়াতাড়ি খাবার চাইল।
রোকন বলল, দাড়ান পোলাও মাংস রান্না করি।
বন্ধু বলল যা আছে তাই দেন।

রোকন তখন তার ছেলেদের ডাকল,

পঁচা, ভাত আন।
বাসি, তরকারি আন।

বন্ধু : (ভাব ভাল না দেখে) থাক ভাই আমি খাব না।
রোকন : এত কষ্ট করে আইছেন আপনারে কি না খাওয়াইয়া ছারুম?

গন্ধ, ডাল আন।
মুইতা, পানি আন।

বন্ধু পা ধরে মাফ চেয়ে জান বাঁচানোর জন্য দিল দৌড়। :-B :-B :-B :-B :-B

Friday, October 7, 2011

বুড়ি কয় ছারমু না

আশি আশি একশ ষাইট
বুড়া-বুড়ি লাগল ফাইট
বুড়া কয় পারমু না
বুড়ি কয় ছারমু না
তার পরে হইল কি,
ঢালতে হল খাটি ঘি।
বুড়া কয় জাব এবার মরে
বুড়ি কয় জোরে শালা জোরে।

সামনে লেজ

একবার টারজান গাছের ডালে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছিল । হটাৎ তার লেংটি একটা ডালে বেধে খুলে গেল। তাই দেখে বনের সব প্রাণীরা হাসতে লাগলো । তখন টারজান বানরকে বলল হাসছো কেন….?? বানর বলল “ আমার জীবনে এই প্রথম কোন প্রাণী দেখলাম যার সামনে লেজ আছে ”

লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই।

তিন চোর গ্রামের একটা বাড়িতে গিয়েছিল গরু চুরি করতে। তো বাড়ির মালিক টের পায় এবং বেশি সাহস দেখাইতে গিয়ে একা একা গেল চোর ধরতে।

তো চোর তিনটা বুদ্ধি করল বেটারে একটা অভিনব শাস্তি দিবে। তো চোর তিনটা মালিককে ধরে গরুর সাথে উলঙ্গ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে চলে গেল।;);)

পরের দিন সকালে বাড়ির লোকজন তার বাধন খুলে দিল, তো সে সাথে সাথে একটা লাঠি খুজতে লাগল জামা কাপড় না খুজেই।

.

.

.

.

.

.

একটা লাঠি পেয়ে সাথে সাথে গরুর বাছুরটিকে পেটাচ্ছে আর বলতে লাগল "কাল সারারাত বললাম আমি তোর মা না, তারপরেও সে সারারাত দুধ মনে কইরা আমার ধোন চুষতেছিল।

ক্রিম আছে

এক বাচ্চা এসে দোকানদারকে বলছেঃ আচ্ছা আপনার দোকানে কি রঙ ফর্সা করার ক্রিম আছে ? ?
দোকানদারঃ হ্যাঁ আছে তো!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
তাইলে ব্যাবহার করস না কেন শালা , প্রতিদিন তোরে দেইখা ভয় পাইয়া যাই !

I Love U

ছেলে – I Love U
তুমি এই পৃথিবীর সব থেকে সুন্দর নারী

মেয়ে— ও আচ্ছা , কিন্তু তোমার পেছনে আমার থেকেও অনেক সুন্দর একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে ...




ছেলেটা পেছন ফিরে দেখে কিন্তু সেখানে কেউ ছিল না ...
মেয়ে – যদি তুমি আমাকে সত্যিই ভালবাসতে তবে কখনও পেছনে ফিরে দেখতে নাX(
I hate uX(;);)

Moral:
Moral Toral কিচ্ছু না শুধু
ওই মেয়েটি একটু তেজী এই যা ...

কিন্তু বন্ধু এখনও কিছু বাকি আছে.........
ছেলে – ঠিক আছে কি আর করা তুমি যা বল তাই হবে কিন্তু এই ডাইমণ্ড রিং টা আমি কাকে দেবো ...
মেয়ে— দেখো কাণ্ড !! আমি কি আমার jaaanu এর সাথে একটু মজাও করতে পারব না

তোমার শখ কি

স্কুল পরিদর্শক এসেছেন স্কুল পরিদর্শন করতে। তিনি ৫ম শ্রেণীর এক ক্লাস পরিদর্শন করছেন।
পরিদর্শক ক্লাসের ১ম ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করছেন।, তোমার নাম কি বাবা ?
বল্টুঃ সার আমার নাম বল্টু?
পরিদর্শকঃ বাবা তোমার শখ কি?
বল্টুঃ আমার শখ সারাক্ষণ শাপলা দেখা।
পরিদর্শকঃ আচ্ছা তোমার নাম কি?
সোহেলঃ আমার নাম সোহেল।
পরিদর্শকঃ তো তোমার শখ কি ?
সোহেলঃ সার আমারও শখ পুকুরে শাপলা দেখা।
পরিদর্শকঃ আরে জারই জিজ্ঞাসা করছি তার শখই শাপলা দেখা। ব্যাপারটা কি?
পরিদর্শকঃ এই মেয়ে তোমার নাম কি?








►►► মেয়েটিঃ স্যার আমার নামই "শাপলা"

তোর ব্লাউজ খোল

এক মহিলা গেল পাগলা বাবা বল্টু শেখের কাছে ……………
মহিলা : বাবা, আমার স্বামীর আয় উন্নতি কি কোন দিন ই হবে না?
বাবা: তোর স্বামীকে সাথে এনেছিস?
মহিলা: না বাবা|
বাবা : তাকে তো দরকার, ওর হাতের রেখা দেখতে হবে|
মহিলা: এখন উপায়?
বাবা : তোর ব্লাউজ খোল|;)
মহিলা : কেন?
বাবা : তোর স্বামীর হাতের রেখা দেখবো !!!

বিশ হাজার পাউন্ড কোথেকে এলো

এক লোক বিয়ের বিশ বছর পর মারা যাচ্ছে, বউকে কাছে ডেকে বললো, "আমি খারাপ লোক, আমার মত খারাপ স্বামী জগতে নাই,, আমি বিরাট পাপী, বউ বললো কেন তুমি কি করছো?? লোকটি বললো, আমি তোমার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করছি, তোমাকে ঠকাইছি, আমি অন্য মহিলার সাথে সম্পর্ক রাখছিলাম, তারপর বললেন খাটের নিচের বড় বাক্সটা আনো, বউ এনে দিলো, দেখা গেলো সেখানে তিনটি বোতল আর বিশ হাজার পাউন্ড পড়ে আছে।

লোকটি বললো দেখো বোতলগুলো দেখো, যতবার আমি অন্য মহিলার সাথে শুয়েছি ততবার একটা হুইস্কির খালি বোতল জমা করেছি।;)

বউ বললো মন খারাপ করো না, বিশ বছরে মাত্র তিনবার তুমি অন্য মহিলার সাথে শুয়েছো, এটা কোন ব্যাপারই না, তুমি যে অপরাধ স্বীকার করছো সেটাই আমার কাছে অনেক বড়ো, তিনবার বিশ্বাস ভাঙা কোন ব্যাপার না, তোমাকে মাফ করে দিলাম।:|:|

তারপর বউ জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা!! বিশ হাজার পাউন্ড কোথেকে এলো, লোকটি উদাস গলায় বললো, যতবার বিশটা বোতল জেমছে ততবার আমি সেগুলো এক পাউন্ডে বিক্রি করে দিয়েছি!!!!!

রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা

ম্যাডাম সাহিত্যের ক্লাসে টেস্ট নিতে গিয়ে ছাত্রদের বললেন,
তোমরা এমন একটা ছোট গল্প লেখ,যাতে একই সাথে রহস্য, যৌনতা, রাজকীয়তা, ধর্মীয় আবেশ সবই থাকে,সময় মাত্র ২০ মিনিট।
২ মিনিট যেতে না যেতেই একজন হাত তুলে বললো,
ম্যাডাম আমার শেষ, এত কম সময়ে শেষ দেখে ম্যাডাম তো রীতিমত অবাক !!
ম্যাডাম: যে চারটা বিষয় বলেছিলাম তার সবগুলো তোমার গল্পে আছে তো?
ছাত্র: জ্বী ম্যাডাম।
ম্যাডাম:তোমার গল্প পড়ে শোনাও দেখি।………
.
.
.
.
.
.
.
.
ছাত্র: ওহ আল্লাহ, রাজকুমারী আবার প্রেগন্যান্ট! কে করলো এই আকামটা!!

স্কিনটাইট স্কার্ট

একদিন এক মেয়ে স্কিনটাইট স্কার্ট পরে বের হয়েছে বন্ধুর বাসার উদ্দ্যেশে।

গাড়ি নষ্ট থাকে সে গেল নিকটস্থ বাস স্টপেজে।

যথারীতি বাস আসলো, সে বাসে উঠার চেষ্টা করলো, কিন্তু পারল না স্কার্টটি খুব টাইট বলে বাসের সিড়িতে পা রাখতে সমস্যা হচ্ছিল।:|

কি আর করা, বাসে তো উঠতে হবে, টাই সে একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু খুলে দিল।;) কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না।:|

সে আবার পিছনে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা আরেকটু খুলে দিল;) কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না:|

এদিকে বাসের সব যাত্রী আর আশেপাশের লোকজন হা হয়ে মেয়েটির কান্ড-কারখানা দেখতে লাগলো।:P

কিন্তু হতোদ্যম না হয়ে মেয়েটি আবারও একটু পিছিয়ে এসে স্কার্টের পিছনের চেইনটা একটু প্রায় অর্ধেক খুলে দিল| কিন্তু এবারও বাসের সিড়িতে পা রাখতে পারল না।X(

এবার আর কোনো উপায় না দেখে লজ্জাশরমের মাথা খেয়ে পুরো চেইনটা খুলে স্কার্টটা দুহাতে আকড়ে ধরে বাসের সিড়িতে পা রাখার চেষ্টা করার সময় ঠিক তার পিছনে দাড়িয়ে থাকা দুষ্ট ছেলে দুহাতে তার কোমর ধরে সিড়িতে উঠতে সাহায্য করলো।:((:((

কিন্তু একি! এত দেখি উপকারের বিপরীত শাস্তি। মেয়েটা পিছন ফিরে দুষ্ট ছেলেকে ঝাড়ি মেরে বলল, “আপনার সাহস কত বড়! অচেনা একটা মেয়ের গায়ে হাত দিছেন! পেয়েছেন কি? মেয়ে দেখলে খালি মাথা ঠিক থাকে না! আপনি কি আমার বন্ধু যে আমার গায়ে হাত দিছেন?”X(X(

দুষ্ট ছেলে তখন স্মার্টলি বলল,”দেখুন, আপনি আমাকে চিনেন না, আমিও আপনাকে চিনি না।কিন্তু যখন আপনি পিছন দিকে হাত দিয়ে আমার প্যান্টের চেইনটা অল্প অল্প করে পুরোটা খুলে ফেললেন, ;););)তাই আমি ভাবলাম আপনি বোধয় আমার বান্ধবী!”

Thursday, October 6, 2011

মোট কয়টা খরগোশ হবে।

শিক্ষক তাঁর প্রিয় ক্লাস থ্রির ছাত্রকে বলছেন:
তোমার বাবা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিল,তোমার মা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিল তাহলে তোমার মোট কয়টা খরগোশ হবে।

ছাত্র বললো-- স্যার পাঁচটা।

শিক্ষক বললেন--একটু হিসাব করে বলো,
ছাত্র বললো-- স্যার হিসাব করেই বললাম ৫ টা।

এবার স্যার বললেন-- মনে করো তোমার বাবা তোমাকে দুইটা কলা দিলেন, আর তোমার মা তোমাকে দুইটা কলা দিলেন, তোমার মোট কয়টা কলা হবে?
ছাত্র------চারটা কলা হবে।
শিক্ষক এবার খুব খুশী হয়ে-- এইতো তুমি বুঝতে পারছো।
তাইলে এবার ভালো করে হিসাব করে বলোতো, তোমার বাবা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিলেন, আর তোমার মা তোমাকে দুইটা খরগোশ দিলেন,তাহলে মোট কয়টা খরগোশ হবে/

ছাত্র বললো--স্যার পাঁচটা।

স্যারের মেজাজ এবার অত্যধিক খারাপ, কন্চি হাতে নিয়া এবার বললেন, ক্যামনে তোর পাঁচটা খরগোশ হয় বুঝাইয়া ক।
ছাত্র কেলকেলাইয়া হাসিয়া কয়,
স্যার আমার বাবায় যদি দুইটা আর মা য়ে যদি দেন দুইটা আর আমার আগের আছে একটা তাহলে মোট পাঁচটা না হইয়া কয়টা হয়? এতো হিসাবে কি আছে?

Sunday, October 2, 2011

''লেটস এনজয়''

অফিসের বস মেয়ে সেক্রেটারি প্রভাকে ডেকে বলল, প্রভা ১ সপ্তাহের জন্য অফিসের ট্যুরে সিংগাপুর যাব, চলো.. লেট্স ইনজয়।
প্রভা তার স্বামি রাজিবকে ডেকে বলল, রাজিব আমি ১ সপ্তাহের জন্য অফিসের কাজে সিংগাপুর যাব, তুমি ভাল ভাবে থেকো।
রাজিব তার গার্লফ্রেন্ড তমাকে ফোন করে বলল, আমার স্ত্রী বাহিরে যাচ্ছে, বাসা খালি তুমি ১সপ্তাহের জন্য চলে এসো...........লেট্স এনজয়।
তমা তার ছাত্র অনুকে ডেকে বলল, আমি এক সপ্তাহ বিজি থাকব, তোমার এক সপ্তাহ ছুটি। তুমি ইনজয় কর।
অনু তার বাবাকে ফোন করে বলল, বাবা, কাল থেকে আমার প্রাইভেট সাতদিনের জন্য বন্ধ, আমি বাসায় আসছি, তুমি থেক, তোমার সাথে অনেক মজা করব।

ছেলের ফোন পেয়ে বাবা অফিসের লেডি সেক্রেটারিকে বলল, প্রভা, আমার আরো একটি কাজ এসেছে, সিংগাপুর যাওয়া হবে না। ট্যুর ক্যান্সেল।

প্রভাব তার স্বামি রাজীবকে ফোনে বলল, আমি কোথাও যাচ্ছি না। ট্যুর ক্যান্সেল হয়েছে। তোমার আর একা একা থাকতে হবে না।

রাজিব তার গার্লফ্রেন্ড তমাকে ফোন করে বলল, এই শুনো, আমার স্ত্রী কোথাও যাচ্ছে না তাই তোমার আর কষ্ট করে আসতে হবে না।

তাই শুনে তমা তার ছা্ত্র অনুকে ফোন করে বলল, আমার যেই কাজ ছিল সেটা আর করতে হচ্ছে না, তাই তুমি কাল সকাল থেকে যথা রীতি পড়তে এসো।

অনু তৎক্ষনাত তার বাবাকে ফোন করে বলল, বাবা আমি কাল আসছি না, কারণ প্রাইভেট ম্যাডাম যেতে বলেছে। সামনে পরীক্ষা, অনেক পড়তে হবে।

সাথে সাথে অনুর বাবা তার অফিসের লেডি সেক্রেটারিকে ফোন করে বলল, আমার যে অন্য কাজ ছিল সেটা তোমার জন্য ক্যান্সেল করেছি, চল কাল সিংগাপুর যাব, প্রস্তুত হয়ে নাও, লেট্স এনজয়।

প্রভা তার স্বামিকে ফোন দিয়ে বলল, হ্যালো আমার কালই সিংগাপুর যেতে হচ্ছে.......................রাজিব..................তমা......................অনু.........বাবা................প্রভা....................রাজিব............তমা.....................অনু... ............... বলেন তাদের কি কখনো এনজয় করা হবে....?????

Saturday, September 24, 2011

এসব পড়তে পড়তে আপনি কি বোর হচ্ছেন??

এসব পড়তে পড়তে আপনি কি বোর হচ্ছেন??
.
.
কিছু করতে ইচ্ছা করছে??
...
....
.....
......
........
.........
...........
তাহলে চেইন খোলেন
...
.....
......
.......
হাত ভিতরে ঢুকান
....
......
.......
........
আর ব্যাগ থাইকা বই বাহির কইরা পড়েন!! :P
....
.......
........
.........
কি ভাবসিলেন , হে হে হে খারাপ চিন্তা মাথায় ঘুরে খালি....

আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি

এক লোক বলতেছেনঃ এই যে শুনেন, আপনি কি জানেন ,
বিয়ের আগে আপনার স্বামীর পিছনে সোনালী চুলের
এক গাধা তাইপের মেয়ে ঘুরঘুর কর্তো?
মহিলাঃ জি, আমি এখন চুল কালো করে ফেলেছি

টাংকি মারা=সিক্সেসাইড ম্যাচ

টাংকি মারা=সিক্সেসাইড ম্যাচ
1ST LOVE=টি টোয়েন্টি ম্যাচ
REAL LOVE=ODI ম্যাচ
ডেটিং=প্রাকটিস ম্যাচ
বাসর ঘর=ফ্রি হিট
রুম ডেটিং =নো বল
এরেন্জ ম্যারেজে বউ দেখা =ফুলটস
বিয়ে=টেস্ট ম্যাচ
ডিভোর্স পেপার=ইয়র্ক বল
ডিভোর্স=ক্লিন বোল্ড
ব্রেক আপ=L.B.W
বাবা মার আপত্তি=ক্যাচ আউট
বাড়ি থেকে পালানো=স্টাম্পিং
বউয়ের চলে যাওয়া=OUTসুয়িং
বউয়ের ফিরে আসা =INসুয়িং
বেশি বেশি ঝগড়া=বর আনফিট
পেগনেন্ট =TEA break
শালী=ছক্কা
বউয়ের বান্ধবী=চার

ক্লিনিকের ওয়েটিং রুমে

ক্লিনিকের ওয়েটিং রুমে আক্কাচ ও মফিজ বসে আছেন।মফিজ আর্তনাদ করে করে পুরো ক্লিনিক একাকার করে ফেলছেন।
রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য আক্কাচ জিজ্ঞেস করলেন,
>>
:ভাই আপনি কাঁদছেন কেনো ?
:আমি এখানে রক্ত পরিক্ষার জন্য এসেছিলাম।
:তো,আপনি কী ভয় পেয়েছেন ?
:না তা নয়,রক্ত পরিক্ষার সময় ওরা আমার আঙ্গুল কেটে দিলো তো,এজন্য।
এ কথা শুনে দ্বিতীয় আক্কাচ ভীষণ মুষড়ে পড়লেন, তিনি আরও ভয়ংকরভাবে চিৎকার করে কাঁদতে লাগলেন। মফিজ বিস্ময়ভরা কণ্ঠে জিজ্ঞেস করলেন,
:আপনি হঠাৎ কাঁদছেন কেনো ?
:আরে বোকা আমি যে আমার প্রস্রাব পরীক্ষা করাতে এসেছি।

Year: 1995

Year: 1995
1st : দোস্ত current কখন যায় ?
2nd : জানিনা দোস্ত, গত মাসে গেসিলো একবার

Year : 2005
1st: দোস্ত current আসবে কখন?
2nd: আমাদের এলাকায় গেলে তদের এলাকায় আসবে!!

Year: 2015
1st: দোস্ত শুনলাম আজকে current আসবে!!!
2nd: মিসা কথা!!! আজকে রাজশাহীতে আইবো,কাল বরিশাল

Year: 2025
1st: দোস্ত আগে নাকি current ছিল?
2nd: পেচাল না পারা ঘুমা!!! কারেন্ট বলতে কিসু নাই, এইগুলা রুপকথা!!

আমি এমন একজন কে চাই

মেয়েঃতুমি আমার জন্য কি করতে পারবে??
ছেলেঃআমি তোমার জন্য মরতে পারি
মেয়েঃআমি তোমাকে পছন্দ করিনা!!!
ছেলেঃকেন!!! ???
.......
মেয়েঃআমি এমন একজন কে চাই

যে আমার জন্য বেঁচে থাকবে!! এমন একজন নয় যে মরে গিয়ে আমাকে একা করে রেখে যাবে

৭০ বছরের বুড়া-বুড়ি

৭০ বছরের বুড়া-বুড়ির হঠাৎ তাদের ৫০ বছর আগে হওয়া honeymoon এর কথা মনে পড়লো। তারা সিদ্ধান্ত নিল আবার তারা honeymoon করবে।

*honeymoon শুরু*

বুড়ি বললঃ আই জান, ঢুকাইসো?
বুড়াঃ হ্যা জান, ৫মিনিট আগেই।
বুড়িঃ ওহ!! আচ্ছা তাহলে আহহহহহহহহহহহহহ!!!!

এক বন্ধু আরেক বন্ধুর সাথে গল্প করতেছে,

এক বন্ধু আরেক বন্ধুর সাথে গল্প করতেছে,
১ম: জানিস , গতকাল আমি ফেসবুকে এক মেয়ে কে কিছু মজার কথা বলায় সে লিখেছিলো> "lol"।
২য়: এর মানে সে রাজি ... সে তোর জন্য প্রস্তুত্, তুই তাকে লেখে দে > "olo"।
১ম: মানে? এটা কেন লেখব?
২য়: আরে বুঝিস না? "lol" মানে বুঝায় ২ পায়ের মাঝে একটা গর্ত, আর "olo" মানে বুঝায় ২ বলের মাঝে একটা ....... !!! :p

মোবাইলের ব্যাটারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত...!

শিক্ষকঃ প্রতিদিন খেলাধুলা করা স্বাস্থ্যের জন্যে ভালো।
ছাত্রঃ আমি প্রতিদিন ফুটবল, ক্রিকেট, আর টেনিস খেলি..
শিক্ষকঃ গুড বয়... প্রতিদিন কত ঘন্টা করে খেলো?
ছাত্রঃ মোবাইলের ব্যাটারী শেষ না হওয়া পর্যন্ত...!

দুইজনই পাষাণী!!

ভালো ছিল মুজিবর
জিয়া আর ভাসানী,
হাসিনা ও খালেদা
দুইজনই পাষাণী!!

এক বন্ধু প্রেম করে গ্রামের একটা মেয়েকে

এক বন্ধু প্রেম করে গ্রামের একটা মেয়েকে, পরে সে ঢাকায় চাকুরি পেয়ে চলে আসে তাই নিয়মিত মেয়েটার সাথে দেখা হয় না। কাজের চাপে বেশি কথাও বলতে পারে না।
তো অনেক দিন পর সে গ্রামে গেল এবং দেখল মেয়েটি অনেকের সাথে প্রেম+মেলামেশা করে তার অবর্তমানে।
তো দুঃখে ঢাকায় এসে তার বন্ধুকে বলছে.
.
.
আমার ফুটবল নিয়া অনেকেই খেলতাসে, খেলতাসে ভাল কথা খেলতে খেলতে ফুটবলে বড় ফুঁটা করে ফেলতেসে!!

ডেন্টিস্ট

ডেন্টিস্ট : সর্বনাশ! আপনার দাঁতের মাঝে বিরাট একটা গর্ত হয়েছে, বিরাট একটা গর্ত হয়েছে।
রোগী : দু'বার বলার দরকার নেই, একবারেই বুঝতে পেরেছি।
ডেন্টিস্ট : দু'বার বলিনি, একবারই বলেছি।
রোগী : আমি তো দু'বারই শুনলাম।
ডেন্টিস্ট : আপনার দাঁতের গর্তটা এতবড় যে, সেখান থেকে প্রতিধ্বনি হয়ে দু'বার শোনা..

এক শৌখিন জ্যোতির্বিদ গ্রামে বেড়াতে গেছেন

এক শৌখিন জ্যোতির্বিদ গ্রামে বেড়াতে গেছেন। রাতে ধানখেতের ধারে তেপায়ার ওপর টেলিস্কোপটা বসিয়ে আকাশ পর্যবেক্ষণ করছেন। তাঁকে ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে বেশ কয়েকজন উৎসুক গ্রামবাসী।
তিনি টেলিস্কোপে চোখ রেখে দেখছেন, এমন সময় একটা তারা খসে পড়ল।
.
.
সঙ্গে সঙ্গে বিপুল করতালি গ্রামবাসীর এবং বলতে লাগলো, ‘নিশানাটা দেখছ, কেমনে গুল্লিটা করল?’

প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে!!

প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে!!

মেয়েঃ ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও, জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও..।।...।
.
.
ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি...কি পাঠাবো??????

বিয়ের রাতে যৌনকর্ম করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল

বিয়ের রাতে যৌনকর্ম করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল গিট্টু ও তার বৌ। মাঝপথে গিট্টু থেমে যায়। পরদিন বৌকে তালাক দেয়। বৌ আদালতে কেস করে।
উকিল গিট্টুর কাছে বৌ তালাকের কারন জানতে চায়। সে বলে,
.

আমি দেখলাম ওই মাইয়ার ব্রা ও প্যান্টিতে স্টিকার লাগানো এবং এতে লিখা
"Tested Ok (Karim and Sons)" !!

ডাক্তারঃ

ডাক্তারঃ সেক্স করার সময় আপনি কখনো আপনার স্বামীর মুখ দেখেছেন?
স্ত্রীঃ জি, একবার দেখেছিলাম,তিনি অনেক রেগে ছিল।
ডাক্তারঃ তাই নাকি!! কেন? !!
.
.
স্ত্রীঃ জি কারন তিনি জানালা দিয়ে দেখেছিলেন।

এক সুন্দরী মেয়ে লটারিতে

এক সুন্দরী মেয়ে লটারিতে ৫ কোটি টাকা পেয়েছে
কোম্পানি চিন্তা করলো হঠাৎ এই সংবাদ মেয়েকে জানালে মেয়ে খুশিতে মরে যেতে পারে
তাই চান্দু কে পাঠানো হল এমনভাবে বলার জন্য যাতে মেয়ে খুশিতে না মরে !

চান্দু মেয়েকে বললঃ মনে করেন আমি আপনাকে ৫ কোটি টাকা দিব তাহলে কি করবেন?

মেয়েঃ আপনার সামনে নাচবো, আপনাকে ভালবাসবো, এবং আপনার সাথে অনেক কিছু করতে রাজি আছি!! এটা শুনে ......
.
.

শালা চান্দু নিজেই খুশিতে মইরা গেল!!!!

[পরীক্ষার আগে]

[পরীক্ষার আগে]
পিতাঃ এইবার যদি পাশ না করিস, তাহলে আমাকে আর বাবা বলে ডাকবি না !
[পরীক্ষার পর]
পিতাঃ কি ব্যাপার? পরীক্ষা কেমন হলো? রেজাল্ট কি?
.
.

পুত্রঃ আমি খুবই দুঃখিত সোহেল সাহেব !

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন। খাওয়া শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন।

ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে টিক বছর খানেক আগে, আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা ছিলো না। আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?

ম্যানেজারঃ জি স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন না, আগামীতে আর হবে না।
ভদ্রঃ না না ঠিক আছে আমি কিছু মনে করিনি।
.
.
.
.
.
.
.
আসলে আজকেও আপনাকে একটু আবার ঐ কষ্টটা করতে হবে........!!

একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল

একদিন একটি গ্রামে একটি বিমান আছড়ে পড়ল। গ্রামবাসী বিমানের সকল যাত্রীকে মৃত ভেবে কবর দিয়ে দিল। সেই বিমানে বাংলাদেশের এক মন্ত্রীও ছিল।
এখন এই খবর পেয়ে সাংবাদিকরা সেই গ্রামে গেল খবর সংগ্রহ করতে। ওই গ্রামের সবচেয়ে গন্য-মান্য ব্যক্তি কে প্রশ্ন করল, "সকল যাত্রীই মারা গেছে, এই ব্যাপারে কি আপনারা নিশ্চিত?" লোকটি বলল,
.
.
"কবর দেওয়ার সময় যদিও মন্ত্রিসাহেব বলছিলেন যে উনি জীবিত। কিন্তু রাজনীতিবিদ তো তাই কথাটা বিশ্বাস করি নাই। কবর দিয়া দিসি।"

চান্দুর প্রেমিকা চান্দু কে বলছেঃ

চান্দুর প্রেমিকা চান্দু কে বলছেঃ তোমাকে আমার মা খুব পছন্দ করছে!!
.
.
চান্দুঃ( লজ্জা পেয়ে) যাই হোক না কেন বিয়ে আমি তোমাকেই করব!! আন্টিকে বলো যাতে আমাকে ভুলে যায়

এক শয়তান বাচ্চা অপরিচিত নম্বর এ ফোন করেছে

এক শয়তান বাচ্চা অপরিচিত নম্বর এ ফোন করেছে
... হ্যালো
বাচ্চাঃ উলু কুলু পুলু!!
.... কে রে???
বাচ্চাঃ একজন মানুষ
.... ওইটা তো বুঝতে পারছি নাম বল
বাচ্চাঃ আমি এক ফাজিল বাচ্চা
... ওরে...!! কই থাকস??
বাচ্চাঃ দুনিয়াতে
... ওইটা তো বুজলাম কিন্তু ফোন করলি কেন তুই??
বাচ্চাঃ তোমারে পেরেশান করার জন্য
... চুপ সালা তোর বাপের নাম্বার দে হিজড়ার বাচ্চা
বাচ্চাঃ হ্যালো পাপা আমি পাপ্পু

এক বাচ্চা ছেলে তার দাদা কে বলছে

এক বাচ্চা ছেলে তার দাদা কে বলছে, "দাদা দাদা বাচ্চা কিভাবে হয় ??"
দাদাঃ আকাশ থেকে পরী আসে আর পেটে বাচ্চা রেখে যায়"

নাতিঃ তাইলে কি বাসর রাতের সিস্টেম এখন বন্ধ হইয়া গেছে?

এক ভিখারি একবার লটারিতে কয়েক লাখ টাকা জিতল

এক ভিখারি একবার লটারিতে কয়েক লাখ টাকা জিতল।।
তো আরেক ভিখারি এসে জিজ্ঞেস করলো, "এতো টাকা দিয়ে তুমি কি করবে??"
১ম ভিখারিঃ "মসজিদ বানাবো।।”
২য় ভিখারিঃ "কেন??"

১ম ভিখারিঃ "তার সামনে বসে আমি একাই ভিক্ষা করবো, আর কাউকে বস্তে দিব না !!

এক ছেলে আরেক ছেলে কে বলতেছে

এক ছেলে আরেক ছেলে কে বলতেছে , , ,তোদের এই এলাকার মেয়েদের কে আমি "smart" ভেবেছিলাম্, কিন্তু এরা তো বেশি "smart" না. :(
আরেক ছেলেঃ " কেন কি করেছে?
প্রথম জনঃ " আমি একটা কথা জিজ্ঞেস করতেই আমারে জুতা দিয়ে পিটাইছে, :(
২য় জনঃ "তুই কি জিজ্ঞেস করেছিলি?
.
.
.
.
.
.
.
১ম জনঃ আমি তার বিড়ালটা কে দেখে ইংলিশ এ জিজ্ঞেস করছিলাম, "can i touch ur pussy?"

পরীক্ষা চলতেছে ...

পরীক্ষা চলতেছে ...
প্রশ্নে যে রচনা আসছে ঐটার বিষয়ঃ " অলসতা "
এক মেধাবী ছাত্র প্রথম ১০ পৃষ্ঠা খালি রেখে ...
১১ নম্বর পৃষ্ঠায় লিখে দিয়ে আসলো ...







একেই বলে " অলসতা "

মহিলা শিক্ষক

মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ। দেখি কে আগে লিখতে পারো! তার জন্য পুরস্কার!
সবার আগে রাজুঃ লিখল "My penis in your hand"
মহিলা শিক্ষকঃ (রেগে) থাপড়াইয়া দাঁত ফালাইয়া দিব! এটা কি লিখছো?
রাজুঃ সরি ম্যাডাম, তাড়াতাড়ি লিখতে গিয়ে pen আর is এর মাঝে ফাঁকা দিতে ভুলে গেছি।
হবে My Pen is in Your Hand.

এক বাচ্চা এসে দোকানদারকে বলছেঃ

এক বাচ্চা এসে দোকানদারকে বলছেঃ আচ্ছা আপনার দোকানে কি রঙ ফরসা করার ক্রিম আছে ? ?
দোকানদারঃ হ্যাঁ আছে তো!!!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
তাইলে ব্যাবহার করস না কেন শালা , প্রতিদিন তোরে দেইখা ভয় পাইয়া যাই !

গিট্টু মিয়া রাতের বেলা

গিট্টু মিয়া রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো...
হটাৎ তার ছেলে বল্টু মিয়া এসে রুমে ঢুকল...
অপ্রস্তুত গিট্টু মিয়া বলল, "বেচারিরা গরীব মেয়ে, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই..."
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু মিয়াঃ "এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো....."

এক ছেলে এক মেয়ে

এক ছেলে এক মেয়ে কেঃ “I LOVE YOU!!”
মেয়ে খেপে গিয়েঃ “মেয়েদের সাথে সম্মান দিয়ে কথা বলতে পার নাহ??”

.
.
... .
.
.
.
.
.
ছেলেঃ “আসসালামু আলাইকুম, I LOVE YOU!!”

যোগাযোগ মন্ত্রীর গাড়ির সামনে

যোগাযোগ মন্ত্রীর গাড়ির সামনে পড়ে একটা বাচ্চা গাধা মারা গেছে।
মন্ত্রী সাহেব গাড়ির ড্রাইভার কে বললেন গাধার মালিককে খুঁজে বের করতে।
কিন্তু ড্রাইভার যখন ফিরে আসলো তখন দেখা গেলো তার গলায় একগাদা ফুলের মালা।
মন্ত্রী জিজ্ঞেস করলেন, কি ব্যাপার?
ড্রাইভার বলল, “মানুষজন আমার কথা ভুল বুঝতেছে... আমি বললাম, ‘আমি যোগাযোগ মন্ত্রীর ড্রাইভার। গাধারবাচ্চা মারা গেছে"

সবাই এটা শুনে আনন্দ উল্লাস করতে করতে আমার গলায় ফুলের মালা পড়িয়ে দিলো

এক ছেলে প্রেমিকার বাড়িতে

এক ছেলে প্রেমিকার বাড়িতে দাওয়াতের আগে ঔষুধের দোকানে গিয়া কনডম চাইল ফেরার সময় আরেকটা কনডম চাইয়া দোকানিরে কইল "সরি ডুড আমার প্রেমিকার বোনও খুব সেক্সি" আবার ফেরার সময় আরেকটা কন্ডম চাইল "সরি ডুড আমার প্রেমিকার মাও খুব সেক্সি" অতপর প্রেমিকার বাড়িতে খাবার টেবিলে বইসা সবার সাথে পরিচিত হবার পর মনে মনে দোয়া পড়া শুরু করল ,প্রেমিকাঃদোয়া পড় কেন?আমি তো জানতাম না তুমি এত আল্লাহ ভক্ত" প্রেমিকঃ আর আমিও জানতাম না তোমার বাবার ঔষুধের দোকান আছে!

এক হিসাবে

এক হিসাবে পৃথিবির সব পুরুষ মানুষ মিলে প্রতি মাসে প্রায় ৩ কেজির মত লিপিস্টিক খায় কিন্তু আমি জিগাই খায় কেমনে??

একবার এক মহিলা মারা গেছেন।

একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী। স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয়েক হাজার লোক। একলোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,
–কি হইছে ভাই ??এত লোকজন কেন??
–আমার বউ মারা গেছে
– সরি, তো কিভাবে মারা গেল?
–অইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ
– ভাই আমারে একটু ধার দিবেনআপনার কুকুরটা।
– ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।

এক বিড়াল পানি তে পড়ে গেছে,

এক বিড়াল পানি তে পড়ে গেছে, তো সেখান দিয়ে এক মোরগ হেটে যাচ্ছিলো। তো সে বিড়াল টা কে দেখতে পেয়ে হাসতে লাগলো।

বিড়াল টা রেগে গিয়ে জিগ্গেস করলোঃ তুমি হাসতেছো কেনো?

মোরগ ইংরেজি তে উত্তর দিলোঃ "a wet pussy makes a cock happy"


এখানে "pussy" মানে বিড়াল আর "cock" মানে মোরগ্। অন্য কিছু ভাইবেন না।

তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??

স্যারঃ মফিজ, তোর নামে বিচার আসছে তুই নাকি খুব গালাগালি করিস??
.
.
.
.
... .
.

মফিজঃ স্যার, আমি তো কোনদিন কোন কুত্তার বাচ্চারে গালি দেই নাই,
জানিনা কোন হারামজাদা আপনেরে এইসব কইছে,
ওই হারামি রে যদি একবার সামনে পাইতাম তাইলে লাত্থি দিয়া শুয়োর টারে ল্যাঙরা কইরা দিতাম

ভূমিকম্পের ক্ষতি হওয়ার পরে....

ভূমিকম্পের ক্ষতি হওয়ার পরে....

আমেরিকায় :

সরকারী দল : দ্রুত ব্যবস্তা গ্রহণ করুন।
বিরোধী দল : আমারা সবাই আছি সরকারের সাথে।

বাংলাদেশে :
সরকারী দল : এইটা বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র ।
বিরোধী দল : ভূমিকম্প হওয়ার পিছনে সরকারই দায়ী।

এক ডাক্তারের চেম্বারের

এক ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে বল্টু
কাছ দিয়েই যাচ্ছিল বল্টুর এক বন্ধু।
কথা হচ্ছে উভয়ের মধ্যে-
বন্ধু: কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস?
বল্টু: মেয়েদের দেখছি!
বন্ধু: মানে?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বল্টু: ঐ দেখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
‘“মেয়েদের দেখার সময় বিকাল ৪টা থেকে ৬টা।” তাই এখানে দাঁড়িয়ে আছি

*মোবাইল কাস্টমার কেয়ার্ঃ

মোবাইল কাস্টমার কেয়ার্ঃ কারো সাথে "relation" করতে চাইলে ১ চাপুন্।

কাউ কে বিয়ে করতে চাইলে ২ চাপুন্।

বল্টুঃ আর ২ নাম্বার বিয়ে করতে চাইলে কি চাপ্তে হবে।

কাস্টমার ম্যানেজার্ঃ তাহলে প্রথম বউ এর গলা জোরে চাপেন্।

এক ১৩ বছরের বাচ্চা

এক ১৩ বছরের বাচ্চা রাস্তা দিয়ে কুকুর নিয়ে যাচ্ছিল।
এক পুলিশ হাসতে হাসতে বলেঃ "কিরে তোর ভাইরে নিয়া কই যাস??"








►►বাচ্চাঃ পুলিশে ভর্তি করাইতে নিয়া যাইতেছি!!

ক্লাশের ফাস্ট বয় ক্লাশে ঢুকে ঘুমিয়ে পড়ল.

ক্লাশের ফাস্ট বয় ক্লাশে ঢুকে ঘুমিয়ে পড়ল....
শিক্ষক: এই তুমি ঘুমাচ্ছ কেন?
ছাত্র: আমাকে আমার মত থাকতে দিন।
শিক্ষক: এমন করলে তুমি আর প্রথম হতে পারবেনা।
ছাত্র: আমি নিজেকে নিজের মত গুছিয়ে নিয়েছি।
শিক্ষক: তুমি এবারও কিন্তু গণিতে ১০০ পাবেনা এমন করলে।
ছাত্র: যেটা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক....... সব পেলে নস্ট জীবন।
শিক্ষক: তাহলে তুমি এখন ক্লাশে মন দিবে না?
ছাত্র: না....না না না..না.... না....না না না..না!

মনমোহন সিং গেছেন আমেরিকা

মনমোহন সিং গেছেন আমেরিকার সমুদ্র সৈকতে রৌদ্র স্নান করতে।
একজন এসে জিজ্ঞাসা করল, are you relaxing?
উনি উত্তর দিলেন, no. i am Manmohan Singh!!
এভাবে বেশ কয়েকজন উনাকে একই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করল!
উনি বিরক্ত হয়ে উঠে চলে যাবেন ঠিক তখনই কিছুটা দূরে দেখলেন বারাক ওবামা কে!
... উনি যেয়ে ওবামা কে জিজ্ঞেস করলেন, are you relaxing?
ওবামা জবাব দিলেন, yes i am.
সাথে সাথে মনমোহন, ওবামা'র গালে কইশ্যা কয়েকটা থাপ্পর মাইরা কইলেন:
"আরে বেটা!! তোরে ঐদিকে সবাই খুইজা মরতাছে!! আর তুই কিনা এইখানে বইসা কেলাইতাছোস্ ?!?

Friday, September 23, 2011

রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে

রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে " এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনে FACEBOOK এ আমার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিসেন “so sweeeet” !!

জানিস আমি টপিকটি ভালকরে বুঝিনি।

ক্লাশ ছুটির শেষে একজন ছাত্র একজন ছাত্রীর সাথে কথা বলছে।
ছাত্র: জানিস আমি টপিকটি ভালকরে বুঝিনি।
ছাত্রী: অসুবিধা নেই। KISS ME at night. ভাল করে বুঝিয়ে দিব।
ছাত্র: থ-হয়ে গেল।তুই! কি বললি?
ছাত্রী: বললাম, আমাকে রাতে SMS করিস বুঝিয়ে দেব।
ছাত্র: মানে!
ছাত্রী: হাদা-রাম। KISS ME মানে হল, আমাকে KICHU INTERESTING SMS SEND করিস!

ধনীর আদুরে কন্যা

ধনীর আদুরে কন্যা পরীক্ষার হলে গিয়ে দেখল গরীবদের ওপর রচনা লিখতে হবে
সে লিখতে শুরু করল-
"এক দেশে একটি খুবই গরীব পরিবার ছিল। বাবা গরীব,মা গরীব, বাচ্চারাও গরীব। বাড়িতে ৪জন কাজের লোক ছিল-তারাও গরীব। তাদের BMW গাড়িটাও ভাঙ্গাচোরা ছিল। বাচ্চাদের ছিল পুরোনোনকিয়া N-8 মোবাইল। বাড়িতে ছিল মাত্র ৪টা সেকেন্ড হ্যান্ড এসি। পুরো পরিবারটা খুবই কষ্টে থাকত।

ছাত্রীঃ স্যার

ছাত্রীঃ স্যার
দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন
জিনিস দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক
হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ,
আগে সবকিছু বন্ধ
করে দিন
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার
কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর? আর
কি করবো বলো?
ছাত্রীঃ স্যার এবার
দেখেন আমার
ঘড়িতে কী সুন্দর লাইট জ্বলে !!

ক্লাস পরীক্ষার পর

ক্লাস পরীক্ষার পর মা তার প্রথম শ্রেনীতে পড়ুয়া ছেলের সাথে কথা বলেছেন
মা ছেলেকে : বাবা ঠিক মতসব উত্তর দিয়েছিস তো ?
ছেলে : হ্যা , মা তুমি চিন্তা কর না ... সব উত্তর দিয়েছি ।
মা : কিরে ? তোকে তো আমি এই কবিতা পড়াইনি ... তুই কিভাবে উত্তর দিলি ???
ছেলে : মা , তুমি কি আমাকে এতই বোকা ভাবো ?? আমি বানায় বানায় কবিতা লেখে দিছি!

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে

এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন। খাওয়া শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন।
ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে ঠিক বছর খানেক আগে, আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা ছিলো না। আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?
ম্যানেজারঃ জি স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন না, আগামীতে এমন আর হবে না।
ভদ্রঃ না না টিক আছে আমি কিছু মনে করিনি।
আসলে আজকেও আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে....... .!

স্ত্রীঃ আচ্ছা আমি কেমন্?

স্ত্রীঃ আচ্ছা আমি কেমন্?

স্বামীঃ তুমি হইলা আমার A,B,C,D,E,F,G,H, I, J, K

স্ত্রীঃ এই গুলার মানে কি?

স্বামীঃ "Adorable, Beautiful, Cute, Delightful , Elegant, Foxy, Gorgeous, Hot"

স্ত্রীঃ "I, J & K" এই ৩ টার মানে কি?

স্বামীঃ ইয়ে মানে "I'm JUST KIDDING” !!!

খরগোশ গেছে পতিতালয়ে।

খরগোশ গেছে পতিতালয়ে।
ম্যানেজার ঃঃ কি লাগবে বলুন,বাঘ,কুমির, শিয়াল,অজগর ।।"""'''""
খরগোশ ঃ আজ অজগর ।
পে করার পর ম্যানেজার খরগোশ কে অজগর এর রুমে নিয়ে গেল।
অজগর খরগোশ কে খপ করে গিলে ফেলল।
ম্যানেজার চিৎকার শুরু করল, আরে কর কি কর কি ও আমাদের কাসটমার তোমার খাদ্য নয়।
চিৎকার শুনে অজগর খরগোশ কে উগড়ে ফেলল।
ভীত খরগোশ অজগর কে বলল দেখ এভাবে কিস করা আমি একদম পছন্দ করিনা।

ফুলাটা কমাইওনা

বনে কাঠ কাটতে গিয়ে বোলতার কামড় খেয়ে বাড়ি ফিরল গেদু।
বোলতা কামড় দিয়েছে তার পুরুষাঙ্গে ।
জিনিষটা হয়েছে দেখার মত। ইয়া মোটা আর লম্বা ।
প্রচণ্ড যন্ত্রণা নিয়ে বাড়ি এসে বউকে দেখানোর পর বউ লতাপাতা বেটে লাগাতে লাগাতে
বলল, আল্লা ব্যথাটা কমিয়ে দাও, ফুলাটা কমাইওনা যেভাবে আছে সেভাবে থাক।

চায়নিজে খেতে বসেছে ।

এক ডাক্তার তার কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে চায়নিজে খেতে বসেছে ।
কয়েক টেবিল পিছনে বসা এক লোককে দেখিয়ে ডাঃ তার বন্ধুদের নিচুসঃরে বলল,
এই লোকটা একদিন তার বউকে নিয়ে আমার চেম্বারে এসে বলল, ডাঃ সাহেব নতুন
বিয়ে করেছি, কিভাবে ওই সব করতে হয় যদি একটু দেখিয়ে দিতেন ???
আমি বললাম আমি কিভাবে করি আপনি দেখেন।এই বলে তার বউএর সাথে মজাসে মিলিত হলাম
। লোকটি বলল এবার আমি করি হয় কিনা আপনি একটু দেখেন ।
তারপর সে করল।



টেবিল জুড়ে হাসির রোল পড়ে গেল।



হাসি থামার আগেই ওই লোকটা তাদের টেবিলে এসে বসতে বসতে বলল, আমাকে নিয়ে হাসছেন বুঝি???
তাহলে পুরো ব্যাপারটা শুনেন,

১০০ টাকা দিয়ে এক মাগী কন্ট্রাক্ট করেছিলাম, কোথায় লাগানোর জায়গা না পেয়ে উনার চেম্বারে গিয়েছিলাম ।
বাকিটা তো আপনারা শুনলেন।

নারী বনাম পুরুষ

বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
অলংকার
নারী : যেকোনো ধরনের অলংকার পরলেই নারীদের সুন্দর দেখায়।
পুরুষ : বড়জোর একটা আংটি কিংবা ব্রেসলেট। এর চেয়ে বেশি কিছু পরলেই লোকে মন্দ বলতে শুরু করে।

বন্ধু
নারী : বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিতে গেলে নিজেদের সুখ-দুঃখের আলাপেই ব্যস্ত থাকে।
পুরুষ : পুরুষদের আড্ডায় ‘দোস্ত তোর লাইটারটা দে তো’ জাতীয় কথাবার্তাই বেশি শোনা যায়।
জুতো
নারী : গরমের দিনে অফিস ডেস্কের নিচে পা ঢুকিয়ে জুতো খুলে রাখে।
পুরুষ : সারা দিন এক জুতা-মোজাই পায়ে দিয়ে রাখে।

পশু-পাখি
নারী : পশু-পাখি ভালোবাসে।
পুরুষ : পশু-পাখিকে কষ্ট দিতে ভালোবাসে।

সন্তান
নারী : নারীরা তাদের সন্তানদের পুরোপুরি চেনে। তাদের সুখ, দুঃখ, স্বপ্ন, বন্ধু, গোপন ভয় এমনকি গোপন প্রেম সম্পর্কেও তারা জানে।
পুরুষ : নিজের বাড়িতে মোট কয়জন মানুষ আছে তা-ও সব সময় মনে রাখতে পারে না।
ব্রেকআপ
নারী : সম্পর্ক ভেঙে গেলে কাছের কোনো বান্ধবীকে জড়িয়ে হাপুস নয়নে কাঁদতে থাকে। কিংবা ‘পুরুষ বড় নির্বোধ’ জাতীয় কবিতা লেখা শুরু করে এবং নতুনভাবে জীবনটা শুরু করার চেষ্টা করে।
পুরুষ : ব্রেকআপ হওয়ার ছয় মাস পরও সাবেক প্রেমিকাকে রাতবিরেতে ফোন করে ‘ডাইনি, তুই আমার জীবনটা শেষ করে দিলি’—এ জাতীয় ডায়ালগ ঝাড়তে থাকে।

বিয়ে
নারী : মনে করে বিয়ের পর হাজব্যান্ড বদলে যাবে, কিন্তু তা হয় না।
পুরুষ : মনে করে প্রেমিকা স্ত্রী হওয়ার পরও একই রকম থাকবে। কিন্তু স্ত্রী বদলে যায়।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।

তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
প্রেম
পুরুষ: প্রতিটি পুরুষই চায় কোনো নারীর প্রথম প্রেম হতে।
নারী: নারীরা চায় তারা তাদের ভালোবাসার পুরুষটির শেষ প্রেম হোক।
হাতের লেখা
পুরুষ : লেখা কোনো রকমে পড়া গেলেই হলো। কাকের ঠ্যাং-বকের ঠ্যাং কী হচ্ছে তা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায় না।
নারী : লেখা হতে হবে মুক্তোর মতো ঝরঝরে।
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।

জসিমের সেভ করা দরকার হলো

জসিমের সেভ করা দরকার হলো ....তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , '' আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও ''।
নাপিত করলো কি , একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো ।কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল , আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে ।গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল , '' খুব ভালো .... কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি , তাহলে কি হবে ?? ''
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল , '' ঐটা কোনো বেপার না , সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন।

গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা

গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা যা পেন্টের ভিতর থাকে এবং মেয়েরা খুব পছন্দ করে।
জিনিষটা কি? বলেন দেখি-
?
?
?
চিন্তাটা সবসময় খারাপ দিকে থাকে কেন ?? আরে মিয়া উত্তর- ১০০০ টাকার নোট।

সুন্দরী রোগীঃ

সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর আমি শুধু একটা জিনিসই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কি?
সুন্দরী রোগীঃ বাচ্চা।
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি।

বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা ।

ক্রিং ক্রিং !!!!! বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা ।
রিসিপশনিস্ট মেয়েটা ফোন ধরে বললেন ,'' হেল্লো , কিভাবে সাহায্য করতে পারি ??? ''
ওপাশ থেকে উত্তর দিল , '' আপা , দেখেন তো রুম নাম্বার ৪৭ এ কেউ আছেনি ?? ''
মেয়েটা জবাব দিল , '' জ্বিনা ,কেউ নাই ,আপনি কাকে চাচ্ছেন ?? ''
লোক তা আবার বলল , , '' দেখেন তো ভালো মত , কেউ আছে কিনা , সিউর হইয়া বলেন না প্লিজ । ''
মেয়েটা রুম নাম্বার ৪৭ এ গেল , ভালমত দেখে এসে নললো , '' না রে ভাই , কেউ নাই .....আপনি কাকে চাচ্ছেন ??? ''
অপরপ্রান্ত হতে উত্তর আসলো , '' হুমমমম , তাইলে ঠিক মতই পালাইছি '' !!!!

এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল

এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল , একটা চার্চের সামনের দেয়ালে একটা লেখা দেখে সে দাড়িয়ে পড়ল ।দেয়ালে বড় করে লেখা ছিল , '' যারা পাপ করেছ , তারা আমার শরণ নাও ''।
মেয়েটা ওই দেয়ালের লেখাটার নিচে বড় করে তার মোবাইল নাম্বার টা লিখল , তারপর আরো বড় করে লিখল . '' আর যারা এখনো পাপ করনাই , তারা আমার শরণ নাও

ভাইভা পরীক্ষায়,

ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম!!
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস !!

প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে

প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।

হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের

হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের টাকা চেয়ে বাবার কাছে পত্র—‘বাবা,
টাকা নাই!
কী খাই?
ইতি—তোমার ছেলে নিতাই।’
ছেলের চিঠির জবাবে বাবা—‘টাকা সাফ,
করো মাফ।
ইতি—তোমার গরিব বাপ’

মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।

মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ।
বল্টু মিয়াঃ My penis in your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
বল্টু মিয়াঃ সরি ম্যাডাম, pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।

এক ভদ্রলোকের খামারে

এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো। তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানিকে দাম জানতে চাইলেন। দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে। ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল। ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন।
প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল
এবং
পরদিন
ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে। ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল, হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল।

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে।

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
দুদু বার করে লিখ।
........... বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।–

দাদা আর নাতি

দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?

এক দম্পতি হানিমুনে

এক দম্পতি হানিমুনের জন্য ট্রেনে করে যাচ্ছেন। পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলে একজন বৃদ্ধলোক হঠাত্ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরে। লোকটি জানায় তারকাছে পয়সা না থাকায় টিকেট কাটতে পারেনি। বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায় তারা লোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটিকে বলে -"চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ, আপনি নিচেই সীটে ঘুমান। আমরা স্বামী-স্ত্রী ওপরের বাঙ্কারে ঘুমাবো।"
লোকটি সম্মতি দিয়ে শুয়ে পড়ে।

কিন্তু ঘুমাবার আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, " আচ্ছা, রাতে আমরা যখন 'ইয়ে' করবো তখন শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।"
স্বামীটি বলে, "চিন্তা করোনা, তুমি তখন 'আম-জাম' বলো, অন্যকোন শব্দ করোনা"
তো স্বামী-স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত 'আম-জাম' করে কাটালো।
সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, " বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে, কিন্তু সারারাত তোমরা বাঙ্কারে শুয়ে যে আম-জাম খেয়েছ তার 'সব রস' নিচে আমার গায়ে পড়েছে।

Monday, September 19, 2011

দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে

দুই গর্ভবতী মহিলা সকালে হাঁটতে বেরিয়েছে। হাঁটতে হাঁটতে তারা গল্প করছে কার কি বাচ্চা হতে পারে। তো এক মহিলা বলছে জানো আমি না গর্ভবতী হবার পর খুব শুকিয়ে গেছি, কিছুই খেতে পারছি না। এসব দেখে আমার শ্বাশুড়ি বলেছেন আমার নাকি ছেলে হবে। অন্যজন বললো তার লক্ষণ দেখে নাকি সবাই বলছে মেয়ে হবে। তো অনেক ক্ষণ ধরেই তাদের পাশে দিয়ে ছোট্ট বল্টু মিয়া দৌড়াচ্ছিলো। হঠাৎ সে বলে উঠলো, আন্টি আন্টি আমার না হাতি হবে। মহিলা দুজন থমকে দাঁড়ালেন। তারা জিজ্ঞেস করলো কিভাবে বুঝলে? ছোট্ট বল্টু মিয়া তখন প্যান্ট খুলে ইয়ে দেখিয়ে বললো ......... দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে

নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।

দারুণ সফল এক যৌনকর্মী গেল ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, ডাক্তার আমার শরীরে আরেকটা ফুটো করে দেন?
অবাক হয়ে ডাক্তার জানতে চাইলো, আরেকটা কেন?
মেয়েটা বললো, ব্যবসা খুব ভাল যাচ্ছে, ভাবছি নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।

"penis" এ কনডম পরায় দিয়ে গেছে।

এক লোক তার স্ত্রী কে ধোকা দিয়ে পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে "sex" করত। একদিন হঠাৎ কেউ একজন ঐ মেয়েটির বাড়ি চলে আসলো যখন তারা রতিক্রিয়ায় মগ্ন। বেল বাজার সাথে সাথেই লোক্টা কাপড় ছাড়াই দ্রুত তার বাড়ি চলে আসলো,

তার স্ত্রী # এই তুমি কাপড় ছারা কথা থেকে এসে হাজির হলা?

স্বামী# আর বলো না, রাস্তায় আমাকে ডাকাতেরা ধরে সব কিছু নিয়ে গেছে।/:)/:)

স্ত্রী খুব ভদ্র ভাবে উত্তর দিলোঃ যতসব দুষ্টু ডাকাত্, তোমার সব কিছু নিয়ে যেয়ে তোমার "penis" এ কনডম পরায় দিয়ে গেছে।

একটা জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি অন্যহাতে একটা ‘রাজা কনডম

ভূমিষ্ট হলো এক মানব শিশু।

খুব দারূণ দেখতে সে। খুব সুন্দর একজোড়া চোখ, খুব সুন্দর একটা নাক, তুলতুলে গালজোড়া, গোলাপী কচি পেলব ঠোঁট…. শুধু অসঙ্গতি বলতে যা, জন্ম নিয়ে শুরু থেকে সে বেজায় হাসছিল। হাসছিল তো হাসছিলই, যেন বাংলা সিনেমার ভিলেন, কোন অপকর্ম করে এসেছে।

সব ডাক্তার আর নার্সরা মিলে চেষ্টা করলো, হাসির কারণ উদঘাটন করতে, কিন্তু পারছিলনা। তার কুমারী মা সন্তানের এমন হাসি দেখে মুষড়ে পড়লো। অবিবাহিত বাবাও যারপরনাই বিব্রত। হয়তো এটা তাদের বিরুদ্ধে জাগ্রত ঈশ্বরের প্রতিশোধ।

শেষমেষ এলেন এক শিশুবিশেষজ্ঞ। তিনি দেখলেন বাচ্চাটার উভয় হাত ভীষণভাবে মুষ্টিবদ্ধ। তিনি শিশুর মুষ্টিবদ্ধ হস্তদ্বয় উম্মোচিত করলেন, আর দেখলেন…

….একহাতে ধরা একটা জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি অন্যহাতে একটা ‘রাজা কনডম

সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়,

সখিনা : তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে।
আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না।/:)/:) কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি?X(
জরিনা : আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়,
তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো!!

প্রেমের পেচাল শুরু করে দিল

পার্টি শেষ করে GF ও BF রম্য মুডে আছে
ছেলেটা GF কে নিয়ে নিজের খালি বাসায় নিয়ে গেল।
বেডরুমে বিছানার ওপর বসে ২জন প্রেমের পেচাল শুরু করে দিল
মেয়ে: (প্যান্ট খুলে বলল ) আজকে আমাকে তোমার স্ত্রী মনে করে সব অধিকার আদায় করতে পারো ।
ছেলে: ( তার নিজের প্যান্টটা খুলে ) এই নাও এখন সুন্দর করে প্যান্টটা ধুয়ে দাও আমার বউ হলে যেমন করত।

সবগুলা Condom ফুটা কইরা রাখছে…।।

একদিন এক বাবা তার ছেলেকে পেটাচ্ছিল, আরেক ব্যাক্তি ছুটে এসে বলল
ব্যাক্তিঃ আরে মশাই আপনার ছেলে কে এভাবে নিরদয়ভাবে মারছেন কেনো?
বাবাঃ আরে ভাই , হারামজাদা পাশের বাড়ির মহিলা কে pregnant করে দিছে…
ব্যাক্তিঃ তাই নাকি…কিভাবে হলো !!
.
.
.
.
.
.
.
.
.
বাবাঃ হারামজাদায় আমার বিছানার নিচে রাখা সবগুলা Condom ফুটা কইরা রাখছে…।।

আমার ঘড়িতে লাইট জ্বলে

ছাত্রীঃ স্যার দরজা জানালা বন্ধ করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন জিনিস দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ, আগে সবকিছু বন্ধ করে দিন যাতে আলো না আশে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর? আর কি করবো বলো?;)
.
.
.
.
ছাত্রীঃ স্যার এবার দেখেন। আমার ঘড়িতে লাইট জ্বলে

জানালাটা খুলে দিয়ে যান।

মকবুল হোটেল ম্যানেজারের সঙ্গে ফোনে কথা বলছে—
মকবুল: দয়া করে তাড়াতাড়ি ৫০৬ নম্বর কক্ষে চলে আসুন।
হোটেল ম্যানেজার: কেন, সমস্যা কী?
মকবুল: আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে।
হোটেল ম্যানেজার: আপনি স্বামী হয়ে কিছু করছেন না। আর আমি হোটেল ম্যানেজার হয়ে কী করতে পারি, বলুন?
মকবুল: আরে ভাই, এখন কথা বলার সময় নয়। তাড়াতাড়ি চলে আসুন। কারণ, আমার স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছে না। জানালাটা খুলে দিয়ে যান।

আমি এখন আর মায়ের দুধ খাই না, বাবা খায়।

ছোট এক ছেলেকে পাশের বাড়ির আন্টি জিজ্ঞেস করল, "বলতো কে বেশী বড়, তুমি না তুমার বাবা?" ছেলে কয়েক সেকেন্ড চিন্তা করে বলল, "আমি।"
আন্টিঃ কিভাবে?
ছেলেঃ কারন আমি এখন আর মায়ের দুধ খাই না, বাবা খায়।

পরিকল্পিত পরিবার।

কামাল: বলেন কি মিয়া আপনার দশটা ছেলেমেয়ে?
আবুল : জ্বী হ্যা । পরিকল্পিত পরিবার। দুটির বেশি একটিও নয়।
কামাল: তাহলে দশটি সন্তান হল ক করে?
আবুল: আমার বউ পাচটা।

*এরপর মামা ফোন করল*

ছেলে ঃবাবা সরকার কি?
বাবা ঃ আমি ঘর চালাই আমি সরকারী দল।
তোর মা খালি ঘ্যান ঘ্যান করে, তোর মা বিরোধী দল।
তুই জনগন।
তোর ছোট বোন মুন্নী দেশের ভবিষ্যত।
আর কাজের মেয়ে কইতরী শোষিত শ্রেনী।

*এরপর মামা ফোন করল*

মামা ঃ কিরে সবার খবর কি?
ছেলে ঃ সরকার ঘুমাচ্ছে।
বিরোধীদল তার সুবিধামত আছে।
ভবিষ্যত কাঁদছে।
শোষিত শ্রেনী শোষিত হচ্ছে।
আর জনগন তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে"

"কিস" কি?

"কিস" কি?
জ্যামিতি অনুসারে..
“কিস হচ্ছে দুইটা ঠোঁট এর ন্যূনতম দূরত্ব!!”
ইকনমিক্সঃ
“কিস হচ্ছে এমন একটা জিনিশ যার চাহিদা সব সময় যোগান অপেক্ষা বেশি থাকে”B-)B-)
... পদার্থঃ
“এটা হচ্ছে মানবদেহকে চার্জ করার পদ্ধতি”:D
কম্পিউটারঃ
“ দুইটা দেহ এক টা আরেকটা এর সাথে সংযুক্ত! থাকে কোন ডাটা ক্যাবল ছাড়াই!!”

তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।

প্রবাসী স্বামী তার স্ত্রীকে লেখা চিঠিতে লিখেছে, সুইট হার্ট, আমি এই মাসের বেতনের টাকা পাঠাতে পারছিনা, তাই তোমাকে১০০ Kiss পাঠালাম। ইতি তোমার স্বামী (অমুক)। তার বউ কিছুদিন পর সে চিঠির উত্তর দিল এভাবে, প্রিয় সুইট হার্ট, তোমার পাঠানো Kiss গুলোর বিস্তারিত জানাচ্ছি।
১। দুধ ওয়ালা ২টা Kiss বিনিময়ে এক মাসের জন্য দুধ দিতে রাজি হয়েছে।:)
২। বিদ্যুত বিলওয়ালা ৭টা Kiss এর বিনিময়ে শান্ত হয়েছে।:D
৩। বাড়ি এয়ালাকে প্রতিদিন দুইটা কিংবা তিনটা Kiss দিতে হচ্ছে।:P
৪। সুপার মার্কেট মালিক শুধু Kiss তেই মানি রাজি নয়, তাই… :)
৫। আর অন্যান্য খাতে ব্যায় হয়েছে ৪০ টি Kiss।:D
আমার জন্য কোন চিন্তা করো না। বাকি রয়েছে ৩৫ টি Kiss।:P আমি আশা করছি সেগুলোও এই মাসেই ব্যাবহার করতে পারবো

তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব

নির্জন অন্ধকার পার্ক। ভীরু প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে এক বেঞ্চে বসে আছে। এমন সময় চারদিক ভালো করে দেখে নিয়ে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে আমতা - আমতা করে বলল, ইয়ে মানে .. এই অন্ধকারে যদি আমি তোমার হাতটা ধরে একটা চুমু খাই .. তুমি কি রাগ করবে? প্রেমিকা : না, তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব। প্রেমিক : কেন? প্রেমিকা : কারণ, তুমি হলে গিয়ে সেই চোর যে পুরো একটা গাড়ি চুরি করার সুযোগ পেয়েও শুধু টায়ার চুরি করতে চায়।

ইন্টারভিউ কক্ষে

ইন্টারভিউ কক্ষে এক অল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
প্র: কর্তা :- তুমি ইংরেজী গ্রামারের কোন অংশ ভালো পার?
উত্তরদাতাঃ -স্যার ট্রান্সলেশন ভালো পারি।
প্র: কর্তা :- তাহলে বলতো ’সে গেলো তো গেলো এমনভাবে গেলো আর ফিরে এল না’ এর ইংরেজী কি হবে?;)
উত্তরদাতাঃ -(জটপট) স্যার হি ওয়েন্ট টু ওয়েন্ট এমনভাবে ওয়েন্ট আর ডিড নট কাম ।

বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে

বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!;)
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”/:)
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।

এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি।

দুই বান্ধবীর কথোপকথন
১ম জন - এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি।;)
২য় জন - কেমনে ?

১ম জন - ওর কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে সেন্ডেলের ফাকে লুকিয়ে রেখেছিলাম B-),



আর গাধা আমার ব্রার মধ্যে আধা ঘন্টায়ও খুজে পায় নাই।

১০-১২ তা বাচ্চা কেন হতো?

নাতনীঃ নানী তোমাদের সময় সবার ১০-১২ তা বাচ্চা কেন হতো?

নানীঃ তখন তো কারেন্ট ছিলো না, অন্ধকারে কে আস্লো আর কে গেলো কিছুই বুঝা যেতো না।

আরে ওই গুলো তো ছেম্পল ছিল

মহিলা কলেজের সামনে দিয়ে এক হুজুর হেটে যাচ্ছিল । ২ টা পোংডা মাইয়ার হঠাৎ ইচ্ছা হল হুজুর এর সাথে একটু বিটলামি করার ।;);) তো হুজুরের কাছে গিয়ে একজন বলল

মেয়েঃ হুজুর ! আপনার দাড়ী গুলো অনেক সুন্দর, বেচবেন ? এক হালি কত টাকা দিতে হবে ?;)
হুজুরঃ (ওদের বিটলামি বুঝতে পেরে) হ্যা বেচব , শুধু তোমাদের জন্য একদাম ২০ টাকা :)
মেয়েঃ তাইলে ১ হালি দেন;)
হুজুর তখন পায়জামার ফিতা খুলতেছিল তা দেখে মেয়েরা থ খেয়ে /:)/:)জিজ্ঞাসা করতে লাগল হায় হায় হুজুর এসব কি করতেছেন ?
হুজুরঃ আরে ওই গুলো তো ছেম্পল ছিল গুডাউন থেকে দিচ্ছি তোমাদের ।

মানিব্যাগ ফেরত

এক লোক FM রেডিও তে ফোন করে বলল...
" আমি একটা মানিব্যাগ খুঁজেপেয়েছি...যাতে ৫০০০ টাকা, একটা ATM কার্ড আর একটা LifeInsurance কার্ড আছে। ঠিকানা ১২/২ রোড নং ৪, গুলশান...
RJ-"আপনি কি এই মানিব্যাগ ফেরত দিতে চান???"
...-"মাথা খারাপ...আমার পক্ষ থেকে তার জন্য একটা Sad Song dedicate করে দেন"

না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে!!

একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো ।

জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।;)

ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার
কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও?;);)

জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে!!!

ইদুরমুখো মহিলটা এখন রান্নাঘরে

স্ত্রী নতুন সিম কিনে তার প্রিয়তম স্বামীকে surprise দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল যে কিনা বেডরুমে বসে ছিল।
তাই স্ত্রী রান্নাঘরে গিয়ে স্বামী কে নতুন নাম্বারথেকে কল দিলঃ"হ্যালো জানু"
.
.
.
.
.
.
.
স্বামীঃ (খুব নিচু স্বরে) ডার্লিং, আমি তোমাকে একটু পরে ফোন দিচ্ছি, ইদুরমুখো মহিলটা এখন রান্নাঘরে, যেকোনো সময় এসে পরবে

৫ মাসের পার্থক্য!!

চান্দুর ছেলেঃ বাবা, আমি নিশ্চিত তোমাদের লাভ মেরিজ হয়েছিল, তাই না??
চান্দু (অবাক হয়ে): হ্যাঁ!! কিন্তু তুমি কিভাবে জানো?
.
.
… .
.
.
.

.
চান্দুর ছেলেঃ খুব সহজ!! কারন তোমাদের বিয়ের তারিখ আর আমার জন্ম তারিখে মাত্র ৫ মাসের পার্থক্য!

স্বপ্নের কথা বর্ননা

তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ননা করছে।
প্রথম বন্ধুঃ "জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আরআমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।":|
দ্বিতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সবতারা স্বর্নমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।":|
তৃতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস।"

ছেলে তখন চিঁৎকার করে বলল

মা তার বান্ধবীদের সাথেবসে গল্প করছিল। ড্রইং রুমে ঢুকে ছেলে কানে কানে কি যেন বলতে চাইলো। মা খুববিরক্তি নিয়ে বললেন - এ্যাই বাবু তোকে না বলেছি কানে কানে কোন কথা বলবি না। যা বলার এমনিই বল।X(X(
ছেলে তখন চিঁৎকার করে বলল- মা, বাবা জানতে চেয়েছে তোমার ধামড়া গাধা বান্ধবী গুলোর কি ঘর সংসার নেই? সেই সকাল থেকে আড্ডা মারছে, ওঠার নামই নিচ্ছে না।

উত্তম পুরুষ , মধ্যম পুরুষ

শিক্ষক - উত্তম পুরুষ , মধ্যম পুরুষ , ও নামপুরুষের সংঞ্জা বল ।

ছাত্রী - যে পুরুষ তার স্ত্রীকে মাসে একটি শাড়ী কিনে দেয় তাকে উত্তম পুরুষ ,:):D:D:D:D

- যে পুরুষ তার স্ত্রীকে ছয় মাসে একটা শাড়ী কিনে দেয় তাকে মধ্যম পুরুষ , আর:D:D:D

- যে পুরষ তার স্ত্রীকে বছরে একটা শাড়ী কিনে দেয়, তাকে নাম পুরূষ বলে স্যার

এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।

এক লোক বাজারে গেছে মুরগী কিনতে।

সে মুরগিওয়ালাকে বলল একটা রাজশাহীর মুরগী দেও। মুরগিওয়ালা একটা মুরগি দিয়া বলল এই নেন রাজশাহীর মুরগি।

লোকটা মুরগীর পাছা দেখে কইলোX(। অই মিয়া এইডা তো রাজশাহীর মুরগী না। এটা যশোর এর মুরগী।

মুরগিওয়ালা অনেক খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন রাজশাহীর মুরগি।

লোকটা আবার মুরগীর পাছা দেখে কইলো, ধুর মিয়া এইডাও তো রাজশাহীর মুরগি না। এটা ফরিদপুরের এর মুরগী।/:)

মুরগিওয়ালা এবার অনেক ক্ষন খুজে আরেকটা মুরগি দিয়া কইলো এই নেন এইটাতো রাজশাহীর মুরগি হইবোই।

লোকটা এবার রাইগা কইলো। কি মিয়া? কি ব্যবসা কর একটা মুরগিও চিনো না। তোমার বাড়ি কই?

এইবার মুরগিওয়ালা পিছন ফিরে লুঙ্গি উপরে তুইলা কইলো আপনেই দেইখা কয়া দেন আমার বাড়ী কই?

বেচারা গরীব মেয়েরা,

আদা খান রাতের বেলা FTV তে ফ্যাশন শো দেখছিলো...
হটাৎ ছেলে পিন্টু এসে রুমে ঢুকল...
অপ্রস্তুত আদা খান বলল, "বেচারা গরীব মেয়েরা, কাপড় চোপড় কেনার পয়সা নাই..."
পিন্টুঃ "এর চেয়ে গরীব মেয়ে দেখতে চাইলে,আমার কাছে সিডি আছে,নিয়ে দেখতে পারো...

এতো ছোট কনডম বানাবে কি করে

শিক্ষক : মশা অনেক রোগ ছরায়, সুতরাং মশার বংশ বৃদ্ধি রোধ করতে হবে ।

ছাত্র : হি....হি....হি ।

শিক্ষক : হাসো কেনো ?

ছাত্র : স্যার, এতো ছোট কনডম বানাবে কি করে ।

আমি তো ৩ মাসের পোয়াতি

এক লোক ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার তাকে পেশাব টেস্ট করে আসতে বললেন। পরদিন সকালে লোকটি একটি বোতলে পেশাব ভরে খাটের নিচে রেখে নাস্তা করতে গেল। কাজের বুয়া ঘর ঝাড়ু দিতে গিয়ে আসাবধানে বোতলটি ফেলে দিল। পেশাবের গন্ধ পেয়ে বুয়া বুঝতে পারল যে সাহেব টেস্ট করানোর জন্য বোতলে পেশাব রেখেছিলেন। সাহেব বকাঝকা করবে এই ভয়ে ষে সব পরিষ্কার করে নিজের পেশাব দিয়ে বোতল ভরে আগের জায়গায় রেখে দিল। লোকটি যথারীতি পেশাব নিয়ে ল্যাবে জমা দিয়ে আফিসে চলে গেল। বিকালে আফিস ছুটির পর রিপোর্ট নিয়ে লোকটি ডাক্তারের কাছে গেলে জানতে পারলেন রিপোর্ট অনুযায়ী তিনি এক্ষন ৩ মাসের প্রেগন্যান্ট। X(X(একথা শুনে রাগে রাগান্বিত হয়ে তিনি বাসায় ফিরে স্ত্রীকে বললেন, “হারামজাদি, তোরে এতো করে বললাম সেক্সের সময় আমার উপরে উঠিস না,:D:D শুনলি না, এখন আমার কি হবে? আমি তো ৩ মাসের পোয়াতি”।

তুমি নিশ্চয় আমাকে এই বিছানায় আশা করোনি !!

বউ সন্দেহ করছে যে তার স্বা্মীর সাথে কাজের মেয়ের অবৈধ স্বম্পর্ক আছে।

শিওর হওয়ার জন্য সে কাজের মেয়েকে ১ দিন ছুটি দিল কিন্তু স্বা্মীকে এটা বলল না।

রাতে স্বা্মী বাসায় এসে ঘুমোতে যাওয়ার সময় স্ত্রী আদর পেতে চাইলে

স্বা্মী বললঃ আমার শরীর টা ভালো না। আজ থাক। এই বলে সে ঘুমিয়ে পড়লো।/:)/:)

স্ত্রী ঘুমের ভান করে জেগে থাকলো। মাঝ রাতে স্বা্মী উঠে পাশের রুমে টয়লেট এ গেল।

স্ত্রী তখন কাজের মেয়ের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়লো এবং লাইট বন্ধ করে দিল।;);)

একটু পর স্বা্মী এসে কিছু না বলেই সরাসরি একশন এ চলে গেল !!

কাজ শেষ হওয়ার পর স্ত্রী লাইট জ্বালিয়ে বললো

তুমি নিশ্চয় আমাকে এই বিছানায় আশা করোনি !!

“অবশ্যই না ম্যাডাম”, বললো মালি !

পরেরটা ইউরিন টেস্ট !!

রক্ত পরীক্ষার পর নার্স আবুলের আঙ্গুল মুখে নিয়ে চুষে দিচ্ছে (রক্ত বন্ধের জন্য)।
তা দেখে আবুলের খুশীতে লম্ফ দেয়া শুরু।
নার্সঃ কি হইছে,এত খুশী কেন?
আবুলঃ পরেরটা ইউরিন টেস্ট !! তাই !!

ঝাঁকাইয়েন না, কেস হেরে যাইবেন

১২ বছর বয়সের এক ছেলেকে ধর্ষণ মামলায় কোর্টে দাঁড় করানো হয়েছে ।
তার পক্ষের মহিলা উকিল তার লিঙ্গ ধরে জজকে দেখিয়ে বলল, “Your Honour, দেখুন । এই ছেলে কি কিছুতেই ধর্ষণ করতে পারে?”
ছেলেটি নিচু স্বরে উকিলকে বলল, “আর বেশি ঝাঁকাইয়েন না, কেস হেরে যাইবেন।“

পিরিয়ড এর মূল্য বোঝো??

এক ছাত্র ক্লাস এ দেরি করে আসলো

শিক্ষকঃ এই ছেলে তুমি পিরিয়ড এর মূল্য বোঝো??

ছাত্রঃ হ্যাঁ স্যার, পাশের বাড়ির মেয়েটার একবার হয় নাই, মেয়ের মা বেহুঁশ হইয়া গেল, বাবার হার্ট অ্যাটাক হইল আর আমার ভাই বাড়ি থাইকা ভাইগা গেল :P

তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি.

এক গৃহকর্মী তার মালিক গৃহকত্রীর কাছে বায়না ধরেছে তার বেতন বাড়াতে হবে।
গৃহকত্রীঃ তোমার বেতন বাড়ানো হয়েছে ছয় মাসও হয় নি। এখনি আবার বেতন বাড়ানোর আবদার কেন?
গৃহকর্মীঃ এই সময়ের মধ্যে আমি তিনটি সার্টিফিকেট পেয়েছি...।তাই বেতন বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছি।
গৃহকত্রীঃ কি কি সার্টিফিকেট?
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল কাপড় আয়রন করতে পারি।
গৃহকত্রীঃ কে দিয়েছে এই সার্টিফিকেট?
গৃহকর্মীঃ জ্বী, স্যার মানে... আপনার স্বামী......
গৃহকর্মীঃ হুম, আর কি সার্টিফিকেট পেয়েছো......
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে ভাল রান্না করতে পারি...
গৃহকত্রীঃ কে বলেছে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর? (বেশ রাগত স্বরে...)
গৃহকর্মীঃ জ্বী, আপনার স্বামী বলেছেন...
গৃহকত্রীঃ আচ্ছা ঠিক আছে, হতে পারে তুমি আমার চেয়ে ভাল রান্না কর......আমি কি চাকরানী নাকি যে ভাল রান্না জানতে হবে? বলো আরেকটি কি সার্টিফিকেট পেয়েছ?
গৃহকর্মীঃ আমি আপনার চেয়ে বিছানায় ভাল পারফর্ম করতে পারি।
কত্রী তো এবার রেগে আগুন। আমার স্বামী বলেছে এই কথা?? ওর সাথে তোমার তাহলে এইসবও হয়??
গৃহকর্মীঃ জ্বী না, আপনার স্বামী বলেনি......বলেছে আপনার গাড়ির ড্রাইভার!
গৃহকত্রীঃ (কত্রী এবার চুপ...) ঠিক আছে তোমার বেতন বাড়ায়ে দেয়া হবে...এসব নিয়ে কথা বলার দরকার নাই।

কারন উনি তোমার বাবা না"

এক ছেলে বাবাকে এসে বলছে, "আমি পাশের বাড়ির আলোর সাথে প্রেম করতে পারি?"
বাবাঃ"বাবা একটা গোপন কথা বলি,আলো আমার মেয়ে, সে তোমার বোন হয় ,তুমি অন্য মেয়ে দেখ"
...কয়েকদিন পর ছেলে আবার এসে বলল "আমি কি ওই পাড়ার আঁখির সাথে প্রেম করতে পারি?"
বাবা "সেও তোমার বোন,সুতরাং অসম্ভব"
এর কয়েকদিন পর ছেলে এসে আবার বলল,"তোমার বন্ধুর মেয়ে রাখীর সাথে প্রেম করলে কোন সমস্যা?"
বাবাঃ "দুঃখজনক হলেও সেও তোমার বোন হয়"
এরপর ছেলে রেগে গিয়ে মায়ের কাছে গিয়ে বলল,"আমি যে মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাই,সেই নাকি আমার বোন হয়।আমি কি করবো?"
মা হেসে বলল, "বাবা,তুমি যে কারো সাথে প্রেম করতে পার, কারন উনি তোমার বাবা না"

বললাম যে আমি তোর মা না.

এক গ্রামের মাতবরের বাড়িতে ডাকাত পড়লো... ডাকাতি করতে বাধা দেয়ায় ডাকাতরা মাতবরকে বাড়ির গোয়াল ঘরে উলংগ করে দড়ি দিয়ে বেধে রেখে দিলো। গোয়ালে ছিল একটি গরু ও বাছুর। সকালে যখন প্রতিবেশিরা এসে মাতবরের বাধন খুলে উদ্ধার করলো তখন মাতবর ছাড়া পেয়েই কোথায় সে গায়ে কাপড় দিবে তা না করে একটা লাঠি যোগাড় করে বাছুরটা কে সপাটে পেটাতে লাগলো আর বলতে থাকলো...

"হারামজাদা... কতবার করে করে বললাম যে আমি তোর মা না... তুই শুনলিই না"

তোগো ডিম তোরাই রাইখা দে!

১টা মুরগি একটা ডিম পাড়ল বাংলাদেশ-ভারত সিমান্তে!!এইটা কারা পাবে,তা নিয়ে ঝগড়া শুরু হল. শেষ পর্যন্ত ভারতীয়রা প্রস্তাব দিল: "whoever kisses more women in other country will keep the egg! বাংলাদেশ রাজি হল! কিছু বাংলাদেশিরা ইন্ডিয়া গেল এবং ২০০০ মেয়েরে kiss করল!! Excited ইন্ডিয়ানরা বলল: এইবার আমাদের পালা! তখন বাংলাদেশ বলল: যা দোস্ত , তোগো ডিম তোরাই রাইখা দে!

বাবা তুই বাড়ি আসবি না

ছেলে মায়ের কাছে চিঠি লিখেছে , আমার এইডস হয়েছে।আমি কি বাড়ি আসব?
উত্তরঃ না তুই বাড়ি আসিস না। কারন তুই বাড়ি আসলে কাজের মেয়ের এইডস হবে। তারপর তোর বাপের হবে, তারপর আমার হবে, আমার হলে তোর কাকুর হবে, কাকুর হলে তোর কাকিমার হবে। আর যদি তোর কাকিমার হয় তাহলে সারা এলাকার হবে।তাই বাবা তুই বাড়ি আসবি না।

তুমি বড় হয়ে কি করবে

স্যার : তুমি বড় হয়ে কি করবে ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার : আমি বুঝাতে চাচ্ছি বড় হয়ে তুমি কি হবে ?
ছাত্র : জামাই
স্যার : আরে আমি বলতে চাচ্ছি তুমি বড় হয়ে কি পেতে চাও ?
ছাত্র : বউ
স্যার : গাধা,তুমি বড় হয়ে মা বাবার জন্য কি করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসবো
স্যার : গর্দভ,তোমার বাবা মা তোমার কাছে কি চায় ?
ছাত্র : নাতী নাতনী
স্যার : ইয়া খোদা...তোমার জীবনের লক্ষ্য কি ?
ছাত্র : বিয়ে
স্যার অজ্ঞান.....

ভাই ওতো খায়না,শুধু টেপে।

স্বামীর খুব অশুক। ১ দিন তিনি আর তার বউ ডাক্তরের কাছে গেছে। (ডাক্তার আর বউ)
ডাক্তারঃ আপনার স্বামির তো লো পেশার। তাকে বেশি বেশি দুধ খাওয়াবেন।
বউঃ ভাই ওতো খায়না,শুধু টেপে।

পার্থক্য কি

ক্লাসে পড়ানোর সময় শিক্ষক এক ছাত্রী কে জিঞ্জাস করছে শিক্ষক:খেজুর এবং হুজুর এর মধ্যে উচ্চারণ গত মিল থাকলেও এদের ভিতর পার্থক্য কি??
ছাত্রী :স্যার কইতে শরম লাগছে....!!
শিক্ষক :ঞ্জান অর্জনে লজ্জা কিসের ??
ছাত্রী :না.....!! মানে... স্যার খেজুরের ১ টা বিচি আর হুজুরের ২ টা বিচি

একটা পেন্টি ও লাগতো

এক লোক দোকানে গেছে তার বৌয়ের জন্য বক্ষবন্ধনী কিনতে।
লোক: অনুগ্রহ করে আমার বৌয়ের জন্য একটা বক্ষবন্ধনী দেখান।
সেলস গার্ল : আপনার বৌয়ের সাইজ কতো?
লোক: তা তো ঠিক জানি না।
সেলস গার্ল :ঠিক আছে, আপনি আমার বুকে হাত দিয়ে অনুমান করুন।
লোক: জি মানে..ওর একটা পেন্টি ও লাগতো।

রিমোট সব ৬ ইঞ্চিই হয়

তিন বান্ধবি আলাপ করছে
১ম জনঃ তোরা তো আমার ওকে দেখেছিস ও প্রায় ৬ফুটের উপর লম্বা। তাই বুঝতেই পারছিস ওর জিনিশটা কতো বড়।
২য় জনঃ আরে হ্যাঁ আমার ও তো সাড়ে ৫ এর উপর। ওর জিনিশটাও নেহাত মন্দ না।
(৩য় জন এর স্বামী উচ্চতায় অনেক খাটো প্রায় ৫ফুট)
৩য় বান্ধবিঃ (মুখে ভেংচি কেটে) হ্যাঁ হ্যাঁ হয়েছে, টিভির সাইজ ১৪, ২১ আর ২৯ ইঞ্চি যাই হোক রিমোট সব ৬ ইঞ্চিই হয় ।

বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে

বিয়ের আগে এক মেয়ে তার বান্ধবীকে বলছে, দোস্ত ফুটা তো বড় হয়ে গেছে স্বামী যদি বুঝতে পারে?
বান্ধবীঃ অসুবিধা নাই, যখন করবে তখন জোরে জোরে চিৎকার করবি ওরে বাবা রে মরে গেলাম রে
বাসর রাতে লাইট বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ অন্ধকারে স্বামী চিৎকার শুরু করছে ওরে বাবারে মরে গেলাম রে
কি ব্যাপার? কি হলো? এত জোরে জোরে চিৎকার করছো কেন?
আমার বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে

তুমি কাপড় তোল

ছাদে জামা কাপড় মেলা আছে । হঠাৎ বৃষ্টি নামলো । এদিকে বাড়ির বউ রান্না ঘর এ চুলোই দুধ গরম করছিল । শ্বশুর মশাই বৃষ্টি তে কাপড় ভিজতে দেখে বউ মা কে মিষ্টি করে বলল...।। বউ মা , বৃষ্টি এসেছে তো , তুমি কাপড় তোল আর আমি তোমার দুধ নাড়ি ।

মুলধন কাকে বলে

শিক্ষক ছাত্রকে প্রশ্ন করছে----
শিক্ষক - বলতো মুলধন কাকে বলে ।
ছাত্র - স্যার , শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করার পর লিঙ্গের সাইজ যেমন থাকে , সেই সাইজের লিঙ্গ কে মুলধন বলে ।

স্টিকার লাগানো

বিয়ের রাতে যৌনকর্ম করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল আবুল ও তার বৌ।
মাঝপথে আবুল থেমে যায়।
পরদিন বৌকে তালাক দেয়।
বৌ আদালতে কেস করে।
উকিল আবুলের কাছে বৌ তালাকের কারন জানতে চায়।
সে বলে,.
.
.
.
.
আমি দেখলাম ওই মাইয়ার ব্রা ও প্যান্টিতে স্টিকার লাগানো এবং এতে লিখা
“Tested Ok (Karim and Sons)” !!

আমার ভাশুরের

স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন।
তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হল।
একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশাল একটা ছবি টানানো।
সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে।

কিন্তু এদের মধ্যে একজন ছিল নতুন।সে মহিলার স্বামীকে চিনত না।
ছবি দেখে তাই জানতে চাইল, ছবিটা কার?
মহিলা বললেন, আমার ভাশুরের। কয়েকদিন আগে মারা গেছেন!

নিয়তটাই আসল।।

একটা ৪৫ কেজি ওজনের মেয়েকে তুলতে যান।।
দেখবেন খুব সহজেই তুলতে পারবেন!!
………………
…………………
এইবার একটা ২০ কেজি ওজনের সিলিন্ডার তুলতে যান।।
… .
.
দেখবেন খবর বের হয়ে গেছে।।
নিয়তটাই আসল।।

চশমা

কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে?
আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম।
কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি?
না ইয়ে মানে...ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো

Wednesday, September 7, 2011

ম্যাডাম/রাজু

ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে সুন্দরী শিক্ষিকা চাকুরিতে যোগ দিলেন। পড়াতে গিয়েই টের পেলেন,যুগের ছেলেরা পাল্টেছে, অতি স্মার্ট ডিজুস পোলাপান নিয়ে ম্যাডামের বেকায়দা অবস্থা। প্রথম গ্রেডে সদ্য ভর্তি হওয়া রাজু তো বলেই বসলো, ম্যাডাম,আমি কোনো অবস্থাতেই প্রথম গ্রেডে পড়বোনা। কারণ,প্রথম গ্রেডের সব পড়ালিখা আমি অনেক আগেই শেষ করে ফেলেছি। এমনকি আমার বড় বোন যে ৩য় গ্রেডে পড়ে ,আমি ওর চেয়ে ও স্মার্ট।কাজেই মিনিমাম ,আপনি আমাকে ৩য় গ্রেডে পড়ার সুযোগ করে দিন।
ম্যাডাম,রাজুকে নিয়ে প্রিন্সিপাল স্যারের রুমে গেলেন।সব খুলে বললেন।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, ঠিক আছে,আমি তোমাকে দুয়েক টা প্রশ্ন করবো, যদি তুমি ঠিক ঠিক উত্তর দিতে পারো ,তবে তোমাকে উপরের ক্লাশে প্রমোশন দেয়া হবে।
প্রিন্সিপাল স্যার বললেন, আচ্ছা বলতো রাজু, ৩ গুন ৩ = কত?
রাজুর জটপট জবাব, স্যার , নয়।

আচ্ছা বলতো ৮ গুন ৮ সমান কত?
এবারও রাজুর জবাব স্যার ৬৪।
প্রিন্সিপাল স্যার ম্যাডামকে বললেন, রাজুকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেয়া যায়।

রুপবতি ম্যাডাম এবার প্রিন্সিপাল স্যার কে বললেন, স্যার আমারও কিছু প্রশ্ন ছিলো, যদি আপনি অনুমতি দেন,আমিও একটু ওর মেধা যাচাই করি।
প্রিন্সিপাল স্যার এবার মাথা নেড়ে সায় দিলেন।

ম্যাডাম ,রাজুকে প্রথম প্রশ্ন করলেন-আচ্ছা রাজু বলতো,গাভীর চারটা আছে,কিন্ত আমার আছে দুটো। সে টা কি?
রাজু চুপচাপ চিন্তা করছে,আর মিটিমিটি হাসছে।
ম্যাডাম বললেন,লজ্জা পাবার দরকার নেই রাজু। তুমি সঠিক জবাব দিও।
রাজু বললো, ম্যাডাম,এটা হলো-আপনার দুই পা।

ম্যাডাম এবার ২য় প্রশ্ন করলেন, আচ্ছা এবার বলতো, তোমার প্যান্টের ও জায়গায় আছে,আর আমার তা নেই সেটা কি?
রাজু লাজে হাসে।
ম্যাডাম বলেন,লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই রাজু।
রাজু বলেন,ম্যাডাম এটা হলো,আমার প্যান্টের পকেট।

ম্যাডামের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা, বলতো,এমন একটি শব্দ যা ইংরেজে লেটার
C দিয়ে শুর আর T দিয়ে শেষ। জিনিসটা গোলাকার,ডিলিশাস,ভেতরে ভেজা ভেজা, আর নরম,যা পেলে সবাই তৃপ্ত হয়।
প্রশ্ন শুনে প্রিন্সিপাল স্যারের চোখ বড় বড় হয়ে গেলো।কি বলবেন ভেবে পাচ্ছেন না।চেহারা পুরো লাল হয়ে গেছে।
রাজ বললো, ম্যাডাম এটা হলো Cocunut.

ম্যাডের পরের প্রশ্নঃ আচ্ছা এবার বলোতো, যা খুব শক্ত হয়ে কারো ভিতরে ঢুকে,আর নরম,ভেজা,আঠালো হয়ে বের হয়ে আসে?
রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো বাবল গাম।

ম্যাডামঃআচ্ছা এবার বলোতো, কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যে শব্দ শুনলেই শরীরে যথেষ্ট উত্তাপ আর উত্তেজনা শুরু হয়-
এ প্রশ্ন শুনে প্রিন্সপাল স্যারের আবারো, লজ্জাকর অবস্থা ।
কিন্ত রাজুর উত্তর ,ম্যাডাম এটা হলো Fire Truck.

ম্যাডামঃ বলোতো কোন শব্দ ইংরেজি F দিয়ে শুরু আর K দিয়ে শেষ। যা মানুষ না পেলে হাত ব্যবহার করে।
রাজুর জবাব-ম্যাডাম এটা হলো-Fork.

ম্যাডামঃ রাজু বলতো সোনা,এ জিনিসটা কারো লম্বা, আবার কারো ছোট, একেক জনের একেক সাইজের হয়।বিয়ে করার পর জামাই আদর করে বউকে দিয়ে থাকে।
রাজুর জবাব--ম্যাডাম এটা হলো ডাকনাম।

ম্যাডামঃ রাজু বলতো এটা পুরুষের শরীরে কোন অংশ যেখানে কোনো হাড় নেই,তবে অনেক শিরা আছে,এক রকমের মাংসপিন্ডের সমষ্টি,উত্তেজনাকর অবস্থায় বেশী অনুভূত হয়।বিশেষ করে যা দিয়ে ভালোবাসা বাসি বুঝা যায়।

রাজুর জবাব, ম্যাডাম এটা হলো হার্ট বা হৃদয়।

শুনার পর প্রিন্সিপাল স্যার যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললেন। ম্যাডাম কে বললেন ওকে ৮ গ্রেডেই প্রমোশন দেয়া হোক। কারণ শেষের কয়েকটি প্রশ্নের জবাব আমি নিজেই ভুল করেছি।

ভাইভা পরীক্ষায়,

ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম…
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস… 8-|



স্ত্রীঃ সামনের বাসার ছেলেটা আমার জানালায় শুধ উঁকি মারে। একটা পর্দা লাগানোর ব্যবস্থা কর।
স্বামীঃ ভালোমতো একবার তোমাকে দেখতে দাও তারপর আর পর্দা লাগাতে হবে না

একটা মেয়েকে চুমু খেলাম তাতেই…।

কী রে, এই নতুন সাইকেল কোথায় পেলি?
একটা মেয়েকে চুমু খেলাম তাতেই…।
মানে?
মানে ওকে নিরিবিলিতে একটা চুমু খেতেই মেয়েটা বলল, আজ আমার সবকিছু নিতে পার। তখন আমি ওর সাইকেলটা নিয়ে চলে এলাম।




জাজঃ আপনি বলছেন, আপনার প্রতিবেশী আপনাকে জোর করে আপনাকে চুমু খেয়েছে?
তরুণীঃ হ্যা, ইয়োর অনার।
জাজঃ কিন্তু এটা কি করে সম্ভব? সে তো আপনার চেয়ে অনেক খাটো!
তরুণীঃ কেন, আমি কি নিচু হতে পারি না?

মাত্র বিশ টাকা?

প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।

ঢাকার কোন এক আধুনিক স্কুলে সিদ্ধান্ত নেয়া হল ‘এডাল্ট এডুকেশন’ চালু করা হবে। এক ছাত্রীর মা-বাবা এতে খুব খশি হলেন। কিন্তু যখন জানতে পারলেন এর উপর ওরাল টেস্ট হবে তখন তারা মেয়েটির স্কুল বদলে ফেললেন।

প্রেমিকাঃ

প্রেমিকাঃ তোমরা ছেলেরা কোন কাজই নিজেরা করতে পার না। একটা বোতাম সেলাই করার জন্যও তোমাদের মেয়েদের দরকার হয়।
প্রেমিকঃ আরে মেয়েরা না থাকলে তো বোতামের দরকারই হতো না।





মেয়েঃ মা, নতুন গভর্নেস আমার গালে চড় দিয়েছে।
মাঃ ঠিক আছে ওকে আমি বকে দিব।
মেয়েঃ না, শুধু বকে দিলে হবে না, ওর গালে বাবার মত কামড়ে দিবে।

বিদেশ থেকে দু’বছর পর

বিদেশ থেকে দু’বছর পর বাড়ি ফিরে জয়নাল দেখল তা বউয়ের কোলে ছয় মাসের একটা বাচ্চা।
হাসান তার বউকে বলল, এটা কার বাচ্চা?
কার আবার? আমার।
কী, বলো কে আমার এ সর্বনাশ করেছে? নিশ্চয়ই আমার বন্ধু কাউসার হারামজাদা?
বউ চুপ।
তাহলে নিশ্চয়ই শয়তান কুদ্দুস?
না।
তাহলে বজ্জাত আরিফ?
না, তাও না।
তাহলে কে সে?
তুমি শুধু তোমার বন্ধুদের কথাই বলছ, আমার কি কোন বন্ধু থাকতে পারে না!

পরস্পরকে চুমু খায়

স্ত্রীঃ প্রত্যেক দিন পাশের বাসার ছেলে-মেয়ে দুটিকে দেখি বিদায় নেবার সময় পরস্পরকে চুমু খায়, তুমি ওরকম কর না কেন?
স্বামীঃ তুমি তো মেয়েটির সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দাও নি।

দুই বন্ধুর আলাপচারিতা-

দুই বন্ধুর আলাপচারিতা-
আচ্ছা তুই নাকি কামালের স্ত্রী’র সাথে পালিয়ে যাবার চিন্তা করেছিলি?
হ্যাঁ। সেদিন ওর স্ত্রীকে নিয়ে পালাবার জন্য ওর বাড়ি পর্যন্ত গিয়েছিলাম।
তাহলে পালালি না কেন!
আর বলিস না, বাড়িতে ঢোকার মুখেই কামালের সাথে দেখা। সে আমাকে দেখেই খুশিতে ডগমগ হয়ে বলল, দাঁড়া, তোদের ট্যাক্সি ডেকে দিচ্ছি।

তোর আসল বাপের কোলে আয়।

বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক। সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না! তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না! হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি। দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল- তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।

দুই বান্ধবীর আলাপচারিতা

মেয়েঃ তুমি যদি আবার আমাকে ওভাবে চুমু খাও, তবে আমি সারাজীবনের জন্য তোমার হয়ে যাব…।
ছেলেঃ সাবধান করে দেবার জন্য ধন্যবাদ। :-/




দুই বান্ধবীর আলাপচারিতা,
গতকাল জাহাঙ্গীরের এপার্টমেন্টে ন্যুড পোজ দিলাম।
কিন্তু তুই তো মডেল নোস।
বাহ্ তাতে কী? জাহাঙ্গীরও তো আর্টিস্ট না।

স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই আদালতে হাজির

বিবাহ বিচ্ছেদের মামলায় স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই আদালতে হাজির। হাকিম মিটমাটের একটা প্রাথমিক চেষ্টা করলেন।
প্রথমে স্বামীকে প্রশ্ন করলেন, আপনি কি জন্য বিবাহ বিচ্ছেদ চাচ্ছেন?
আমি চেয়েছিলাম ছেলের বাপ হতে, অথচ ও দুইবারই মেয়ে প্রসব করল।
স্ত্রী হুঙ্কার দিয়ে বলে উঠলেন- মরদের মুরোদ তো ঢের দেখেছি। তোমার ভরসায় থাকলে মেয়ে দু’টিও দুনিয়ার মুখ দেখত না।

নিশ্চয়ই অন্য কেউ পাশ থেকে গুলি করেছে

চুরাশি বছরের এক বৃদ্ধ বিয়ে করল আঠার বছরের এক তরুণীকে। বৃদ্ধ বৌকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলেন পরামর্শ চাইতে যে কীভাবে তাদের সন্তান হবে।
তখন ডাক্তার তাকে এক গল্প শোনালেন- এক শিকারি একদিন বনে গেলেন বাঘ শিকার করতে। বাঘও চলে এলো একটা। তিনি বন্দুক তুলে নিলেন গুলি করতে, কিন্তু তিনি খেয়াল করলেন যে বন্দুকের বদলে তিনি ছাতা নিয়ে এসেছেন। কী আর করা, বাধ্য হয়ে ছাতা দিয়েই গুলি করলেন। বাঘও মরল।
শুনে বৃদ্ধ অবাক হয়ে বললেন, এটা কি করে সম্ভব! ছাতা দিয়ে কি আর গুলি করা যায়? নিশ্চয়ই অন্য কেউ পাশ থেকে গুলি করেছে।
ডাক্তার উত্তর দিলেন, আপনি ঠিকই ধরেছেন।

একটা ছোট ভাই।

বাবাঃ মামণি এবার ঈদে কি নেবে?
ছোট্ট মেয়েঃ একটা ছোট ভাই।
বাবাঃ ঈদের তো মাত্র এক মাস বাকি! এত তাড়াতাড়ি তো ছোট ভাই আনা যাবে না।
ছোট্ট মেয়েঃ বেশি লোক লাগিয়ে দাও।

বিচারকঃস্বামী

বিচারকঃ আপনি ডিভোর্স চাইছেন কেন?
স্বামীঃ কারণ আমার বৌ গত দু’বছর যাবৎ আমার সাথে কথা বলে না।
বিচারকঃ সে কী! এই না বললেন গত মাসে আপনাদের একটা বাচ্চা হয়েছে?
স্বামীঃ সে জন্য তো আর কথা বলতে হয় না।

ইন্টারকোর্সের সময়

প্রেমিকাঃ বলো তো ইন্টারকোর্সের সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
প্রেমিকঃ অবশ্যই মেয়ে।
প্রেমিকাঃ কেন?!?!
প্রেমিকঃ যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও, আরামটা কার লাগে কাঠির না কানের??

জমজমাট এক পার্টি।

জমজমাট এক পার্টি। ঝলমলে চুলের সন্দরী এক তরুণীর দিকে এগিয়ে গিয়ে এক তরুণ বলল, চুলের যত্নে তুমি কি কর?
তরুণী বলল, সপ্তাহে তিনদিন শ্যাম্পু করি, একদিন ডিম দিই, একদিন মেহেদী মাখি। নিয়মিত আঁচড়াই……… এই তো।
এরপর তরুণটি জিজ্ঞেস করল, আর মাথার চুলের যত্নে?

পুলিশের চাকরির মৌখিক পরীক্ষা

পুলিশের চাকরির মৌখিক পরীক্ষা চলছে।
প্রশ্নকর্তাঃ তুমি যদি ঘরে ফিরে দেখ সম্পূর্ণ অচেনা একজন লোক তোমার বেডরুমে বসে আছে, তাহলে তুমি কী করবে?
মহিলা প্রার্থীঃ তাকে বের হয়ে যাবার জন্য আটচল্লিশ ঘন্টা সময় দেব।

বোনের বাড়ি বেড়াতে গেছে

ছোট্ট ছেলে অনি তার সদ্য বিয়ে হওয়া বোনের বাড়ি বেড়াতে গেছে। হৈ চৈ করে সে নব-দম্পতির জীবন অতিষ্ঠ করে তুলল। আপা সহ্য করে যাচ্ছিলেন কিন্তু এক পর্যায়ে দুলাভাই তার কান মলে দিলেন।
কানমলা খেয়ে সে একটুও কাঁদল না, হৈচৈও করল না। শুধু সন্ধারাতে চুপিচুপি আপার ঘরে ঢুকে কুইনিন বড়ি গুঁড়া করে সযত্নে আপার ফেস পাউডারের সাথে মিশিয়ে দিল

দরজায় তিন টোকা

অপূর্ব সুন্দরী এক রোগিনীকে অনেকক্ষণ ধরে পরীক্ষা করার পর ডাক্তার তাকে পরামর্শ দিলেন- আপনার শরীরের যে অবস্থা তাতে করে আজ আর আপনার অফিসে যাওয়া ঠিক হবে না। সোজা বাসায় গিয়ে দু’চামচ এ ওষুধটা খেয়ে শুয়ে থাকুন। দরজায় তিন টোকা না পাওয়া পর্যন্ত দরজা খুলবেন না।

রেপ করার যন্ত্র তো আছে!

এক লোকের বাড়ি সার্চ করে জাল নোট পাওয়ার যন্ত্রপাতি পাওয়া গেল। তাকে গ্রেফতার করা হলো।
লোকটি পুলিশের উদ্দেশ্যে বলল, আমাকে গ্রেফতার করা হলো কেন? আমার কাছে তো জাল নোট পান নি।
পুলিশঃ তাতে কি! জাল নোট ছাপার যন্ত্রপাতি তো পেয়েছি।
সেই লোকঃ তাহলে আমাকে রেপ করার জন্য গ্রেফতার করুন।
পুলিশঃ কেন, আপনি কাউকে রেপ করেছেন?
সেই লোকঃ না, রেপ করার যন্ত্র তো আছে!

একটা চুমু দিয়ে আস

ছেলের জড়তা কাটাতে মা তার ছেলেকে বললেন, যাও তো বাবু, তোমার নতুন গভর্নেসকে একটা চুমু দিয়ে আস। ছেলে গম্ভীর চেহারায় উত্তর দিল, হুঁ, আর বাবার মতো একটা চড় খাই আর কি!

সাইকোলজি ক্লাসে

এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগুণ বড় হয়ে যায়? মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বলল, স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর এক ছাত্রকে করলেন। ছেলেটি দাঁড়িয়ে বলল, স্যার চোখের মণি। তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বললেন, এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী, দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে।

সুন্দরী এক মেয়ে

সুন্দরী এক মেয়ে, এক তরূণ উল্কি আঁকিয়ের কাছে গেল পায়ে উল্কি আঁকতে। তরুণটি আঁকতে শুরু করল, আর একটু পরপর বলতে লাগল স্কার্টটা আরেকটু উপরে উঠান। বারবার স্কার্ট উঠাতে উঠাতে বিরক্ত তরুণী জানতে চাইল, আপনি কী আঁকছেন পায়ে? উত্তর এল, জিরাফ।

ছেলেঃ মা

ছেলেঃ মা, বাবা কি খুব লাজুক?
মাঃ হ্যাঁ, উনি লাজুক না হলে তোমার বয়স আরো ছ'বছর বেশি হত।

গ্রামের এক অশিক্ষিত লোক

গ্রামের এক অশিক্ষিত লোক তার গর্ভবতী স্ত্রীকে শহরে নিয়ে এসেছে ডাক্তার দেখাতে। ডাক্তার মহিলাকে চেকআপ করার পরে বললেন, আপনার স্ত্রী গর্ভবতী হন নি। পেটে গ্যাস হয়েছে। লোকটি ডাক্তারের উপর ভীষণ ক্ষেপে গিয়ে বলল, ফাজলামি পেয়েছেন! আমি কি একটা পাম্পার নাকি???

চোদ্দটি সন্তান

চোদ্দটি সন্তান নিয়ে হুলস্থূল সংসার পেতে নিয়ে বসেছেন এক দম্পতি। থাকেন তেতলা বাড়ির দোতলায়। একদিন পরিবার পরিকল্পনার লোকজন এসে স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, এ কেমন কথা! এই যুগে এতগুলো সন্তান কী করে হলো? গভীরভাবে ঈশ্বরে বিশ্বাসী স্ত্রী ছাদের দিকে আঙ্গুল তুলে বলল, উপরে একজন আছে, এ তারই দান। তখন পরিবার পরিকল্পনার লোকজন তেতলায় গিয়ে একজন অবিবাহিত যুবককে পেয়ে দ্রুত তার ভ্যাসেক্‌টমি করিয়ে ফেলল।

স্ত্রী তার স্বামীকে বলল

স্ত্রী তার স্বামীকে বলল, তুমি কি বলতে পার সত্য আর বিশ্বাসের মধ্যে পার্থক্য কি? একটু ভেবে নিয়ে স্বামী উত্তর দিল, অবশ্যই পারি! যেমন ধর, আবুল তোমার ছেলে এটা সত্য আর আবুল আমার ছেলে এটা বিশ্বাস।

সেক্স লেসনের ক্লাস

স্কুলে আজ প্রথম সেক্স লেসনের ক্লাস হল আক্কাসের। বাড়ি ফেরার পর তার মা-বাবা জানতে চাইলেন ক্লাস কেমন হয়েছে। আক্কাস হতাশ গলায় বলল, পুরো সময়টাই বেকার! আজ শুধু থিওরী হয়েছে!!

সুন্দরী রোগীঃডাক্তার

সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর আমি শুধু একটা জিনিসই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কি?
সুন্দরী রোগীঃ বাচ্চা।
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি।

এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক

এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না। এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না? পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন? উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে। পুরুষটি বললেন, আমিও।

রোগীঃডাক্তার

রোগীঃ আশ্চর্য ব্যাপার ডাক্তার, আপনার নার্সের স্পর্শেই আমি অনেকটা সুস্থ!
ডাক্তারঃ হুম, স্পর্শের শব্দ আমি রুমের বাইরে থেকেই শুনতে পেয়েছি।

এক বাংলাদেশী, এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী

এক বাংলাদেশী, এক ভারতীয় আর একজন পাকিস্তানী ঘুরতে বের হয়েছে আমাজনে। যেহেতু এটা একটা কৌতুক তাই আপনি এতক্ষনে বুঝে ফেলেছেন এরা ধরা পড়েছে জংলীদের হাতে। জংলীরা তিনজনকে একটা কুড়েঘরে আটকিয়ে রেখেছে। খুব চমৎকার একটা ফল খেতে দিচ্ছে তাদের। এই ফল খেয়ে তাদের চামড়া খুব মসৃন হয়ে যাচ্ছে। যেন তাদের যৌবন ফিরে আসছে। এরা তিনজনেই খুশী। এই সুখ অবশ্য বেশীদিন সইল না। একদিন সকালে জংলী সর্দার এল। এসে প্রথম ধরেছে পাকি-টাকে।
-তুমি কিভাবে মরতে চাও?
পাকিটা বলল তোমারা যে ফলটা খেতে দাও,সেই রকম মিষ্টি কোন ফল নিয়ে আস যেটা বিষাক্ত। ওটা খেয়েই আমি মরব।
তার ইচ্ছা অনুযায়ী লাল একটা ফল নিয়ে আসা হল। পাকিটা "পাকিস্তান জিন্দাবাদ" বলে ফলটা খেয়ে ফেলল। তার এসে গেলো গভীর ঘুম যা আর ভাঙ্গে না। বাংগালী আর ভারতীয় দুইজন এরপর দেখল ভয়াবহ ব্যাপারগুলা।

জংলীরা পাকিটার মাথা আলাদা করে সেটাকে মমি করে রাখল । বাকি শরীরের চামড়া ছাড়াল। এরপর সেটা দিয়ে বানাল ছোট একটা ক্যানু(canoe)। এইসব দেখে ভারতীয় আর বাঙ্গালীর অবস্থা খারাপ। পনের দিন পর জংলী সর্দার আবার এল। এইবার ভারতীয়টার পালা। ভারতীয়টাও "জয় হিন্দ" বলে ফল খেয়ে মারা গেল। তার মাথার মমি করা হল, চামড়াটা দিয়ে বানানো হলো ক্যানু। কিছুদিন পরে বাঙ্গালীর পালা।

তাকে জিজ্ঞেস করা হলো কিভাবে মরবে? সে চাইলো একটা কাটা চামচ। এরপর কাটা চামচটা দিয়ে নিজের শরীরের নানা জায়গায় আঘাত করতে করতে বলল,"খানকির পুত! পারলে এইবার নৌকা বানা"